রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক কে

রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল শাস্ত্র। আমরা অনেকেই এই রাষ্ট্রবিজ্ঞান সম্পর্কে জেনে নিতে বা রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়ে সম্পর্কে বুঝতে বেশ আগ্রহী। তাই রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক কে, কে ছিলেন রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক এ প্রশ্নগুলো প্রতিনিয়ত আমরা বিভিন্ন ধরনের ভর্তি পরীক্ষায় ও চাকরি নিয়োগ পরীক্ষায় এই সব প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়। তাই আপনারা এই প্রশ্নের উত্তর গুলো জেনে নেয়ার জন্য গুগল সহ ইন্টারনেটের বিভিন্ন জায়গায় এখানে ওখানে খোঁজ করছেন। তাই আপনাদের জন্য আমরা আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটিতে এ প্রশ্নের উত্তরটি সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানিয়ে দেব। আপনারা যারা এ প্রশ্নটির উত্তরটি সম্পর্কে জেনে নিতে চান আমাদের আজকের ওয়েবসাইটে থাকা আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শুরু করে শেষ অব্দি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন আর জেনে নিন আপনাদের কান্ট্রিতে প্রশ্নের সঠিক উত্তরটি চলুন তাহলে দেরি না করে এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক।

মানুষ একটি সামাজিক জীব। আদি যুগ থেকে মানুষ সমাজ বদ্ধ হিসেবে বসবাস করে। তাই প্রতিটি মানুষ কোন না কোন সমাজে বসবাস করে। আর সমাজ থেকে একটি রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়। তাই প্রতিটি মানুষই কোন না কোন রাষ্ট্রে বসবাস করে। সমাজের প্রতিটি মানুষই একে অপরের উপর কোন না কোন ভাবে সম্পূর্ণ নির্ভরশীল। পৃথিবীতে কোন মানুষ একা চলতে পারে না। প্রতিটি মানুষকে একজন আরেক জনের সাহায্য নিয়ে চলতে হয়। প্রতিটি মানুষই কোন না কোন রাষ্ট্রে বসবাস করে রাষ্ট্র ব্যতীত কেউ কোনদিন সুস্থভাবে জীবন যাপন করতে পারে না। তাই আমাদের সবার উচিত রাষ্ট্রবিজ্ঞান কি আর এই রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক কে এই বিষয়টি সম্পর্কে স্পষ্ট একটি ধারনা রাখা।

প্রতিটি মানুষের একটি পরিপূর্ণ জীবন ধারণ করতে হলে তাকে অবশ্যই একটি কোন না কোন রাষ্ট্র থাকতে হবে। একটি মানুষের পরিপূর্ণ বিকাশ এর জন্য গুরুত্বপূর্ণ অংশ রাষ্ট্র তাই রাষ্ট্রবিজ্ঞান সাধারণত রাষ্ট্রের যাবতীয় দোষগুণ বিচার ইত্যাদি রাষ্ট্র সম্বন্ধীয় আলোচিত হয়। যে বিজ্ঞান রাষ্ট্র সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা করে এবং রাষ্ট্রের কার্যাবলি জনগণের অধিকার নিয়ে আলোচনা করে তাকে রাষ্ট্র বিজ্ঞান বলে। রাষ্ট্রবিজ্ঞান হল একটি শাস্ত্র যেখানে মানুষের রাজনৈতি ক জীবনের সাথে সম্পর্কযুক্ত বিভিন্ন বিষয় বলি প্রতিষ্ঠান ও কার্যাবলী নিয়ে বিজ্ঞান ভিত্তিক আলোচনা করা হয়ে থাকে। রাষ্ট্র বিজ্ঞানের মাধ্যমে একটি দেশের সমাজ বদ্ধ মানুষের রাজনৈতিক জীবন নিয়ে আলোচনা করা হয়।

রাষ্ট্রবিজ্ঞান এমন একটি বিষয় যেখানে কেবলমাত্র একটি দেশের রাষ্ট্র সরকার ও রাজনীতি নিয়ে আলোচনা হয়। তবে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের মূল বিজ্ঞানের চেয়ে এর পরিধি খুব একটা বেশি বড় নয়। রাষ্ট্রবিজ্ঞান সাধারণত কোন ব্যক্তির ব্যক্তি জীবন, সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও জাতীয় আন্তর্জাতিক এ ধরনের সকল তথ্য নিয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়টি গঠিত। আমরা যেহেতু আমাদের আজকের আর্টিকেলটিতে রাষ্ট্রবিজ্ঞান এর জনক কে এই বিষয়টি সম্পর্কে জানিয়ে দেয়ার চেষ্টা করছি তাই রাষ্ট্রবিজ্ঞান নিয়ে আলোচনা করাটা অত্যন্ত জরুরী। কারণ রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক কে এ বিষয়টি সম্পর্কে আপনার ধারণা পাশাপাশি রাষ্ট্রবিজ্ঞান কি কি নিয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞান গঠিত হয় এ বিষয়টি সম্পর্কে জেনে রাখাটা উচিত।

সমাজ বিজ্ঞানের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ হল রাষ্ট্রবিজ্ঞান। রাষ্ট্রবিজ্ঞানের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে রাষ্ট্র ব্যবস্থা ও তার সাথে সম্পর্কিত বিষয়। রাষ্ট্র বিজ্ঞানের প্রকৃতি হচ্ছে সামাজিক জীব মানুষ, সমাজ, রাষ্ট্র ও রাষ্ট্রের সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয় তাই সঠিকভাবে রাষ্ট্রবিজ্ঞান সম্পর্কে জানতে হলে রাষ্ট্র বিজ্ঞানের ধাপ গুলো সঠিক ভাবে অনুসরণ করতে হবে। আর সঠিক ধাপ অনুসরণ করার আগে সবার আগে জেনে নিতে হবে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক কে। তাই রাষ্ট্র সম্পর্কি ত পৃথিবীতে প্রথম বৈজ্ঞানিক আলোচনা শুরু করেন রাষ্ট্র বিজ্ঞানী এরিস্টোটল যাকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক বলা হয়ে থাকে। এই বিজ্ঞানী সর্বপ্রথম রাষ্ট্রবিজ্ঞান সম্পর্কিত নানান গবেষণা ও তথ্য উপস্থাপিত করেছিল। আর তিনি রাষ্ট্র সম্পর্কিত সকল সমস্যার সমাধানের নানান তথ্য আবিষ্কার করেছিলেন।

আপনারা যারা রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক কে এই বিষয়টি সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা পেতে চান আমাদের ওয়েবসাইটে থাকা আর্টিকেলটি পড়ে তা জেনে নিন। তাছাড়া এই বিষয়টি সম্পর্কে আরো বিস্তারিতভাবে জেনে নিতে হলে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *