এখন আমাদের দেখাতে হবে ভাগফল নির্ণয়ের সূত্র কি। ভাগ অংক গণিতের মধ্যে একটি বিশেষ স্থান জুড়ে আছে। গণিতে আমরা যখন সরল অংক করতে যাই তখন প্রথমে যোগ অংক করতে হয়, তারপরে বিয়োগ গুলি করতে হয়, তারপরে ভাগ, তারপরে গুণ এভাবে অংক সম্পন্ন করতে হয়। তেমনি অংকের ক্ষেত্রেও আমাদের প্রথমে যোগ অংক শিখতে হয়, তারপরে বিয়োগ অংক শিখতে হয়, এরপরে গুণ ভাগ অংকগুলি শিখে নিতে হয়। এদিক থেকে শিক্ষা জীবনের শুরু থেকেই আমাদের গুণ, ভাগ, যোগ, বিয়োগ অংকগুলি শিখে নিতে হয়। তাই প্রথম জীবনের অংকগুলি শেখার মধ্যে মজাই আলাদা। আমাদের ওয়েবসাইটটি আপনারা যারা এখনো ভিজিট করেন নাই তারা অবশ্যই ভিজিট করবেন কারণ, আমাদের ওয়েবসাইটে শিক্ষা বিষয়ের সকল প্রশ্নের উত্তরগুলি দেওয়া থাকে।
তাই এই ওয়েবসাইটে এসেই আপনি পেতে পারেন আপনার অজানা সব প্রশ্নের উত্তরগুলি। আপনার প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তরগুলি আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে যদি ডাউনলোড করে নিতে ইচ্ছুক হন তাহলে ডাউনলোড ও করে নিতে পারবেন। আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে নিতে আপনার অন্যান্য কোন চার্জ প্রযোজ্য হয় না। তাই কোন ঝামেলা ছাড়াই আমাদের এখানে প্রত্যেকে প্রশ্নের উত্তরগুলি আপনারা ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। আজ আমাদের এখন দেখাতে হবে ভাগশেষ নির্ণয়ের সূত্রটি।
যদি আমরা ভাগশেষ নির্ণয়ের সূত্রটি শিখে নিতে পারি তাহলে ভাগ অংকের ক্ষেত্রে আমাদের জীবনে অনেকটা যুগান্তকারী পরিবর্তন হয়ে যাবে। কারণ এই ভাগশেষ নির্ণয়ের সূত্রটি যদি শিখে নিই, তাহলে আমরা ভাগ অংকের সবগুলো খুঁটিনাটি ছোট ছোট সকল জিনিস শেখা হয়ে গেলে ভাগ অংকগুলি করতে আমাদের আর কোন সমস্যা হবে না। তাই আমাদের উচিত এই সূত্রটি মনোযোগ সহকারে দেখে মনে রাখা এবং পরবর্তীতে ভাগ অংক করার সময় ভাগশেষ নির্ণয়ের ক্ষেত্রে এই সূত্রটি প্রয়োগ করা। ভাগ অংকে মোট চারটি অংশ থাকে । যথা ভাজ্য, ভাজক, ভাগফল ও ভাগশেষ।যে অংকটি দ্বারা ভাগ করা হয় তাকে ভাজক বলে।
ভাজক দ্বারা যাকে ভাগ করা হয় তাকে ভাজ্য বলে। ভাজক কে ভাজ্য দ্বারা ভাগ করলে যে উত্তর পাওয়া যায় তাকে ভাগফল বলে। ভাগ অংক কি? ভাগ অংক কাকে বলে, কিভাবে করতে হয় এসব না জানলে আমরা ভাগফল নির্ণয় করতে পারবো না। ভাজ্য নির্ণয় করতে পারবো না, ভাজক নির্ণয় করতে পারবো না, এবং পরিশেষে ভাগশেষ কি কাকে বলে এগুলা না জানলে ভাগ শেষ নির্ণয় করতে পারবো না। তাই ভাজ্যকে ভাজক দ্বারা ভাগ করার পরও যদি কোন অংশ অবশিষ্ট থাকে তবে তাকে ভাগশেষ বলে। ভাগশেষ, অবশ্যই ভাজক অপেক্ষা ছোট হবে। তাই ভাগশেষ নির্ণয় করতে হলে এগুলো আমাদেরকে জানতেই হবে তাহলে এখন দেখতে পারি যে ভাগশেষ নির্ণয়ের সূত্রটি কি হতে পারে।
ভাগশেষ = ভাজ্য – (ভাজক × ভাগফল)
তাহলে ভাগশেষ এর সূত্রটি আমরা এখানে দেখলাম এবং সূত্রটি নির্ণয় করে ফেললাম তাহলে আমাদের আর ভাগ অংক সম্পর্কে কোন সমস্যা থাকার কথা নয়।
পঞ্চম শ্রেণী, চতুর্থ শ্রেণী,তৃতীয় শ্রেণি, এই সকল শ্রেণীতে ভাগ একটি বিশেষ জায়গা জুড়ে আছে । এই সকল শ্রেণীতে ভাগ অংক ঠিকমতো করতে না পারলে আমাদের পরীক্ষায় অনেক সময় ফেল করে যাবো। তাই আমাদের অবশ্যই দেখতে হবে ভাগ অংক ঠিকমতো শিখতে পারলাম কিনা। যদি না পেরে থাকি তাহলে আমাদের শিখে ফেলতে হবে। আর ভাগ অংক শেখার জন্য তোমরা অবশ্যই আমাদের এই ওয়েবসাইটে আসতে পারো । কারণ আমাদের ওয়েবসাইটে সকল বিষয়ের সকল প্রশ্নের উত্তর যথাযথভাবে দেওয়া থাকে। এ সকল প্রশ্নের উত্তরগুলি নিয়ে তোমরা অবশ্যই পরীক্ষায় ভালো ফল করতে পারবে।
তাই আর দেরি না করে তোমরা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করো এবং আমাদের এখানে এসে তোমার প্রয়োজনীয় প্রশ্নের সকল উত্তর গুলি নিয়ে নিতে পারো এবং প্রয়োজনে ডাউনলোড করেও নিতে পারো।