ডেবিট কাকে বলে

ডেভিড কাকে বলে বা কি বিষয়টি আসলে হিসাব বিজ্ঞানের একটি প্রশ্ন। আজকে আমাদের এই ডেবিট সম্পর্কে আপনাদের বিস্তারিত ভাবে জানাতে হবে। আমরা এর আগে হিসাববিজ্ঞানের দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি সম্পর্কে অবগত রয়েছি। এই দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে দুইটি বিষয় রয়েছে। দুইটি বিষয়ের মধ্যে একটি হল ক্রেডিট এবং অপরটি ডেবিট।

তাই এই দুইটার ফাঁক পদ্ধতির ডেবিট সম্পর্কেই আজ আমাদের বিস্তারিত জানার পালা। তাহলে চলুন দেখা যাক ডেবিট সম্পর্কে কত কিছু জানতে পারি। অর্থাৎ আমরা দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে যে খাতা বা বই ব্যবহার করে সেখানেই এক পাশে ডেবিট সম্পর্কে এবং অপর পাশে ক্রেডিট সম্পর্কে লিখে থাকি। এই দুটা দাখিলা বইয়ের বাম দিকে ডেবিট এবং ডান দিকে ক্রেডিট হিসাব করা হয়ে থাকে। তাই ব্যবসা প্রতিষ্ঠান জাবেদা খাতার বা হিসাব হলো ডেবিট এবং ডানদিকের হিসাব হল ক্রেডিট।

হিসাবে সম্পদ যদি বৃদ্ধি পায় তাহলে বাদায় রাস ফেলে অথবা খরচ বৃদ্ধি পেলে এসব কে বা এসব হিসাবকে ডেবিট করা হয়। ব্যাংকিং হিসাব নিকাশের ক্ষেত্রে বা যে কোন প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের হিসেবে ক্ষেত্রে এই হিসাব লেখা হয়ে থাকে। উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে যে আপনি নগদ এক লাখ টাকা দিয়ে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এর কাজ শুরু করলেন। তাহলে এখানে ডেবিট এবং ক্রেডিট কিভাবে নির্ণয় করা হবে তা আমরা এখন দেখে নিতে পারি। ডেবিট হিসাবের ব্যালেন্স সাধারণত নির্দেশ করে সম্পদ ও খরচ বিষয়ে। কোন হিসাবের ডেবিট দিকের যোগফল যদি ক্রেডিট দিকের যোগফল অপেক্ষা কম হয় তখন ব্যালেন্স কত হয় সেই হিসেবে জানা যেতে পারে। অর্থাৎ হিসাবের ডেবিট দিকের যোগফল যদি ক্রেডিট দিকের যোগফল অপেক্ষা কম হয় তখন ব্যালেন্স হয় ক্রেডিট ব্যালেন্স হিসাবে।

তাই হিসাববিজ্ঞানের এই প্রশ্ন সম্পর্কে জানা আমাদের অবশ্যই কর্তব্য। কারণ আমাদের অনেকেই অনেক ধরনের ব্যবসা-বাণিজ্য করে থাকে এবং তাদের সব সময় হিসাব-নিকাশের মধ্যেই থাকতে হয়। এই হিসাব নিকাশগুলি যদি ঠিকমতো না থাকে বা না করা হয় তাহলে তাদের ব্যবসা অবশ্যই ঠিকমতো চলতে পারবে না। এই ব্যবসা-বাণিজ্য অবশ্যই ঠিকমতো চালানোর জন্য আমাদেরকে ডেবিট ক্রেডিট এই হিসাব করে অবশ্যই জানতে হবে। কারণ এই হিসাব-নিকাশে কেমন ধরনের ব্যালেন্স রয়েছে এগুলি আমাদের যদি বুঝতে না পারি তাহলে অবশ্যই ব্যবসায় সমস্যা হবে বলে মনে করা হয়। কারণ যেকোনো ব্যবসা-বাণিজ্যেই হিসাব-নিকাশের বিষয় রয়েছে আর এই হিসাব নিকাশগুলি যদি ঠিকঠাক মতো না করা হয় তাহলে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান অবশ্যই ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে।

তাই ক্ষতির হাত থেকে বাঁচানোর জন্য আমাদের এই জাবেদা বই এ বা দ্রুতফা দাখিলা পদ্ধতিতে যে হিসাব নিকাশ করা হয় অর্থাৎ ডেভিড এবং ক্রেডিট ২ হিসেবে আমাদের অবশ্যই ভালোভাবে মেনে চলতে হবে এবং হিসাবগুলি অবশ্যই সঠিকভাবেই করতে হবে। আমরা আপনাদেরকে এতক্ষণ জুতোর ফাদা খিলা পদ্ধতিতে হিসাব নিকাশের যে ডেবিট এবং ক্রেডিট রয়েছে এই হিসাবগুলি সম্পর্কে ধারণা প্রদান করছিলাম। তাই এ ধরনের সকল তথ্য পেতে আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি বারবার ভিজিট করবেন এবং দেখে নিবেন আমাদের প্রকাশিত তথ্যগুলি।

এবং এই তথ্যগুলি থেকে আপনাদের অবশ্যই প্রয়োজন হতে পারে যে দৈনন্দিন জীবনে যে কোনো চাওয়া পাওয়া। যেহেতু আমাদের সবসময় হিসাব নিকাশের মধ্যে চলতে হয় তাই এই হিসাব নিকাশগুলি ভালোভাবে বোঝার জন্য আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি বারবার ভিজিট করে নিতে পারেন। দেখে নিতে পারেন আমাদের প্রকাশিত তথ্য গুলি কেমন। এবং যদি প্রয়োজন হয় তাহলে আপনারা তা ডাউনলোড করেও নিতে পারবেন। ডাউনলোড করে নিতে আপনাদের আলাদা কোন উত্তর প্রয়োজন হবে না। তাহলে আমরা এখন দেখে নিতে পারি যে ডেবিট কাকে বলে। চলুন দেখা যাক ডেবিট কাকে বলে।
ডেবিট: হিসাবের বামদিকে ডেবিট বলা হয় । সম্পদ বৃদ্ধি পেলে , দায় হ্রাস পেলে, খরচ বৃদ্ধি পেলে, এসবকে ডেবিট করা হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *