সাধারণত জেনেটিক এই বিষয়টি সম্পর্কে আমরা অনেকেই অপরিচিত। তাই জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ার কি এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নেয়া আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ্। এই বিষয়টি আমাদের অনেক সময় অনেক কাজে আসে। অনেক সময় অনেক ক্ষেত্রে বিভিন্ন পরীক্ষায় জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং সম্পর্কে নানা ধরনের প্রশ্ন আসে। তাই আমাদের এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নেয়া উচিত। আপনারা অনেকেই জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর জনক কে এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নিতে বেশ আগ্রহী। তাই আমরা আমাদের আজকের আর্টিকেল টির মাধ্যমে আপনাদের জানিয়ে দেবো জেনেটিক ইঞ্জিনিয়া রিং এর জনক কে। আপনারা যারা এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নিতে চান বা এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নেয়ার জন্য গুগলে বারবার সার্চ করেছেন আমরা আপনাদের জন্য প্রতিনিয়ত এ ধরনের প্রশ্নের উত্তর গুলো আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত করি আপনারা গুগলে সার্চ করার সাথে সাথে এ ধরনের প্রশ্নের উত্তরগুলো আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে জেনে নিতে পারবেন।
১৯৭২ সালে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর আবিষ্কার হয়। মূলত জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং জনক কে এই সম্পর্কে জানার আগে অবশ্যই আপনাকে জেনে নিতে হবে এই বিষয়টি কি। মূলত জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং হলো কোন প্রাণী থেকে একটি নির্দিষ্ট জিন বহনকারী ডিএনএ খন্ড পৃথক করে নির্ণায়ক কে জিরো স্থানান্তর কৌশল করার পদ্ধতিকে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বলা হয়। আর এই জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং কে আর একটি অন্য নামের নামকরণ করা হয়। জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং কে মডিফিকেশনও বলা হয়। সাধারণত একটি প্রাণীর জিনই একটি জীবের সকল বৈশিষ্ট্য বহন করে।প্রাণী বা উদ্ভিদ জীবের ক্ষুদ্রতম একক বলা হয় কোষকে এবং কোষের প্রাণকেন্দ্র কে বলা হয়ে থাকে নিউক্লিয়াস। একটি প্রাণীকে বেঁচে থাকতে হলে নিউক্লিয়াসের ভূমিকা অপরিসীম।
সাধারণত প্রতিনিয়ত জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং আমাদের দৈনন্দিন জীবনে নানা ধরনের কাজে আসছে। বর্তমানে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অনেক ধরনের সুবিধা ভোগ করছে চিকিৎসা শাস্ত্র। বর্তমানে আধুনিক চিকিৎসা খাতে যেকোনো ধরনের রোগ নির্ণয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং। জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর কলাকৌশল গুলো ব্যবহার করে খুব দ্রুত সময় যেকোনো ধরনের জটিল রোগ সনাক্ত করা খুব সহজে হয়ে পড়ছে। বর্তমানে চিকিতসা ক্ষেত্রে বিশাল ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং। তাই চিকিৎসা শাস্ত্রে এর ভূমিকা অতুলনীয় তা দেখে বোঝা যাচ্ছে। তবে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর সঠিক ব্যবহার করে আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান কে আরো একধাপ এগিয়ে নেওয়া কোন বিষয় নয়।
আমরা প্রতিনিয়ত বিজ্ঞানের ওপর বেশি নির্ভরশীল যেহেতু বিজ্ঞানের আবিষ্কার আমাদের জীবনকে পরিবর্তন করে দিচ্ছে তাই প্রতিনিয়ত মানুষ বিজ্ঞানের উপর বেশি নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে। ১৯৭২ সালে সর্বপ্রথম জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ার এই বিষয়টি উদ্ভাবন করেন। আর এই বিষয়টি উদ্ভাবন করেন Paul Berg। তাই জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর জনক হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করা হয় Paul Berg। তিনি বহুদিন ধরে এই বিষয়টির ওপর নানাভাবে গবেষণা করে গিয়েছেন। তাছাড়া এই বিজ্ঞানী বানরের শরীরের ওপর প্রথম ডিএনএ পরীক্ষাটি করেছিলেন। আর এই ডিএনএ পরীক্ষাটি সফল হয়েছিল। বিশ্বের প্রথম রিকম্বিনেট ডিএনএ তৈরি করার কারণে তাকে জেনেটিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং এর জনক বলে স্বীকৃতি প্রদান করা হয়। বানরের ডিএনএ পরীক্ষার পর তিনি চিকিৎসা ক্ষেত্রে ব্যাপক সফলতা পান।
জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং যেমন সুবিধা রয়েছে তেমনি বেশ কিছু অসুবিধা রয়েছে তবে অসুবিধার চেয়ে সুবিধার সংখ্যা অনেক বেশি। আপনারা যারা এ ধরনের প্রশ্নের উত্তর প্রতিনিয়ত জানার জন্য এখানে ওখানে অনুসন্ধান করেন আপনাদের জন্য আমরা এ ধরনের প্রশ্নের উত্তর গুলো প্রতিনিয়ত আমাদের ওয়েবসাইটে প্রদান করি। তাই আপনাদের দেরি না করে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর গুলো খুব সহজে জেনে নিন। তাছাড়া শিক্ষা সংক্রান্ত সকল ধরনের প্রশ্নের উত্তর আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে খুব সহজ ও সরল ভাষায় প্রকাশিত করে যেন আপনারা খুব সহজেই বুঝে নিতে পারেন।
আমরা আপনাদের জন্য এ ধরনের প্রশ্নর সঠিক তথ্যগুলো আমাদের ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত প্রকাশিত করি। আমরা আপনাদের জন্য এ ধরনের জটিল প্রশ্নের উত্তর গুলো খুব সহজ ভাবে প্রদান করি যেন আপনারা খুব সহজে জেনে নিতে পারেন। তাই আপনারা আপনাদের যেকোন প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে আমাদের ওয়েবসাইটে বারবার ভিজিট করুন আর জেনে নিন আপনার প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তর টি সম্পর্কে।