মুক্তিযুদ্ধের শেষ মুহূর্তে যখন দখলদার পাকিস্তানি বাহিনী বুঝতে পারে যে তাদের পরাজয় অনিবার্য, তখন বাংলাদেশের মানুষ যেন কখনো মাথা উঁচু করে না দাঁড়াতে পারে তাই জাতিকে মেধাশূন্য করতে বুদ্ধিজীবীদের নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। পরাজয়ের আগ মুহূর্ত পাকিস্তান হানাদার বাহিনী এই জঘন্য কাজটি করে। আর প্রতি বছর বাংলাদেশে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস টি যথাযথ মর্যাদায় পালিত হয়। আপনারা যারা এই দিবসটি কত তারিখে এই সম্পর্কে জেনে নিতে চান আপনাদের সুবিধার জন্য আমরা প্রতিনিয়ত এ ধরনের প্রশ্নের উত্তরগুলো আমাদের ওয়েবসাইটে লিখে থাকি। আপনারা গুগলে সার্চ করার সাথে সাথে আমাদের ওয়েব সাইটে এ ধরনের প্রশ্নের উত্তর গুলো সম্পর্কে জেনে নিতে পারবেন।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসটি বাংলাদেশের মানুষের জন্য একটি বিশেষ দিবস। ১৯৭১ সালে বুদ্ধিজীবীদের হত্যা ছিল মানব তার বিরুদ্ধে অপরাধ। আর এই জঘন্য অপরাধী করেন পাক বাহিনীরা। প্রতিবছর যথাযথ মর্যাদায় ১৪ই ডিসেম্বর বাংলাদে শে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস হিসেবে বাংলাদেশের মানুষ পালন করে। এর আগে ১৯৭১ সালের ১০ থেকে ১৪ ডিসেম্বর পাকিস্তানের সেনাবাহিনী বাংলাদেশের প্রথম শ্রেণীর সকল বুদ্ধিজীবীকে হত্যা করে। আর এই বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে ছিল শিক্ষক, সাংবাদিক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ইত্যাদি বেছে বেছে জাতিকে মেধাশূন্য করতে পাক বাহিনীর পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী এই নির্মম কাজটি করেন তারা। আর এই কাজটি করতে তাদের সাহায্য করে আমাদের দেশেরই কিছু রাজাকাররা যারা এদেশের জন্য পরম শত্রু।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস কত তারিখে আপনারা যারা এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নিতে আগ্রহী আপনারা আমাদের ওয়েব সাইটে ভিজিট করে এই বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জেনে নিন।