চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক কে

এই পৃথিবীতে মানুষ অসুস্থ হয় না বা মানুষ এর চিকিৎসা নিতে হয় না এরম মানুষের সংখ্যা নিয়ে নেই বললেই চলে। অতি প্রাচীনকাল থেকে মানুষ এর জীবনে চিকিৎসা শাস্ত্রটি চলে আসছে। যুগের সাথে সাথে যেমন সব কিছু পরিবর্তন ঘটে তেমনি বর্তমান যুগে চিকিৎসা ক্ষেত্রেও ব্যাপক পরিবর্তন ঘটেছে। তাই আপনারা যারা চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক কে এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নিতে চান আপনাদের জন্য এ ধরনের চিকিৎসা বিজ্ঞান নিয়ে প্রতিনিয়ত গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তরগুলো আমাদের ওয়েবসাইটে প্রদান করি। আপনারা যারা এ ধরনের প্রশ্নের উত্তরটি জেনে নেয়ার জন্য গুগলে সার্চ মারছেন তারা অনায়াসে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নিতে পারবেন। আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে এ ধরনের প্রশ্নের উত্তর গুলো খুব সহজ ও সরল ভাষায় প্রদান করি যাতে আপনাদের প্রশ্নের উত্তর গুলো সম্পর্কে জেনে নিতে কোন ধরনের অসুবিধা না হয়।

বর্তমান যুগের চিকিৎসা বিজ্ঞানের এতটাই উন্নত হয়েছে মানুষ ক্যান্সারের মতো জটিল রোগকে জয় করতে চলেছে। কিন্তু বিশ বছর আগে মানুষ লতাপাতা গাছ-গাছরা কবিরাজ বৌদ্য এসব দিয়ে চিকিৎসা কাজ করতেন। কিন্তু বর্তমানে চিকিৎসা পদ্ধতিটি একটু আলাদা রয়েছে সেই গাছ গাছরা দিয়ে ওষুধ তৈরি হচ্ছে কিন্তু সেটা আর মানুষকে সরাসরি সেবন করতে হচ্ছে না বিভিন্ন ধরনের প্রক্রিয়াজাত করে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে মানুষের অসুখ যাচাই-বাছাই করে সঠিক রোগের সঠিক চিকিৎসা প্রদান করছে। চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা প্রতিনিয়ত জটিল জটিল অসুখের ওষুধ আবিষ্কার করে ফেলছেন। বর্তমান চিকিৎসা বিজ্ঞানের এতটা উন্নীত হয়েছে যা চোখে না দেখলে কোনভাবে বিশ্বাস করা সম্ভব নয়।

আমরা আপনাদের একটু উদাহরণ দিই তাহলে খুব সহজে বুঝতে পারবেন বর্তমানে চিকিৎসাবিজ্ঞানী কতটা সক্রিয়। ২০১৯ সালে সারা পৃথিবীতে থামিয়ে দিয়েছিল করোনা ভাইরাস। আর এ ভাইরাসের জন্য কোটি কোটি মানুষের প্রাণ চলে যায়। কিন্তু চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের অক্লান্ত পরিশ্রমের কারণে খুব সহজেই করোনা ভাইরাসের প্রতিশোধক আবিষ্কার করে ফেলে চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা। বর্তমানে করোনা ভাইরাসের কারণে কোন মানুষকে মৃত্যুর ঝুঁকি নিতে হয় না। তবে একটি বিষয় অবশ্যই আমাদের মেনে নিতে হবে তা হলো প্রাচীন কালের কবিরাজ বদ্য থেকেই বর্তমান চিকিৎসা বিজ্ঞানের উদ্ভাবন ঘটেছে ও নতুন নতুন চিকিৎসার আবিষ্কার হয়েছে। তাছাড়া চিকিৎসা বিজ্ঞানের নানান ধরনের শাখা প্রশাখা রয়েছে। আর প্রতিনিয়ত চিকিৎসা বিজ্ঞানের পরিবর্তন ঘটছে কারণ নতুন নতুন যন্ত্রপাতির আবিষ্কারের ফলে চিকিৎসা বিজ্ঞানের এখন বিশাল পরিবর্তন ঘটেছে।

বহু প্রাচীনকাল কাল থেকে যেহেতু চিকিৎসা বিজ্ঞানের উদ্বোভন ঘটেছে তাই চিকিৎসা ক্ষেত্রে বহু চিকিৎসক্ব বিজ্ঞানী দের অবদান রয়েছে। তাই চিকিৎসা বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে যে বিজ্ঞানী সবচেয়ে বেশি অবদান তাকে চিকিৎসার বিজ্ঞানী জনক হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করা হয়। চলুন তাহলে আমরা এখন জেনে নেই কোন বিজ্ঞানীর চিকিৎসা ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি অবদান ছিল। চিকিৎসা ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি অবদান ছিলেন মহা চিকিৎসা বিজ্ঞানী ও চিকিৎসা বিদ হিপোক্রেটিস এর। তাই হিপোক্রেটিস কে চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক বলা হয়। এ বিজ্ঞানী ছাড়াও চিকিৎসা ক্ষেত্রে আরো অনেক বিজ্ঞানী অনেক ধরনের অবদান রেখে গিয়েছেন তবে তার অবদান ছিল সবচেয়ে বেশি ও গুরুত্বপূর্ণ তাই তাকে চিকিৎ বিজ্ঞানের জনক স্বীকৃতি প্রদান করা হয়।

চিকিৎসা বিজ্ঞান এমন একটি বিজ্ঞান যে বিজ্ঞান প্রতিনিয়ত মানুষের প্রয়োজন। এ বিজ্ঞানের মাধ্যমে মানুষ তার শরীরের যত ধরনের জটিল অসুখ নির্ণয় করতে পারে এবং এর সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারে। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে বিজ্ঞানের অবদান যে কত তা বলে বোঝিয়ে শেষ করা যাবে না। দিনের শুরু থেকে রাত অব্দি প্রতিটি মুহূর্তে বর্তমানে মানুষের চিকিৎসা বিজ্ঞানটি অতীব জরুরি হিসেবে দাঁড়িয়ে ছে। তাই এ বিজ্ঞানটি সম্পর্কে আমাদের প্রত্যেকেরই জেনে রাখা উচিত এই বিজ্ঞানের পিছনে কার অবদান রয়েছে । কার অবদানের মাধ্যমে আমরা এত সুন্দর ভাবে বেঁচে থাকতে পারছি।

চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক কে এই বিষয়টি সম্পর্কে আপনারা যারা জেনে নিতে চেয়েছিলেন বা জানতে আগ্রহী ছিলেন আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে তা প্রকাশ করলাম। আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে এই বিষয়টি সম্পর্কে আরো বিস্তারিতভাবে জেনে নিতে পারবেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *