ইলেকট্রন আসক্তি কাকে বলে

পরমাণুর মধ্যে ইলেকট্রন গুলির আসক্তির কারণেই রাসায়নিক বন্ধন ঘটে থাকে। অর্থাৎ পরমাণু গুলো তাদের ইলেকট্রন কে গ্রহণ করার যে প্রবণতা সেটি থেকেই রাসায়নিক বন্ধন হয়ে থাকে। যেসব ইলেকট্রন গুলির আসক্তি বেশি তারা কঠিন পদার্থ হয়ে থাকে। গ্যাসের অবস্থা এখনো মৌলের দেশীয় পরমাণু থেকে এক মোল ইলেকট্রন অপসারণ করে এক মূল ধনাত্মক আয়নে পরিণত করতে বিভিন্ন ধরনের শক্তির প্রয়োজন হয়। যে পরিমাণ শক্তি প্রয়োজন হয় তাকে ঐ মনের শক্তি বলা হয়ে থাকে।

পানিপথন শক্তি একটি পর্যায়বিত্ত ধর্ম। একই পর্যায়ে আমরা জানি যে বামের পারমাণবিক ব্যাসার্ধ বেশি থাকে এবং ধানের মৌলের পারমাণবিক গুলোর ব্যাসার্ধ কম হয়ে থাকে। অর্থাৎ পারমাণবিক ব্যাসার্ধ কমালে আয়নিকরণ শক্তির মান বেড়ে যায় এবং পারমাণবিক ব্যাসার্ধ বাড়ালে পানি শক্তির মান কমে যায়। যদি গ্যাসের অবস্থায় কোন মৌলের এক মূল গ্যাসীয় পরমাণুতে এক মোল ইলেকট্রন প্রবেশ করিয়ে ১মাল ঋনাত্মক আয়নে পরিণত করতে যেধক শক্তি নির্গত হয় তাকে ওই মৌলের ইলেকট্রন আসক্তি বলে থাকে। অর্থাৎ ইলেকট্রন আসক্তি একটি মৌলের পর্যাপ্ত ধর্মকে বুঝিয়ে থাকে। দুইটি পরমাণু যখন সমযোজী বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে নতুন অণুতে পরিণত হয় তখন অনুর পরমাণু গুলো এক ধরনের বন্ধনের ইলেকট্রন দুটিকে নিজের দিকে আকর্ষণ করে। এই আকর্ষণকে বলা হয় তড়িৎ ঋণাত্মকতা।

অর্থাৎ তড়িৎ ঋণাত্মকতা একটি মৌলের পর্যাবৃত্ত ধর্মকে বুঝিয়ে থাকে। একই পর্যায়ে বামের মৌলের পরমাণুর ব্যাসার্ধ বেশি থাকে এবং দানের মূলের পারমাণবিক ব্যাসার্ধ কম হয়ে থাকে। পারমাণবিক ব্যাসার্ধ কমালে তড়িৎ ঋণাত্মকতার মান বাড়ে এবং পারমাণবিক ব্যাসার্ধ যদি বাড়ায় না হয় তাহলে তড়িৎ ঋণাতত্ত্বের মান কমে যেতে পারে বা কমে যায়। অর্থাৎ আমরা যদি মৌল গুলোর মাঝে সোডিয়াম পরমাণুর তড়িৎ ঋণাত্মকতার মান হিসেবে করি তাহলে এর মান সবচেয়ে কম হয়। অপরদিকে আবার ক্লোরিন এর তড়িৎ ঋণাত্মকতা সবচেয়ে বেশি দেখতে পাওয়া যায়। সাধারণভাবে যদি কোন মৌলের পরমাণুর আকার ছোট হয় তাহলে তার তড়িৎ ঋণাত্মকতার মান বেশি হয়। অপরপক্ষে আবার কোন মৌলের পরমাণুর আকার বা ব্যাসার্ধ যদি বড় হয় তাহলে তড়িৎ ঋণাত্মকতা মান কম হয়। এভাবে তাহলে আমরা দেখতে পাই যে একটি ইলেকট্রনের ইলেকট্রনের আসক্তি কি সেটা লক্ষ্য করলেই দেখা যায়।

অর্থাৎ ইলেকট্রন আসক্তি একটি পর্যাবৃত্ত ধর্ম বলে আমরা উল্লেখ করতে পারি। কারণ একই পর্যায়ের বামের মৌলের পারমাণবিক ব্যাসার্ধ বেশি হবে আবার ডানের মৌলের পরমাণুর ব্যাসার্ধ কম হয়। পারমাণবিক ব্যাসার্ধ যদি কমানো যায় তাহলে ইলেকট্রন আসক্তির মান বেড়ে যাবে। আবার পারমাণবিক ব্যাসার্ধ যদি কমানো যায় তাহলে আসক্তির মান বাড়ে এবং পারমাণবিক ব্যাসার্ধ বাড়ালে ইলেকট্রনের আসক্তি কমে যায়। তাই দেখা যায় যে ইলেকট্রনের আসক্তির কারণেই পরামানুর গঠন হয়ে থাকে। অর্থাৎ পর্যায় সারণির অবস্থিত মৌল গুলো র কিছু ধর্ম আমরা দেখতে পাই যেমন ধাতব ধর্ম অধাতব ধর্ম পরমাণুর আকার আয়নীকরণ শক্তি তড়িৎ ঋণাত্মকতা ইলেকট্রন আসক্তি ইত্যাদি।

আবার এই ধরনের আসক্তিকেই আমরা এসব ধর্মকেই পর্যাবৃত্ত ধর্ম বলে বুঝে থাকি। এ ধরনের শিক্ষামূলক সকল ধরনের তথ্য পেতে আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন। কারণ আমাদের ওয়েবসাইটটি তে আপনাদের প্রয়োজনীয় সকল ধরনেরই প্রশ্নের উত্তর আমরা প্রকাশ করে থাকি। তাই আপনাদের প্রয়োজন হলে অর্থাৎ যে কোন প্রশ্নের উত্তর জানার ইচ্ছা হলে আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করবেন এবং এখান থেকে দেখে নিতে পারবেন আপনার প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তরটি। আমাদের এখান থেকে প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নেওয়া যায়।

প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নিতে আলাদা কোন অর্থের প্রয়োজন হয় না। তাহলে বিভিন্ন কথার পর আমরা চলন দেখতে পারি যে ইলেকট্রন আসক্তি কি বা ইলেকট্রন আসক্তি কাকে বলে?
ইলেকট্রন আসক্তি: গ্যাসীয় অবস্থায় কোন মৌলের এক মূল গ্যাসীয় পরমাণুতে একমল ইলেকট্রন প্রবেশ করিয়ে ১ মোল ঋণাত্ম্য কারণে পরিণত করতে যে শক্তি নির্গত হয় তাকেই ওই মৌলের ইলেকট্রন আসক্তি বলে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *