বর্তমান যুগ আধুনিক একটা যুগ প্রতিটি ক্ষেত্রেই আমরা আধুনিকতার ছোঁয়া দেখতে পাই। তাই যে কোন কিছু ভাবতে হলে বা করতে হলে আধুনিকভাবে সেটা ভাবতে হবে। আমাদের প্রতিনিয়ত দৈনন্দিন কাজের ক্ষেত্রে ব্যবস্থাপনার দিকটি লক্ষ্য রাখতে হয়। আর যে কোন কাজের ক্ষেত্রে আপনার ব্যবস্থাপনাটি যদি ঠিক থাকে তাহলে আপনি সেই কাজে সফলতা পাওয়ার সম্ভাবনা কম। বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনা হল চিন্তার একটি ধারা বা মনোভাব যা বৈজ্ঞানিক গবেষণা। আর একটু সহজ ভাষায় বলতে গেলে কাজ-কর্ম সম্পাদনের পদ্ধতিকে বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনা বলে। তাই আপনারা অনেকে ই এই আধুনিক বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার জনক কে এই বিষয়টি সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানতে চান। তাই আমরা আপনাদের কথা ভেবে আমাদের আজকের পোষ্টের মাধ্যমে এই বিষয়টি সম্পর্কে জানিয়ে দেব। তাছাড়া আপনারা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে শিক্ষা সংক্রান্ত সকল শ্রেণীর শিক্ষার্থীর জন্য সকল প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন।
আধুনিক বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনা ছাড়া ব্যক্তি, পরিবার প্রতিষ্ঠান, সমাজ, রাষ্ট্র তথা অতীব ও প্রয়োজনীয় বিষয় গুলো কার্যকরী ব্যবস্থাপনায় বিশেষ ভূমিকা পালন করছে বৈজ্ঞানিক আধুনিক ব্যবস্থাপনাটি। প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির কাঙ্ক্ষিত সফলতার পেছনে আধুনিক বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনা টি অত্যন্ত জরুরী। এই ছোট ছোট অর্জনের ক্ষেত্রে বিশেষ ভাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আধুনিক বিজ্ঞানের ব্যবস্থাপনাটি। তাছাড়া একটি প্রতিষ্ঠানে যাতে চিরাচরিত পদ্ধতির পরিবর্তে ভবিষ্যতে সর্বদাই আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের প্রবণতা এবং আগ্রহ সৃষ্টি হয় সে ব্যবস্থা করা হয়।
ব্যবস্থাপনার অনেক ধরনের পরিধি রয়েছে আর সেগুলো হয় নানাবিদ। ব্যবস্থাপনা এমন একটি বিষয় যেটা ব্যক্তিগত ভাবে সামাজিক ভাবে রাজনৈতিক ভাবে প্রতিটি ক্ষেত্রে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে পরিচালনা করার ক্ষেত্রে প্রয়োজন হয়। যা আমাদের জীবনের সঙ্গে ওতপ্রোত ভাবে জড়িত রয়েছে।
জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই ব্যবস্থাপনার অবদান বিশাল। জীবনে চলার ক্ষেত্রে এর গুরুত্ব অনেক। যদি এই বিষয়টি অত্যন্ত সুশৃংখল একটি বিষয়। তবুও এই বিষয়টি যদি বৈজ্ঞানিকভাবে হয় তাহলে এই বিষয়টি আমাদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। কারণ বর্তমান যুগ আধুনিক যুগ এর প্রতিটা ক্ষেত্রেই বৈজ্ঞানিকের ছোঁয়া আর বিজ্ঞান ভিত্তিক ভাবেই আমাদের সবকিছু উপলব্ধি করতে হয়। তাই আমাদের এখন দেখে নিতে হবে বা আমাদের সবারই জেনে রাখা উচিত
আধুনিক বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার জনক কে। হেনরি ফেয়ল আধুনিক ব্যবস্থাপনার জনক।
তিনি দীর্ঘদিন শিল্পো উৎপাদনের কাজে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। এবং আধুনিক বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনায় তার অবদান ছিল গুরুত্ব পূর্ণ। তাই তাকে আধুনিক বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার জনক হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করা হয়। তীক্ষ্ণ বুদ্ধিসম্পন্ন একজন ব্যক্তি ছিলেন তিনি।