রোজা কত তারিখে ২০২৩ বাংলাদেশ

রমজান মাসের রোজা প্রত্যেকটি মুসলমানদের জন্য ফরজ একটি ইবাদত। বিশ্বের প্রত্যেকটি মুসলিম দেশের মত বাংলাদেশের মুসলমানরাও রমজান মাস ইবাদত বন্দেগির মধ্যেমে কাটাই। আর রমজান মাসের অগ্রিম প্রস্তুতির জন্য বাংলাদেশের অনেক মুসলিম ভাই ও বোনেরা বাংলাদেশের ২০২৩ সালে কত তারিখ থেকে রোজা শুরু হবে, ২০২৩ সালে র ইংরেজি মাসের কত তারিখ থেকে রোজা শুরু হবে এসব প্রশ্ন মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে। আর এসব প্রশ্নের উত্তর জেনে নেয়ার জন্য আপনারা ইন্টারনেট সহ গুগলে বারবার সার্চ করছেন। তাই আপনাদের সুবিধার জন্য আমরা আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটিতে এই বিষয়টি সম্পর্কে আপনা দের জানিয়ে দেব। আপনারা যারা এ বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নিতে চান আমাদের ওয়েব সাইটে থাকা আর্টিকেলটি পড়ুন। আর জেনে নিন এই বিষয়টি সম্পর্কে।

একজন প্রকৃত মুসলমানের জন্য রমজান মাস খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি মাস। কারণ এই মাসের পবিত্র কুরআন মাজীদ নাযিল হয়েছিল। তাছাড়া এই মাসের অশেষ রহমত ও ফজিলত এর কথা বলে শেষ করা যাবে না। ইসলাম ধর্মের পাঁচটি স্তম্ভের মধ্যে রোজা অন্যতম। রমজান মাসের রোজা একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মুসলমানের ওপর ফরজ করে দেওয়া হয়েছে। তাই যে ব্যক্তি ঈমানের সঙ্গে ও সওয়াবের নিয়তে রমজান মাসের রোজা রাখবে তার পূর্বের সব গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে। আল্লাহ তায়ালা সব ইবাদত বন্দেগি থেকে রোজাকে আলাদা মর্যাদা দিয়েছেন। ইসলাম ধর্ম অনুসারে হাদিসে বর্ণিত আছে মানুষের প্রতিটি কাজ তার নিজের জন্য, কিন্তু রোজা শুধু আমার জন্য আমিই এর প্রতিদান দেব।

আমরা যারা মুসলমান একটি বিষয় সম্পর্কে আমরা অবগত আছি যে, ইসলামিক ক্যালেন্ডার অনুসারে আরবি মাসের চাঁদ দেখার উপর ইসলামের বিশেষ বিশেষ দিনগুলো পালন হয়ে থাকে। আর সেটা রমজানের রোজা আর ঈদ হোক না কেন প্রত্যেকটি বিষয় আরবি মাসের চাঁদের উপর নির্ভর করে। ইংরেজি সাল যেমন ৩৬৫ দিনের শেষ হয় সে ক্ষেত্রে আরবি সাল গুলো ৩৫৫ দিনে শেষ হয়। অর্থাৎ ইংরেজি সালের সাথে আরবি সালের পার্থক্য প্রায় ১০ থেকে ১১ দিনের মত। এ কার ণে প্রতিবছর লক্ষ্য করা যায় পূর্ববর্তী বছর থেকে পরবর্তী বছ রে ইংরেজি সালের রমজান মাসের পার্থক্য দশ দিন আগে হয়ে থাকে। একটু সহজ ভাষায় বলতে গেলে আপনারা খুব ভালোভাবে বুঝতে পারবেন বিগত সালের যেদিন রমজান অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০২৩ সালে তার দশ দিন আগে থেকে রমজান শুরু হবে। তবুও এটা চাঁদ দেখার উপর নির্ভরশীল।

একজন মুসলমানের জন্য রমজানের রোজা খুব কঠিন একটি বিষয়। কারণ সুবহে সাদিকে পানহার করে সারাদিন না খেয়ে আবার মহান আলো তলার হুকুমে সূর্য অস্ত যাওয়ার পরে পানাহার করতে হবে। রমজান মাস আত্মশুদ্ধির মাস, আত্ম ত্যাগের মাস মহান আল্লাহর কাছে লাভের সান্নিধ্য মাস
নামাজের পরের সবচেয়ে যে এবাদতের কথা বারবার এসেছে সেটা হলো রোজার কথা। তাই প্রত্যেকটি মুসলমানের রমজা ন মাসের রোজা সঠিকভাবে পালন করা এবং বাংলাদেশ ২০২৩ সালে এটা কোন মাসে কোন দিনে কত তারিখে এই বিষয়টি জেনে তার অগ্রিম প্রস্তুতি গ্রহণ করা।

আপনারা যারা রোজা কত তারিখে ২০২৩ বাংলাদেশ এ বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নিতে চান আশা করছি আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটিতে আপনারা এ বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নিতে পারবেন। আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে এই বিষয়টি সম্পর্কে আরো ভালোভাবে জেনে নিন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *