গাণিতিক শাস্ত্রের অন্যতম অংশ হলো বীজগণিত। গাণিতিক শাস্ত্রের অতি প্রাচীনতম শাখা হলো বীজগণিত। বীজগণিতের উৎপত্তি প্রাচীন ব্যাবিলনীয় দের কাছে শনাক্ত করা হয়েছিল। সাধারণত বীজগণিত হলো এমন একটি গাণিতিক পদ্ধতি যা সংখ্যার পরিবর্তে বর্ণ বা প্রতীক ব্যবহার করে অজানা রাশির মান বের করে অথবা রাশি সম্মুহের পরস্পরের মধ্যে সম্পর্ক নির্ণয় করানো হয়। বীজগণিত অংক টি সাধারণত চারটি চিহ্নের মাধ্যমেই হয়ে থাকে। তাই আপনারা অনেকেই জেনে নিতে চান আধুনিক বীজগণিতের জনক কে।
আপনারা যারা এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তরগুলো সম্পর্কে জানতে চান আমরা প্রতিনিয়ত এই বিষয়গুলো সম্পর্কে আমাদের ওয়েবসাইটে লিখে থাকি। আপনারা যারা এই ধরনের গুরুত্ব পূর্ণ প্রশ্নের উত্তর জানার জন্য গুগলে সার্চ করে থাকেন গুগলে সার্চ করার সাথে সাথে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে আপনাদের প্রয়োজনীয় এ ধরনের প্রশ্নের উত্তর গুলো বিস্তারিতভাবে জেনে নিতে পারবেন। চলুন তাহলে জানা যাক আপনাদের প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তরটি সম্পর্কে।
বীজগণিত গাণিতিক শাস্ত্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। প্রতিটি শিক্ষার্থীদের জন্য বীজগণিত অংকটি সম্পর্কে জেনে থাকা উচিত। বীজগণিত করতে হলে সূত্র গুলি অবশ্যই মনে রাখতে হয়। সূত্র গুলি দিয়েই আমাদের প্রয়োজনীয় অংকটি করে ফেলতে পারি। বীজগণিতের প্রধান বিষয় হলো সূত্র মনে রেখে খুব সহজেই গাণিতিক শাস্ত্রে এই অংক গুলো করা যায়।
মোটকথা বীজগণিত হল এমন একটি গাণিতিক পদ্ধতি যা সংখ্যার পরিবর্তে বর্ণ বা প্রতীক ব্যবহার করে অজানা রাশির মান বের করে অথবা রাশি সমূহের পরস্পরের মধ্যে সম্পর্ক নির্ণয় করা যায়। বীজগণিতের মধ্যে অনেক ধরনের সংখ্যা থাকে এদেরকে বাস্তব সংখ্যা বলা হয়। গাণিতিক শাস্ত্রের গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ হলো বীজগণিত যেটা শিক্ষার্থীদের আয়ত্ত করতে হলে অবশ্যই সূত্রগুলো মনে রাখতে হবে।
বীজগণিত অংকের মধ্যে রয়েছে একটি সেট। আর বীজ গণিত অংক করার সময় সেই সেটটি ফলো করে বীজগণিত অংকটি করতে অতি সহজ হয়ে যায়। বীজগণিত সম্পর্কে আমরা আপনাদেরকে অনেক ধরনের তথ্য জানিয়ে দিলাম এখন আমরা আপনাদেরকে জানিয়ে দেব আধুনিক বীজ গণিতের জনক কে বিখ্যাত গাণিতিক বিদ আল খোয়ারিজমি কে আধুনিক বীজগণিতের জনক বলা হয়। বিখ্যাত এই গাণিতিক বীদের এই বীজগাণিতের উপর বিশেষ তত্ত্ব আবিষ্কার করে তাকে আধুনিক বীজগণিতের জনক হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করা হয়। বীজগণিতের উপর আল খারেজমি জনপ্রিয়করণ গ্রন্থটি রৈখিক এবং দ্বিঘাত সমীকরণের প্রথম পদ্ধতিগত সমাধান উপস্থাপন করেছিল। বীজ গণিতের অন্যতম তার প্রধান সাফল্য ছিল বলে জানা যায়।