মানুষ বুঝে না বুঝে জেনে না জেনে অনেক ধরনের অনেক কথা বলে ফেলে। তবে এ সকল কথার যে কোন ধরনের যুক্তি আছে কিনা বা এ ধরনের কথার কোন মূল্যায়ন আছে কিনা এটার কোন বিচার করে না। মানুষ যে কথাগুলো বলে বা যে কথাগুলো উপস্থাপন করে সেই কথাগুলো যুক্তি দিয়ে প্রমাণ করতে পারলে সেটা মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য। আর প্রাচীন কাল থেকে এ ধরনের যুক্তিবাদী কথাগুলোই যুক্তিবিদ্যার সৃষ্টি হয়েছে। তাই যেসব শিক্ষার্থী ভাই ও বোনেরা যুক্তিবিদ্যা নিয়ে পড়াশোনা করছেন তাদের অবশ্যই যুক্তিবিদ্যার জনক কে এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নেয়া দরকার। তাই আপনাদের সুবিধার জন্য আমরা আমাদের আজকের আর্টিকেলটিতে এ বিষয়টি সম্পর্কে জানিয়ে দিব। তাছাড়া এ বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নিতে হলে গুগলে সার্চ করার সাথে সাথে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নিতে পারবেন চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক এই বিষয়টি সম্পর্কে।
আমরা প্রতিনিয়ত কোন না কোন সময় কোন না কোন ভাবে কারণে অকারণে কথা বলে থাকি। আসলে এই কথার মধ্যে কোন যুক্তি আছে কিনা বা এই কথাটি কতটা গ্রহণযোগ্য সেটা না ভেবে কথা বলি। তাই আমাদের জেনে নিতে হবে এই যুক্তি কথাটি কিভাবে উৎপত্তি হয়েছে যুক্তিবিদ্যাটি ইংরেজি Logic এর প্রতিশব্দ। এই শব্দটি সাধারণত Logike থেকে এসেছে। সুতরাং আমরা বলতে পারি যুক্তিবিদ্যা হলো ভাষায় প্রকাশিত চিন্তা বা যুক্তিবাদী বিজ্ঞান। এর বিজ্ঞান থেকে আমরা জেনে নিতে পারি কিভাবে ভাষা ও শব্দের যুক্তি দেখানো যায় কিভাবে যুক্তিগতভাবে সুন্দর কথা উপস্থাপন করা যায়। যুক্তি বিজ্ঞানীরা বিভিন্নভাবে তাদের বিজ্ঞান সম্মত ভাবে যুক্তিবিদ্যা কি তা সঠিক সংজ্ঞা প্রদান করেছে।
বহু প্রাচীনকাল আগ থেকে যুক্তিবিজ্ঞানের উদ্ভাবন ঘটেছে।তবে যুক্তিবিদ্যা উনিশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে যাকে পরিবর্তনের সময়কাল বলা হয় তথন আনুষ্ঠানিক ও কঠোর শৃঙ্খলায় পরিবর্তন হতে তাকে যুক্তিবিদ্যা। যুক্তিবিদ্যা জ্ঞান বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে একটা গুরুত্বপূর্ণ এবং অন্যতম প্রাচীন বিষয়। যুক্তিবিদ্যার জ্ঞান বিজ্ঞান চর্চার ক্ষেত্রে অপরিহার্য। কেননা, সংজ্ঞা, বিভাগ, ব্যাখ্যা ইত্যাদি সম্পর্কে যুক্তিবিদ্যা যে সাধারণ নিয়মাবলী নির্দেশকরে তা প্রতিটি বিজ্ঞান অনুসরণ
করে। যুক্তিবিদ্যার জ্ঞান আমাদের বাস্তব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে চিন্তা ভাবনায়, কথাবার্তায় বিশাল প্রভাব ফেলে। তাছাড়া একজন যোগ্য নেত্রী হিসেবে বা যোগ্য নেতৃত্ব দানকারী হিসেবে যদি আপনি নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে যুক্তিবিদ্যা সম্পর্কে সঠিক ধারণা থাকতে হবে।
যুক্তিবিদ্যা আমাদের প্রতিটা ক্ষেত্রে কতটা অবদান রাখে সে বিষয়ে আপনারা জেনে নিলেন তাছাড়া যুক্তিবিদ্যা সম্পর্কে আপনাদেরকে অনেক কিছু সঠিক ধারণা প্রদান করা হলো আপনারা যে বিষয়টি জানতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করেছেন তা হল যুক্তিবিদ্যার জনক কে। চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক যুক্তিবিদ্যার জনক কে।গ্রীক দার্শনিক অ্যারিস্টটল কে যুক্তিবিদ্যার জনক বলা হয়। বিখ্যাত এই গ্রিক দার্শনিক দীর্ঘদিন ধরে যুক্তিবিদ্যার উপর বহু গবেষণা চালিয়ে গিয়েছেন এমনকি যুক্তিবিদ্যার উপর তিনি নানান ধরনের সংজ্ঞা প্রদান করে গিয়েছেন তার এই বিশেষ অবদানের জন্য যুক্তিবিদ্যার জনক হিসেবে তাকে স্বীকৃতি প্রদান করা হয়। আপনাদের জন্য আমরা প্রতিনিয়ত শিক্ষা সংক্রান্ত নানান বিষয়ে তথ্য আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিতভাবে প্রকাশিত করি।
আমরা যখন প্রতিটি জিনিস বা প্রতিটি ক্ষেত্র যুক্তি দিয়ে উপস্থাপন করব তখন দেখব সে জিনিসটা আর কঠিন নেই খুব সহজ হয়ে গিয়েছে কারণ যুক্তিবিদ্যা বিজ্ঞান সবসময় এই বিষয়টি নিয়ে গবেষণা করে গিয়েছে। যুক্তিবিদ্যা মানুষের জীবনে একটি অপরিহার্য অংশ প্রায় প্রতিটি মানুষের ক্ষেত্রে যুক্তিবিদ্যার জ্ঞান থাকাটা প্রয়োজন। আমরা কমবেশি সবাই এই যুক্তিবিজ্ঞানের জ্ঞানটা গ্রহণ করে থাকব। যুক্তি বিজ্ঞানের জ্ঞান দ্বারা আমাদের জীবন পরিচালনা করবে। তাহলে দেখবেন আমাদের জীবনে কোন ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয়নি। আমরা ইতিহাস থেকে দেখব প্রত্যেকটি বিজ্ঞানী ও মনিষিরা তাদের জীবন গড়েছেন সব সময় চিন্তাভাবনা করে।
আপনারা যারা যুক্তিবিদ্যার জনক কে এই বিষয়টি সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেতে চান আমরা আমাদের আজকের আর্টিকেলটিতে এই বিষয়টি সম্পর্কে জানিয়ে দিলাম। আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে এই বিষয়টি সম্পর্কে আরো ভালোভাবে জেনে নিন।