World এর বাংলা হল শব্দ। আমরা জানি শব্দ কাকে বলে। সব ভাষায় লিঙ্গ ভেদে শব্দ ভেদ আছে এবং সে কারণে বাংলা ভাষায় ও আছে। বাংলা ভাষায় বহু বিশেষ্য পদ রয়েছে যাদের কোনোটিতে পুরুষ এবং কোনটিতে স্ত্রী বোঝায়। যে শব্দে পুরুষ বোঝায় তাকে পুরুষবাচক শব্দ আর যেসব দেশ স্ত্রী বোঝায় তাকে স্ত্রীবাচক শব্দ বলে থাকে। বাংলা ভাষায় পুরুষ ও স্ত্রীবাচক শব্দ মূলত দুই ভাগে বিভক্ত হয়। প্রতি ও নির্বাচক অর্থে এবং পুরুষ ও মেয়ে বাঁচতে জাতীয় অর্থে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। পুরুষবাচক শব্দের সঙ্গে কতগুলো প্রত্যয় যোগ করে বাংলা ভাষায় স্ত্রীবাচক শব্দ গঠিত হয়। আবার সংখ্যা মানে গণনা বা গণনা দ্বারা লব্ধ ধারণা এরকম ধরনের বিভিন্ন সংখ্যাবাচক শব্দ আমাদের রয়েছে।
একাধিকবার একই একক গণনা করলে যে সমষ্টি পাওয়া যায় তাই পরিমাণ বা সংখ্যা বাচক শব্দ বলা হয়। তাই বাংলায় শব্দ এবং ইংরেজিতে ওয়ার্ড মূলত একই জিনিস। তারপরেও আমরা দেখি ওয়ার্ল্ড কাকে বলে এবং কত প্রকার কি কি? আমরা জানি ইংরেজিতে Vowel ছাড়া কোন “word” গঠন করা যায় না। প্রত্যেক word-এ এক বা একাধিক Vowel থাকবেই–এইটাই সাধারণ নিয়ম। আমরা ইংরেজি কোন শব্দের বা বাক্যের দিকে ভালো করে খেয়াল করলে দেখব যে প্রত্যেকটি বাক্যেই vowel তার মধ্যে থাকবেই। একটি বাক্যে একাধিক vowel থাকতে পারে।
তাই আমরা দেখি যে কোন বাক্য গঠন করতে হলে শব্দের প্রয়োজন হয়। প্রত্যেকটি অর্থবোধক শব্দ দ্বারা বাক্য গঠন করা যায়। তবে অর্থবোধক বাক্য গঠন করতে হলে অর্থবোধক শব্দগুলি পরপর সাজিয়ে বাক্য গঠন করতে হয়। অর্থবোধক শব্দ গুলি যদি এলোমেলো ভাবে সাজানো থাকে তাহলে সে ক্ষেত্রে বাক্য গঠন হয় না বা হবে না। যেমন আমরা বলতে পারি যে আমি এখন স্কুলে যাব। এই শব্দগুলি যদি আমরা এলোমেলোভাবে সাজাই তাহলে কখনোই বাক্য হতে পারে না। তাই বাক্য গঠন করতে হলে অর্থবোধক শব্দ গুলি এলোমেলোভাবে না সাজিয়ে পরপর সুন্দরভাবে অর্থাৎ বাক্য গঠন করতে যেটি যখন বসবে তখন সে শব্দগুলোই বসিয়ে পরপর বসিয়ে বাক্য গঠন করতে হয়।
তাই বাক্য গঠন করার জন্য শব্দ অবশ্যই প্রয়োজন। আমরা আগেই বলেছিলাম যে বাংলায় দুই প্রকারের শব্দ আছে একটি স্ত্রীবাচক শব্দ আরেকটি পুরুষবাচক শব্দ। আমরা যদি একটা বাক্য বলি যেমন বাপ-মা ভাই-বোন ছেলে মেয়ে কেউই মৃত্যুর সময় কাছে ছিল না। এই বাক্যটি যদি আমরা খেয়াল করি তাহলে দেখব যে বাপ ভাই ও ছেলে পুরুষবাচক শব্দ এবং অপরদিকে মা বোন মেয়ে স্ত্রীবাচক শব্দ। তৎসম পরিভাষক বিশিষ্ট শব্দের সঙ্গে পুরুষবাচক বিশেষণ ব্যবহৃত এবং স্ত্রীবাচক বিশিষ্ট শব্দের সঙ্গে স্ত্রীবাচক বিশেষণ ব্যবহৃত হয়। এক্ষেত্রেও আমরা একটি উদাহরণ দিতে পারি। যেমন- বিদ্বান লোক এবং বিদেশী নারী। এই রাতে লোক পুরুষবাচক বিশেষ্য এবং নারীর স্ত্রীবাচক বিশেষ্য হয়।
আমরা শব্দ সম্পর্কিত বিভিন্ন ধরনের বিভিন্ন দিক থেকে বাংলায় এবং ইংরেজি উভয় দিক থেকেই অনেক কথা বলা হলো তাহলে আপনারা বুঝতে পারলেন শব্দ বা ইংরেজিতে ওয়ার্ড কাকে বলে। তারপরেও আমরা এখন ওয়ার্ড সম্পর্কে কিছু কথা বলে নিতে পারি বা ইংরেজিতে ওয়ার্ড কাকে বলে সে কথাটি আপনাদের এখন বলে দিতে পারি।
Word (শব্দ) কি :-এক বা একের বেশি Letter পর পর বসে যদি কোন অর্থ প্রকাশ করে তখন তাকে Word বলে।
যেমন:- God, Man , Book , Boy, Cat , Dog , Etc .…. মনে
কিন্তু একমাত্র Semi-Vowel “Y” Vowel-এর কাজ করতে পারে। যেমন–Fly (ওড়া),
try (চেষ্টা করা), cry (কাদা) ইত্যাদি।
আবার Q দ্বারা গঠিত শব্দে Q-এর পরে U বসবেই। যেমন-Quick-তাড়াতাড়ি, Quarrel–ঝগড়া করা, Quality—গুণ সম্বন্ধীয়। তাহলে আমরা ওয়ার্ড সম্পর্কে বিভিন্ন মতামত কাকে বলে ইত্যাদি সকলই দেখে নিলাম।