বর্তমান সময়ে ইন্টারনেট আমাদেরকে জীবন কে আরো সহজ করে তুলেছে। বর্তমানে ইন্টারনেট ব্যবহার করে না এমন মানুষের সংখ্যা হয়তো কমই রয়েছে। ইন্টারনেটের আবিষ্কারের ফলে সারা বিশ্বের যোগাযোগ পদ্ধতি নতুন ভাবে সৃষ্টি হয়েছে। ইন্টারনেট সৃষ্টি হওয়ার পর থেকে গোটা পৃথিবী এখন মানুষের হাতের মুঠোয়। কিন্তু আমরা কি জানি এই ইন্টারনেটের জনক কে? কোথায় থেকে ইন্টারনেটের সৃষ্টি হয়েছে! হ্যাঁ আপনারা অনেকেই জানেন না ইন্টারনেটের জনক কে তাই আপনারা গুগলে এ ধরনের প্রশ্নের উত্তর জেনে নেয়ার জন্য বারবার অনুসন্ধান করছেন। তাই আপনাদের সুবিধার জন্য আমরা আমাদের আজকের আর্টিকেল টিতে এই বিষয়টি সম্পর্কে কিছু তথ্য প্রদান করব। আপনারা গুগলে এ সার্চ করে আমাদের ওয়েবসাইট থেকে এ প্রশ্নটির সঠিক উত্তরটি সম্পর্কে জেনে নিন। আমরা প্রতি নিয়ত এ ধরনের প্রশ্নের উত্তর গুলো আমাদের ওয়েব সাইটে প্রকাশিত করি। চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক এই বিষয়টি সম্পর্কে।
ইন্টারনেট আমাদের নিত্যদিনের সঙ্গী। ইন্টারনেট ব্যবহারের মাধ্যমে আমাদের জীবনকে আরও সহজ করে তুলেছে। ইন্টারনেট আবিষ্কারের ফলে আমাদের যে কাজটি করতে সময় লাগতো বিশ ঘন্টা তা এখন খুব সহজেই বিশ মিনিটের মধ্যে ইন্টারনেটের মাধ্যমে করা যাচ্ছে। প্রতিনিয়ত ইন্টারনেট এর ব্যবহারের সংখ্যা দিন দিন বেড়ে চলেছে। এটার জনপ্রিয় তা এতটাই বেশি হয়েছে প্রতিদিন এই ইন্টারনেট ব্যবহারের সংখ্যা ক্রমান্বয়ে বেড়েই চলেছে। আর এটার বাড়ার পিছনে মূল কারণ হলো ইন্টারনেটের সহজলভ্যতা এবং ইন্টারনেটে ব্যয় খরচ তুলনামূলক কম থাকায় এর জনপ্রিয়তাটা এত বে শি। তাছাড়া ইন্টারনেটের মাধ্যমে পৃথিবীর সকল দেশের খবর এবং লাইভ টেলিকাস্ট মানুষকে আরও বেশি আকর্ষণ করে।
ইন্টারনেটের কল্যাণে আমাদের অনেক কিছু এখন হাতের মুঠোই চলে এসেছে। তাই এর গুরুত্ব আমরা প্রতিনিয়ত বুঝতে পারছি। তবে একটি বিষয় আমাদের সবাইকে মনে রাখতে হবে অনেক গুলো ধাপ পেরিয়ে এই ইন্টারনেট আমা দের হাতের মুঠোয় এসেছে। তাই আপনাদের সহজ ভাবে বলছি ইন্টারনেট হল একটি আধুনিক পদ্ধতি। ইন্টারনেট মূলত একটি তার বা একগুচ্ছ তারের সমষ্টি একটি বিশেষ পদ্ধতি। ইন্টারনেটকে একটি বিশেষ জাল হিসেবেও বলা চলে
একটি কম্পিউটারের মাধ্যমে একাধিক তারের সংযোগে একটি কালেকশন তৈরি করে বিভিন্ন পদ্ধতিতে তথ্য আদান প্রদান করার প্রক্রিয়াকে ইন্টারনেটের ব্যবহার প্রক্রিয়া বলে।
কোন একটি বিশেষ ব্যক্তির মাধ্যমে ইন্টারনেট আবিষ্কার করা সম্ভব হয়নি। তবে ইন্টারনেট আবিষ্কার করার ক্ষেত্রে দুজনার বিশেষ কর্তৃত্ব রয়েছে। একদিনে ইন্টারনেট আবিষ্কার করা কোন ভাবেই সম্ভব হয়নি। ইন্টারনেট আবিষ্কার করার জন্য দীর্ঘদিন ও দিনের পর দিন এই বিষয়টি নিয়ে গবেষণা চালিয়ে গিয়েছ বিজ্ঞানীরা। তবে একটি বিষয় সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায় মানুষ কোন না কোন সমস্যা থেকে বড় ধরনের কিছু আবিষ্কার করে ফেলেছেন ইন্টারনেট তার মধ্যে অন্যতম। তাই সমস্যা সমাধানে করতে গিয়েই ইন্টারনেটের মত এই বিশাল নেটওয়ার্ক টি বি আবিষ্কার করে ফেলেছে বিজ্ঞানীরা। ইন্টারনেটে সব থেকে মূল দুটি জিনিস আবিষ্কার করেন ভিনটন জি কাফ ও ববখান। তাই এই দুই বিজ্ঞানী কে ইন্টারনেটের জনক হিসেবে বিশেষ স্বীকৃতি প্রদান করা হয়।
বিশ শতকের এক বিরাট আবিষ্কার হল ইন্টারনেট। শব্দটা নতুন হলেও এর সূচনা হয়েছিল ১৯৬৯ সালে। এই আবিষ্কার এর ফলে তাকে আর কোন কিছু থামাতে পারেনি একের পর এক চমক দেখে ইন্টারনেট এখন জনপ্রিয়তার সবার শীর্ষে।
ইন্টারনেটের সবথেকে বড় সুবিধে হল এক প্রান্তের গ্রাহক তার বক্তব্য আরেক প্রান্তে খুব সহজেই আদান প্রদান করতে পারে। তাছাড়া ইন্টারনেটের মাধ্যমে চিঠি, ছবি, অডিও, ভিডি ওসহ বিভিন্ন ডিজিটাল কনটেন্ট ইত্যাদি পাঠাবার সুযোগও মিলছে। এর নাম হল ইমেল। পৃথিবীর যেখানেই ইমেল পাঠা নো হোক না কেন তার খরচ পড়ে কয়েক টাকা মাত্র। আর সবচেয়ে বড় সুবিধা যাকে লেখা হচ্ছে সে ছাড়া ঐ চিঠি আর কেউ পড়তে পারবে না।
ইন্টারনেটের জনক কে আপনারা যারা এই বিষয়টি সম্পর্কে সঠিক তথ্য পেতে চান আমরা আপনাদের সুবিধার জন্য উপরোক্ত আলোচনা থেকে এই বিষয়টি সম্পর্কে সঠিক ধারণা প্রদান করলাম। আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত ভিজিট করে এ বিষয়গুলো সম্পর্কে আরও বিস্তারিতভাবে জেনে নিতে পারবেন।