গাণিতিক শাস্ত্রের বিশেষ দুটি অংশ হলো পাটিগণিত ও বীজগণিত। পাটিগণিত হল গণিতের একটি প্রাচীনতম শাখা যে শাখার মাধ্যমে যোগ ,বিয়োগ ,গুন ,ভাগ গাণিতিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ও গুন গুলোর সাথে গাণিতিক শাখায় জড়িত রয়েছে। আর বীজগণিত হলো পাটিগণিতের মতোই কিন্তু চল রাশির গণনা করার ক্ষেত্রে গাণিতিক বিভাগে এর অবদান বিশেষ। তাই আপনারা অনেকেই জেনে নিতে চান পাটিগণিত ও বিজ্ঞানীদের জনক কে কারণ এই প্রশ্নটি নবম ও দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রশ্ন তাছাড়া আমাদের ক্ষেত্রেও অনেক সময় অনেক জায়গায় এই প্রশ্নটি সম্মুখীন হতে হয়। তাই আপনাদের সুবিধার জন্য আমরা আমাদের আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনাদের এই প্রশ্নের উত্তরটি সম্পর্কে জানিয়ে দিতে চাই। এই বিষয়টি সম্পর্কে জানতে হলে আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে থাকা আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
আমরা আপনাদের জন্য প্রতিনিয়ত আপনাদের দৈনন্দিন জীবনে চলার পথে শিক্ষা সংক্রান্ত যাবতীয় প্রশ্নের উত্তর ও আপনাদের অজানা গুরুত্ব পূর্ণ সব প্রশ্নের উত্তর গুলো আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত করি। আপনারা এ ধরনের প্রশ্নের উত্তর জানার জন্য গুগলে সার্চ করার সাথে সাথে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে খুব সহজেই আপনাদের কাঙ্খিত প্রশ্নের উত্তরটি বিস্তারিতভাবে জেনে নিতে পারবেন
তাছাড়া আমাদের দৈনন্দিন জীবনে চলার ক্ষেত্রে অনেক ধরনের প্রয়োজনীয় তথ্য জানার থাকে আর সে সকল তথ্য আমরা সবাই জানি না। আর এ সকল অজানা তথ্য গুলো আপনারা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে জেনে নিতে পারবেন। তাছাড়া আপনারা যেকোনো ধরনের প্রয়োজনীয় তথ্য আমাদের ওয়েবসাইটে কোন ঝামেলা ছাড়াই খুব সহজে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। আর ডাউনলোড করার জন্য আপনাকে কোন ধরনের চার্জ প্রদান করতে হবে না।
বহু প্রাচীনকাল থেকে গাণিতিক সমাধানের মাধ্যমে মানুষ নানান ধরনের জটিল বিষয়গুলো সমাধান করে চলেছে আর এই জটিল বিষয়গুলোকে সমাধান করতে যুগের পর যুগ যোগ ব্যবহার করে আসছে গাণিতিক বিভাগের বিশেষ অংশ পাটিগণিত। যোগ বিয়োগ গুন ভাগ প্রাচীনতম এই নথিগুলো ব্যবহার করে গাণিতিক নানান সমস্যার সমাধান করে চলেছে এই বিষয়টি। আবার বীজগণিতের অর্থ ব্যাবহার করতে গিয়ে সাধারণত এমন একটি গাণিতিক পদ্ধতি যার মাধ্যমে সংখ্যার পরিবর্তে বর্ণ বা প্রতীক ব্যবহার করে অজানা রাশির মান বের করে অথবা রাশি সমূহের পরস্পরের মধ্যে সম্পর্ক নির্ণয় করা যায়। তাই বীজগণিতের মধ্যে এমন কিছু সংখ্যা থাকে যে গুলো কে বাস্তবিক সংখ্যা বলে নির্ধারণ করা হয়।
আধুনিক পাটিগণিতের উৎপত্তি ব্যাবিলনীয় ও মিশরে। কিন্তু পাটিগণিত টি অতি প্রাচীনকাল থেকে হেলেনস্টিক সভ্যতার যাত্রা শুরু থেকে এটার সৃষ্টি হয়েছিল। তাছাড়া উল্লেখযোগ্য একটি বিষয় হলো পাটিগণিত এর ক্ষেত্রে বিশেষ ধরনের কোন সুত্রের প্রয়োজন হয় না শুধু হিসেব অনুযায়ী পাটিগণিত শেষ করা যায়। আর বীজগণিত করার ক্ষেত্রে সূত্রগুলো বিশেষ প্রয়োজন কারণ সূত্রের সাহায্যেই বীজগণিত অংক গুলো করা সম্ভব। আমরা এই বিষয়টি সম্পর্কে অনেক আলোচনা করলাম চলুন এবার জেনে নেয়া যাক পাটিগণিত ও বীজগণিতের জনক কে। পাটিগণির জনক হলেন বিশেষ গাণিতিক বিদ আর্যভট্ট। এবং বীজগণিতের জনক হলেন বিশেষ গাণিতিক বিদ মুহাম্মদ ইবনে মুসা আল-খারিজমি। এই দুটো বিজ্ঞানী গাণিতিক বিভাগের বিশেষ অবদান রেখেছেন।
পাটিগণিত ও বীজগণিতের জনক কে আপনারা যারা এই প্রশ্নের উত্তরটি সম্পর্কে জেনে নিতে চান আমরা এই বিষয়টি সম্পর্কে আমাদের আজকের আর্টিকেলটিতে জানিয়ে দিলাম আপনাদের এ ধরনের প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তর জেনে নিতে হলে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন আর জেনে নিন আপনাদের কাঙ্খিত প্রশ্নের সঠিক উত্তরটি সম্পর্কে।