সাধারণভাবে আমরা আমাদের বাস্তব জীবনের যে বিভিন্ন ধরনের আকৃতি দেখতে পাই এই আকৃতি গুলোর মধ্যে যেদিকে লম্বা সেদিকে আমরা দৈর্ঘ্য বলে থাকি। এ ধরনের অনেক বস্তু রয়েছে আমাদের পরিবেশে। যে সকল আকৃতিকে আমাদের পরিমাপ করতে হয়। এই পরিমাপকৃত আকৃতি গুলির পরিমাপ করতে গেলে আমাদের দৈর্ঘ্য এবং প্রস্থ এই সকল হিসাব নিকাশ করতে হয়। আমাদের চারপাশে বা আমাদের বাড়িতে আমরা স্কুলে বিদ্যালয় যেখানেই তাকাই আমাদের আমাদের আমাদের চারপাশে যে আকৃতি গুলি দেখতে চাই সেগুলি হতে পারে বর্গাকৃতি আয়তাকৃতি বা অন্য যেকোনো ধরনের হোক আমরা যদি এগুলির পরিমাপ করতে চাই তাহলে সেগুলোর দৈর্ঘ্য এবং প্রস্থ মাপার চেষ্টা করবো সর্ব প্রথমে। যে দিকের পরিমাপ সবচাইতে বেশি সেই পরিমাপ থেকে আমরা বেশি দেখতে দৈর্ঘ্য বা লম্বা বলে থাকি।
আমরা জ্যামিতিক পরিমাপে যদি দেখি তাহলে দৈর্ঘ্য হল একটি বস্তুর সর্বশেষ বর্ধিত মাত্রা বলতে পারি। আন্তর্জাতিক পরিমাপ ব্যবস্থা অনুসারে দৈর্ঘ্য হলো সেই পরিমাপ যা মাত্রার দূরত্ব কে প্রকাশ করে থাকে। আবার যদি অন্যভাবে বলতে চাই তাহলে বলা যায় যে দৈর্ঘ্য হল একটি বস্তুর মাত্রার পরিমাপক। উদাহরণ হিসেবে বলতে পারি যে একটি তার কে দৈর্ঘ্য বরাবর এমনভাবে কাটা যেতে পারে যেন এটি এর বিরুদ্ধে যে ছোট হয়। আমরা জ্যামিতির যেকোনো চিত্রে দৈর্ঘ্য যদি ধরে নিতে হয় তাহলে কখনো কখনো উচ্চতাকে দৈর্ঘ্য হিসেবে এবং সবচাইতে বেশি অর্থাৎ লম্বা দেখতে আমরা দৈর্ঘ্য হিসেবে গণ্য করব তবে কখনোই প্রস্থ দৈর্ঘ্য হবে না।
কারণ দৈর্ঘ্য যখনি হবে তখন সেটা অবশ্যই পরিমাপে প্রস্তুত চাইতে বেশি হতেই হবে। তাই প্রস্তুত চাইতে দৈর্ঘ্য সব সময় বেশি হয়ে থাকে। দৈর্ঘ্যকে অবশ্যই আলাদা চিন্তা করতে হবে উচ্চতা থেকে যা উলম্ব দিকে পরিমাপ ব্যবস্থা এবং প্রস্থ বা প্রসার থেকে যেটি দূরত্বের পরিমাপ প্রকাশ করে থাকে এবং পাশাপাশি দুটি প্রান্তের মধ্যে যা বস্তুর দৈর্ঘ্যের সাথে সমকোণ এ থাকে। দৈর্ঘ্যের আন্তর্জাতিক একক হিসেবে ব্যবহার করা হয় মিটারকে। অর্থাৎ যদি আমরা এর চাইতে আরো ছোট দৈর্ঘ্যের পরিমাপ করে থাকি তখন আমাদের মিলিমিটারের হিসাব করা হয়। আবার বেশি দৈর্ঘ্যের পরিমাপ করার সময় দৈর্ঘ্যের বেশি পরিমাপের একক হিসেবে কিলোমিটার কে ধরে থাকি। অর্থাৎ বেশি দৈর্ঘ্য পরিমাপ করার সময় কিলোমিটার একক হিসেবে ধরা হয়।
তবে মেট্রিক পরিমাপের এক কিলোমিটার কে দৈর্ঘ্য ইম্পেরিয়াল পরিমাপের ০.৬২১৩৭ মাইলের সমান ধরা হয়। পৃথিবীতে যখন থেকে পরিমাপ ব্যবস্থা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে তখন থেকেই আমরা কোন বস্তুর আকৃতি পরিমাপের সময় দৈর্ঘ্য পরিমাপ করে থাকি। অর্থাৎ প্রাচীন ইতিহাসের যখন থেকে পরিমাপ শুরু হয়েছে তখন দৈর্ঘ্য পরিমাপ ও শুরু হয়েছে। পরিমাপ ব্যবস্থা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করার সময় থেকেই মানুষের যাযাবর জীবন যাপন থেকে বসতি স্থাপন শুরু করে তখন থেকেই পরিমাপ ব্যবস্থা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে মানুষের জীবনে।
অর্থাৎ মানুষের জীবনে বসবাস করার জন্য বিভিন্ন নির্মাণ সামগ্রী তৈরি করার তাগিদে এবং জমি জমার আকার আকৃতি ঠিক করার কারণে অবশ্যই দৈর্ঘ্য পরিমাপ মানুষের জীবনে প্রবেশ করেছে বলে ধারণা করা হয়।
আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন কারণ আমাদের ওয়েবসাইটে আপনাদের জীবনে প্রয়োজন পরে এর ধরনের সকল তথ্য আমরা অত্যন্ত যত্ন সহকারে প্রকাশ করে থাকি। তাই আপনাদের চলার পথে যে ধরনের তথ্য উপাত্ত আপনাদের প্রয়োজন হতে পারে এ সকল তথ্য-উপাত্তই আমাদের ওয়েবসাইট থেকে ভিজিট করে আপনারা দেখে নিতে পারেন। তাই সকল তথ্য খোঁজার জন্য আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে আসতে পারেন। আজকে আমাদের দেখানোর কথা দৈর্ঘ্য কাকে বলে? এই দৈর্ঘ্য সম্পর্কে আমরা নানান ধরনের তথ্য আপনাদের সামনে তুলে ধরলাম। তবে এখন দেখতে পারি যে দৈর্ঘ্য কাকে বলে। চলুন দেখি দৈর্ঘ্য কাকে বলে।
দৈর্ঘ্য: দুরত্বের পরিমাপকে দৈর্ঘ্য বলে। সাধারণভাবে বললে, কোনো বস্তুর বৃহত্তম মাত্রা হলো দৈর্ঘ্য। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, একটি আয়তক্ষেত্রের বৃহত্তম মাত্রাকে দৈর্ঘ্য বলে এবং ক্ষুদ্রতম মাত্রাকে প্রস্থ বলে।