সমাজ বিজ্ঞানের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো রাষ্ট্রবিজ্ঞান। রাষ্ট্রবিজ্ঞানে সাধারণত রাষ্ট্র সরকার ও রাজনীতি ও একটি রাষ্ট্রের নাগরিকের অধিকার নিয়ে বিভিন্ন ধরনের প্রসঙ্গে আলোচনা করে থাকে। আর একটি রাষ্ট্রে বসবাস করতে হলে রাষ্ট্র সম্বন্ধে অনেক কিছু জেনে রাখা উচিত। তাই আধুনিক রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক কে এই বিষয়টি সম্পর্কে জানতে আপনারা অনেকেই গুগল সহ ইন্টারনেটের বিভিন্ন জায়গায় অনুসন্ধান করছেন। তাই আপনাদের সুবিধার জন্য প্রতিনিয় ত এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর গুলো আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে লিখে থাকি। আপনারা যারা এ ধরনের প্রশ্নের উত্তর গুলো গুগলে বারবার সার্চ করছেন আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে খুব সহজেই এ বিষয় গুলো সম্পর্কে জেনে নিতে পারবেন। চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক আপনাদের কাঙ্খিত প্রশ্ন সঠিক উত্তরটি সম্পর্কে।
মানুষ সামাজিক জীব। প্রাচীন কাল থেকে মানুষ সমাজবদ্ধ হয়ে বসবাস করে। আর একটি সমাজ থেকে নগর আর নগর থেকে একটি রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়। আর বহু প্রাচীন কাল থেকে মানুষ রাষ্ট্রে বসবাস করে আসছে। রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল শাস্ত্র। ইংরেজিতে রাষ্ট্রবিজ্ঞান পলিটিক্যাল সাইন্স নামে পরিচিত। সাধারণত যে বিজ্ঞান রাষ্ট্র সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা করে এবং রাষ্ট্রের কার্যাবলি ও জনগণের অধিকার নিয়ে আলোচনা করে তাকে রাষ্ট্র বিজ্ঞান বলে।একটি রাষ্ট্রের মূল ক্ষমতার উৎস হল জনগণ। রাষ্ট্রবিজ্ঞানের এক বিজ্ঞানী বলেন একটি রাষ্ট্রের ক্ষমতার সব মূলের অংশে রয়েছে। রাষ্ট্রের জনগণ এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ রাষ্ট্র জনগণ চাইলে যে কোন মুহূর্তে রাষ্ট্রের সরকারের পরিবর্তন ঘটতে পারে।
রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান এর মাধ্যমে রাষ্ট্রের জনগণ সকল ধরনের তথ্য পেয়ে থাকেন। একটি রাষ্ট্রের প্রতি যেমন একটি নাগরিকের দায়িত্ব রয়েছে তেমনি রাষ্ট্রের একটি নাগরিকের উপর অনেক দায়িত্ব রয়েছে। একটি নাগরিককে রাষ্ট্রের যত আইন-কানুন বিধি নিষেধ এগুলো বিষয়ে সঠিক তথ্য প্রদান করে রাষ্ট্রবিজ্ঞান। রাষ্ট্রের সঠিকভাবে কর প্রদান করা সন্তানদের সঠিকভাবে মানুষ করা ও রাষ্ট্রের প্রতি যে সকল দায়িত্ব ও কর্তব্য রয়েছে এসব বিষয়ে সকল তথ্য দেয় রাষ্ট্রবিজ্ঞান। তাছাড়া একটি নাগরিকের প্রতি রাষ্ট্রের অনেক দায়িত্ব রয়েছে। যেমন একটি নাগরিকের সকল ধরনের সুযোগ সুবিধা রাষ্ট্রের নগররিক কে দিতে হবে। চিকিৎসা ক্ষেত্রে, যোগাযোগ ক্ষেত্রে ও বিভিন্ন ধরনের সেবামূলক কাজে রাষ্ট্রের অবদান থাকতে হবে অন্যতম। তাছাড়া রাষ্ট্রের প্রতি গভীর ভালোবাসা একটি সুনাগরিক প্রধান বৈশিষ্ট্য।
যেহেতু রাষ্ট্র বিজ্ঞানের সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করছি তাই আমাদের এই প্রত্যেকেরই উচিত আধুনিক রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক কে এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নেওয়া তাই পরীক্ষায় ভালো করত অনেক বেশি বেশি পড়াশোনা করতে হবে। এবং পড়াশোনা করার সহজ উপায় হচ্ছে যখন যেখানেই থাকুক না কেন সেখানেই যেন ঠিকমতো পড়াশোনা করতে পারে তাই এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর গুলো আপনাদের জেনে রাখতে হবে। তাহলে যেখানে সেখানে বসে পড়াশোনা করে নিতে পারবেন। সমাজ বিজ্ঞানের অন্যতম শাখা হিসাবে আমরা জানি রাষ্ট্রবিজ্ঞানকে। রাষ্ট্রবিজ্ঞান সম্পর্কে সঠিক তথ্য জেনে নিতে হলে অবশ্যই রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ধাপগুলো অবশ্যই আপনাকে জেনে নিতে হবে।
রাষ্ট্রবিজ্ঞান সাধারণত নানা ধরনের বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করে থাকে। একটি রাষ্ট্রের সরকারের আলোচনা, আইন সম্পর্কে আলোচনা রাজনৈতিক সম্পর্কে আলোচনা ইত্যাদি নানা ধরনের বিষয়ে তথ্য দিয়ে থাকে রাষ্ট্রবিজ্ঞান। একটি রাষ্ট্রকে উন্নত করতে হলে অবশ্যই সেই রাষ্ট্রের প্রধান কে রাষ্ট্র বিষয়ে জ্ঞান থাকতে হবে। বহু প্রাচীনকাল থেকে রাষ্ট্র সম্পর্কে নানা ধরনের গবেষণা করে গিয়েছেন রাষ্ট্রবিজ্ঞানী এরিস্টটল তাই তাকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক বলা হয়। আর আধুনিক বিজ্ঞান নিয়ে গবেষণা চালিয়ে সফলতা অর্জন করেছে বিজ্ঞানী নিকোলো মেকিয়াভেলী। রাষ্ট্র সম্পর্কে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে তথ্য উত্থাপন কারে প্রথম আধুনিক বিজ্ঞানী হিসেবে স্বীকৃতি পান নিকোলো মেকিয়াভেলী। আমাদের প্রত্যেকের সুনাগরিক হিসেবে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জ্ঞান থাকাটা জরুরি বলে মনে করি।
আধুনিক রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক কে আপনারা যারা এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তরগুলো সম্পর্কে সঠিক তথ্য পেতে চান আমরা উপরোক্ত আলোচনা থেকে তা জানিয়ে দিলাম। আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে এ ধরনের প্রশ্নের উত্তরগুলো খুব সহজেই জেনে নিন।