আমরা জানি বাংলা ভাষার মৌলিক ধনী বা বর্ণ গুলোকে প্রধান দুই ভাগে ভাগ করা যায় একটি হচ্ছে স্বরবর্ণ অপরটি ব্যঞ্জনবর্ণ। তেমনিভাবে ইংরেজিতেও letter কে দুই ভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে। একটি capital letter এবং small letter. অর্থাৎ ইংরেজি ভাষাকে লিখে প্রকাশ করার জন্য কতকগুলি চিহ্ন বা সংকেত ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এই সংকেত বা চিহ্ন কে বাংলায় যেমন বর্ণমালা তেমনি ভাবে ইংরেজিতে letter বলা হয়ে থাকে। বাংলায় বর্ণ কে অক্ষর ও বলা হয়ে থাকে। বাংলাতে ধনী নির্দেশক চিহ্ন কে বলা হয় বর্ণ এবং ইংরেজিতে বলা হয় লেটার। আমরা আগেই বলেছি বর্ণমালাকে দুই ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে।
যথা:
স্বরবর্ণ: স্বরধ্বনি দ্যোতক লিখিত সাংকেতিক চিহ্ন কে বলা হয় স্বরবর্ণ। যেমন: অং,আর,ইং,উঃ,উঃ,এ,এ,ঐ,ও,ও
ব্যঞ্জনবর্ণ: ব্যঞ্জনধ্বনি ধুতক লিখিত সাংকেতিক চিহ্ন কে বলা হয় ব্যঞ্জনবর্ণ। যেমন: ক, ইত্যাদি।
বর্ণমালা: যেকোনো ভাষায় ব্যবহৃত লিখিত বর্ণ সমষ্টিকে সেই ভাষার বর্ণমালা বলা হয়। উচ্চারণের সুবিধার জন্য বাংলা ব্যঞ্জনবর্ণে ব্যতীত ধনী ও স্বরবর্ণটি যোগ করে উচ্চারণ করা হয়ে থাকে। এদিকে আবার ইংরেজিতে মোট ২৬ টি বর্ণ বা later রয়েছে। এদের মধ্যে a,e,I,o,u এই পাঁচটি বর্ণ কে বলা হয় vowel বা স্বরবর্ণ। বাকি ২১ টি বর্ণমালাকে বা later কে বলা হয় ব্যঞ্জনবর্ণ। আবার ইংরেজিতে আরো দুই ধরনের লেটার বা বর্ণমালা রয়েছে। এদেরকে বলা হয়
Alphabet: A,B,C,D ইত্যাদি লেটার কে বলা হয় বড় হাতের অক্ষর বা alphabet letter.
অপরদিকে Small letter: a,b,c,d ইত্যাদি কে বলা হয় ছোট হাতের অক্ষর বা ইংরেজিতে small letter. ইংরেজি হোক বা বাংলা হোক শব্দ লিখতে হলে এই লেটার বা বর্ণমালার প্রয়োজন হয়। বর্ণমালা দিয়ে শব্দ গুলি তৈরি হয়।
অর্থাৎ শব্দের একক হল এই বর্ণ। বর্ণগুলি ঠিকমতো সাজিয়ে আমরা শব্দ তৈরি করতে পারি। এবং শব্দ তৈরি হলে সেখান থেকে বাক্য তৈরি করা যায়। তাই বাক্য তৈরি করতে হলে বর্ণের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। বর্ণগুলি ঠিকমতো সাজিয়ে শব্দ তৈরি করার যায় এবং শব্দগুলি ঠিকমতো সাজিয়ে বাক্য তৈরি করা যায়। বাক্য তৈরি করতে হলে অবশ্যই বর্ণ এর প্রয়োজন রয়েছে। তাই আমরা বলতে পারি যে বাক্যের ক্ষুদ্রতম একক হল বর্ণ। ইংরেজি শব্দগুলি লিখতে হলে বা সাজাতে হলে বা কোন বাক্য বা সেন্টেন্স তৈরি করতে হলে আমাদের লেটারগুলিকে ছাড় ঠিকমতো সাজিয়ে sentence তৈরি করতে হয়। যেকোন ভাষা জানতে হলে অবশ্যই সেই ভাষার ব্যাকরণ ভালোভাবে জানতে হয়।
ব্যাকরণ যদি না জানা হয় তাহলে ভাষা ঠিক মতো শেখা যায় না বাক্য তৈরি করা যায় না। তাই ইংরেজি ভাষাকে যদি আমরা ঠিকমতো শিখতে চাই জানতে চাই তাহলে আমাদের অবশ্যই ইংরেজি গ্রামার ফলো করে জানতে হবে। এই কারণে ইংরেজি গ্রামার জানতে হলে আমাদের পোস্টগুলিতে ধারাবাহিকভাবে ইংরেজি গ্রামারের বিভিন্ন জিনিসগুলো ধাপে ধাপে আমরা প্রকাশ করে থাকি। তাই আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি যদি বারবার ভিজিট করেন এবং আমাদের ওয়েবসাইটটি তে প্রকাশিত তথ্য গুলি বা বিভিন্ন শিক্ষা বিষয়ক পোস্ট গুলি দেখতে থাকেন তাহলে আপনারা অবশ্যই পড়াশোনা ভালো হয়ে উঠবেন। আর একজন শিক্ষার্থীর জন্য অবশ্যই যে কোন বিষয়ে ভালো হওয়া অত্যন্ত জরুরি বিষয়। তাই আমরা আজকে আমাদের এই পোস্টে ইংরেজিতে letter কাকে বলে কত প্রকার কি কি এই পোস্টে উল্লেখ করলাম।
তাহলে আপনারা এখান থেকে লেটার কাকে বলে কত প্রকার কি কি এবং লিটার সম্পর্কে বিভিন্ন ধরনের তথ্য আপনারা দেখে নিতে পারলেন। তাহলে অবশ্যই আপনারা এখন জেনে নিলেন লেটার কাকে বলে কত প্রকার এবং কি কি। তাই বলি আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি বার বার ভিজিট করুন এবং এখান থেকে আমাদের শিক্ষামূলক পোস্টগুলি দেখতে থাকেন প্রয়োজনে ডাউনলোড করে নেন।