অর্থনীতির প্রধানত দুটি মৌলিক শাখা রয়েছে। ব্যষ্টিক অর্থনীতি এবং সামষ্টিক অর্থনীতি। ব্যষ্টিকের ইংরেজি প্রতি শব্দ হল Micro। আর Micro শব্দের অর্থ হলো ক্ষুদ্র। ব্যষ্টিক অর্থনীতিতে অর্থনীতির ক্ষুদ্রত্বের দিক আলোচনা করা হয়। ব্যষ্টিক বা ক্ষুদ্র অর্থনীতি এবং সামষ্টিক অর্থনীতি হল অর্থনীতির দুটি স্বতন্ত্র বিভাগ। তাছাড়া আমরাদের অনেক সময় অনেক ক্ষেত্রে ব্যষ্টিক অর্থনীতির জনক কে এ প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়। আপনারা এই প্রশ্নটির উত্তর সম্পর্কে জেন নিতে অনেকেই বেশ আগ্রহী। তাছাড়া আপনাদের দৈনন্দিন জীবনে এ ধরনের তথ্যের প্রয়োজন হয় তাই আমাদের ওয়েব সাইডে এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর গুলো প্রকাশিত করি। তাছাড়া সকল শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের জন্য আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে নানান ধরনের প্রয়োজনীয় তথ্য গুলো প্রদান করি। শিক্ষার্থীদের কথা ভেবে সকল ধরনের তথ্য আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে দিয়ে থাকি। আপনারা আপনাদের প্রয়োজনীয় যে কোন তথ্য গুগলে সার্চ মারার সাথে সাথে আমাদের ওয়েব সাইটে ভিজিট করে খুব সহজে জেনে নিতে পারবেন।
অর্থনীতির মূল শাখা গুলোর মধ্যে ব্যষ্টিক অর্থনীতি অন্যতম। ব্যক্তি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ভোগ ও উপযোগ, উৎপাদন, মূল্য, মুনাফা ইত্যাদির নিয়ামক নিয়ে আলোচনা করা হয় ব্যষ্টিক অর্থনীতি। তাছাড়া বাজার অর্থনীতিতে বাজারে পণ্যের ও সেবার বিনিময় ঘটে। পণ্যের ও সেবা থেকে ব্যক্তি বা ভোক্তা উপযোগ লাভ করে। ব্যষ্টিক অর্থনীতি হল সম্পদের বন্টন এবং পণ্য ও পরিসেবার দাম সংক্রান্ত ব্যক্তি এবং ব্যবসায়িক সিদ্ধান্তের অধ্যয়ন। ব্যষ্টিক অর্থনীতির মূল নীতি গুলোর মধ্যে রয়েছে চাহিদা, সরবরাহ এবং ভারসাম্য। তাই অর্থনৈতিক খাতকে বেগমান করতে ব্যষ্টিক অর্থনীতি গুরুত্ব পূর্ণ অবদান রাখে। আধুনিক অর্থ শাস্ত্রের দুটি গুরুত্বপূর্ণ শাখার মধ্যে ব্যষ্টিক অর্থনীতি অন্যতম। আধুনিক অর্থনীতিতে ব্যষ্টিক অর্থনীতির নানান ধরনের তথ্য প্রদান করে থাকে।
সাধারণত ব্যষ্টিক অর্থনীতি অর্থনৈতিক ব্যবস্থার ক্ষুদ্রতম অংশ নিয়ে আলোচনা করে। ব্যষ্টিক অর্থনীতিতে মানুষে র অর্থনৈতিক সমস্যাকে ব্যক্তিগত দৃষ্টিকোণ হতে আলোচনা করা হয়। তাছাড়া ব্যক্তি অর্থনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো এই অর্থনীতি বাজার প্রক্রিয়া বিশ্লেষণ করে যা পণ্য ও সেবায় সম্পর্কযুক্ত মূল্য নির্ধারণ এবং সীমিত সম্পদের বিকল্প ব্যবহারের জন্য বন্টন করে থাকে। যেহেতু অর্থনীতি ক্ষুদ্র একটি অর্থনীতি তাই কিভাবে পণ্যগুলো খুব সহজেই বাজারজাত করণ করা যায় সে বিষয়গুলোর ওপর সম্পূর্ণ ভিত্তি করে সমষ্টিগত ভাবে বিশ্লেষণ করে কত মুনাফা হবে বাজারজাত প্রক্রিয়ার করার পর বক্তা পর্যায়ে কি ধরনের সুবিধা পাবে এই বিষয়গুলো সম্পর্কে সঠিক ধারণা থাকে ব্যষ্টিক অর্থনীতিতে।
অর্থনীতির বিভিন্ন ব্যাখ্যা ও এর ব্যবহারিক প্রয়োজনের দিক হতে ব্যষ্টিক অর্থনীতি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বাজারের অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় মৌলিক অর্থনৈতিক সমস্যা সমাধানের প্রক্রিয়ার জন্য ব্যষ্টিক অর্থনীতির প্রয়োজন রয়েছে। ব্যষ্টিক অর্থনীতি সসীম সম্পদ যথো উযুক্তভাবে কাজে লাগানোর সঠিক পথ গুলো নির্দেশ করে। ব্যষ্টিক অর্থনীতির প্রতিটি তত্ত্বই বিভিন্ন অনুমিত শর্তের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। আপনারা যারা ব্যষ্টিক অর্থনীতির জনক কে এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নিতে চাচ্ছিলেন তাদের জন্য আমরা বলছি। বিখ্যাত অর্থনীতিবিদ অ্যাডাম স্মিথকেই ব্যাষ্টিক অর্থনীতির জনক বলা হয়। অর্থনীতির দুটি শাখা নিয়েই এই অর্থনীতিক বিদ নানা ধরনের তথ্য দিয়েছেন। তাই আপনারা যারা জেনে নিতে চেয়েছিলেন ব্যষ্টিক অর্থনীতির জনক কে সেই বিষয়টি সম্পর্কে জানিয়ে দিলাম।
অর্থনীতিতে যে দুটি শাখা রয়েছে সেই দুটি শাখার দুই রকম কাজ অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলে। তবে দুই ধরনের অর্থনীতি একটি দেশের অর্থনীতিকে খুব সহজেই সচ্ছল করতে পারে। একটি দেশ অর্থনীতিতে যত বেশী শক্তিশালী সে দেশ তত প্রভাব শালী। তাই প্রতিটি দেশকে অর্থনীতির ওপর গুরুতরফ করা উচিত। তাই একটি দেশকে অর্থনীতির সম্পর্কে সঠিক তথ্য সম্পর্কে জেনে নিতে হলে অবশ্যই অর্থনীতির দুটি শাখা সম্পর্কে সঠিক ধারণা থাকতে হবে তবেই সে দেশের অর্থনীতি বেশ সফলতা অর্জন করবে।
আপনারা যারা ব্যষ্টিক অর্থনীতির জনক কে এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর গুলো জেনে নিতে চান আপনাদের জন্য এই বিষয়টি সম্পর্কে আলোচনা করলাম। তাছাড়া আপনারা শিক্ষা সংক্রান্ত যে কোন প্রশ্নের উত্তর জানতে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত চোখ রাখুন। আর এই ধরনের প্রয়োজনীয় প্রশ্ন গুলো সম্পর্কে জেনে নিতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।