অপরাধ বিজ্ঞানের জনক কে

সমাজ বিজ্ঞানের গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ হল অপরাধ বিজ্ঞান। এটি সমাজ বিজ্ঞান এবং আচরণগত বিজ্ঞানের সম্মিলনে গড়ে ওঠা একটি শাখা। সাধারণত বিজ্ঞানের যে শাখায় অপরাধ বিষয় নানান ধরনের তথ্য দেওয়া থাকে এবং এই বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয় সেটাই অপরাধ বিজ্ঞান। আমরা অনেকেই অপরাধ বিজ্ঞানের জনক কে এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নিতে চাই। তাই আপনাদের জন্য আমরা আমাদের আজকের আর্টিকেলটিতে এই বিষয়টি সম্পর্কে জানিয়ে দিব। আপনারা যারা এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নিতে চান আমাদের ওয়েবসাইটে থাকা আর্টিকালেটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাছাড়া আমরা আপনাদের জন্য এ ধরনের প্রশ্নের উত্তর গুলো আমাদের ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত লিখে থাকি। আপনারা গুগলে সার্চ করার সাথে সাথে এ ধরনের প্রশ্নের উত্তরগুলো আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে জেনে নিতে পারবেন। তাছাড়া শিক্ষা সংক্রান্ত যেকোনো ধরনের প্রশ্নের উত্তর আপনারা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে জেনে নিতে পারবেন।

অপরাধ বিজ্ঞান টি এমন একটি বিজ্ঞান যে বিজ্ঞানের মাধ্যমে আপনারা অপরাধের কারণ অপরাধের বিষয়বস্তু এর প্রতিকার অপরাধ কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায় ইত্যাদি এসব বিষয়ে সকল তথ্য খুব সহজে জেনে নিতে পারবেন। এই বিজ্ঞানটির মাধ্যমে অপরাধের সকল বিষয়বস্তু স্পষ্টভাবে তুলে ধরা হয়েছে। অপরাধ বিজ্ঞানীরা অপরাধ বিষয়ে অধ্যয়ন করেন এবং অপরাধের প্রতি সমাজের প্রতিক্রিয়া নিয়ে নানা কাজ এবং গবেষণা করেন। অনেক অপরাধ বিজ্ঞানী অপরাধীদের আচরণগত নিদর্শন পরীক্ষা করেন। যুগের সাথে সাথে যেমন সব কিছুর পরিবর্তন ঘটে তেমনি অপরাধ যুগের পরিবর্তন ঘটে। এখন তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে নানান ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড ঘটে চলেছে।

অপরাধের মাধ্যমে একটি সমাজ ব্যবস্থাকে অস্থির করে তুলেছে অপরাধে কর্মকান্ড জড়িত নানান ধরনের অপরাধ। অপরাধ হলো এমন একটি বিষয় যেখানে আপনি রাষ্ট্র বা সমাজের থাকা যে আইন-কানুন গুলো আছে সেগুলোকে ভেঙ্গে বা সেগুলো অনুসরণ করে না চললে তাকে অপরাধী বলে নিযুক্ত করা হয়। তাই রাষ্ট্রীয় আইনগুলো অমান্যকারী ব্যক্তিকে অপরাধী হিসেবে যুক্ত করা হয়। মানুষের সামাজিক আচরণের একটি অস্বাভাবিক রূপী হল এক ধরনের অপরাধ
আর এই অপরাধের বিভিন্ন ধরন রয়েছে এক এক সময় এক এক ভাবে মানুষ অপরাধ করে থাকে। আর এই অপরাধের ধরন গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো কিশোর অপরাধ, ভদ্র বেশি অপরাধ ফৌজদারি অপরাধ সংগঠিত অপরাধ ইত্যাদি।

মানুষ অতি প্রাচীন কাল থেকে এই ধরনের অপরাধমূলক কাজ গুলোর সাথে জড়িত। আর তাই বিভিন্ন সময় বিভিন্ন বিজ্ঞানী সমাজের এই অপরাধ বিষয়টি নিয়ে নানান ধরনের তথ্য ও গবেষণা চালিয়ে গিয়েছেন কেন অপরাধ হচ্ছে কোন কারণে অপরাধের সঙ্গে মনের জড়িত হচ্ছে ইত্যাদি। তাই আমাদের অবশ্যই এই অপরাধ বিজ্ঞানের জনক কে এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নেয়া টা ভালো। আপনারা যারা জেনে নিতে চেয়েছিলেন অপরাধ বিজ্ঞানের জনক কে তাদের জন্য বলছি অপরাধ বিজ্ঞানের জনক হলেন ল্যামবাসো। তিনি দীর্ঘদিন ধরে এই অপরাধ বিজ্ঞান সম্পর্কে গবেষণা করে দিয়েছেন আর সেই জন্যই এই বিজ্ঞানীকে অপরাধ বিজ্ঞানের জনক হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করা হয়েছে। তিনি এই বিজ্ঞান সম্পর্কে নানান ধরনের তথ্য দিয়েছেন।

আপনারা যারা এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর গুলো সম্পর্কে জেনে নিতে চান আমরা আপনাদের জন্য এই বিষয় টি সম্পর্কে আমাদের ওয়েব সাইটে জানিয়ে দিলাম। তাই আপনারা আমাদের ওয়েব সাইটে ভিজিট করে আপনাদের প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো সম্পর্কে আরো ভালোভাবে জেনে নিন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *