উৎপাদকে বিশ্লেষণ কাকে বলে

উৎপাদকে বিশ্লেষণ কাকে বলে , তোমরা আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে উৎপাদকে বিশ্লেষণ কাকে, বলে উৎপাদকে বিশ্লেষণ কিভাবে নির্ণয় করতে হয়, উৎপাদকে বিশ্লেষণ নির্ণয় করার পদ্ধতি, ইত্যাদি যাবতীয় সকল গণিত প্রশ্নের উত্তর তোমরা আমাদের এখান থেকেই পেয়ে যাবে। তাই ইত্যাদি গণিত বিষয়ের যাবতীয় প্রশ্নের উত্তর পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট কর এবং আমাদের ওয়েবসাইটের সাথেই থাকো, দেখবে গণিত বিষয়ে সকল প্রশ্নের উত্তর তোমরা পাবে এবং গণিতে দুর্বল থেকে আস্তে আস্তে সবল হতে থাকবে। আর যারা আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে সকল যে সকল গণিত বিষয়ক প্রশ্নের উত্তর ডাউনলোড করে নিতে চাও তারা নিচের ডাউনলোড অপশনে গিয়ে অন্যান্য চার্জ ছাড়াই ডাউনলোড করে নিতে পারবে, অন্য কোন রকম ঝামেলা ছাড়াই।

বিভিন্নভাবে উৎপাদকে বিশ্লেষণ করা যায় বীজগণিতীয় বিভিন্ন সূত্র যেমন , বর্গের সূত্র,ঘনের সূত্র, বর্গসূত্রের সম্প্রসারণ ইত্যাদি সূত্রের দ্বারা উৎপাদকে বিশ্লেষণ করা যেতে পারে ।এছাড়াও এছাড়াও যদি বীজগণিতীয় তিনটি রাশি থাকে তাহলে দুই প্রান্তের দুইটি রাশি গুণ করে তারপর রাশি দুইটিকে গুণ আকারে ভেঙ্গে যোগ অথবা বিয়োগের মাধ্যমে মধ্যপদের মেলানোকে মেলানোর মাধ্যমে উৎপাদকে বিশ্লেষণ করা যায়।

উৎপাদকে বিশ্লেষণ সারা বীজগণিতীয় অংক অনেকটাই অসম্পূর্ণ থেকে যায় বা বেশিরভাগ অংকই এই উৎপাদকে বিশ্লেষণ ছাড়া আমরা নির্ণয় করতে পারবো না তাই উৎপাদকে বিশ্লেষণ আমাদের অবশ্যই জানতে হবে শিখতে হবে। বীজগাণিতীয় অংকে অথবা বীজগাণিতীয় সূত্রাবলীতে উৎপাদক ছাড়া অংক করা খুবই অসম্ভব। তাই শিক্ষার্থীদের প্রথমে বিভিন্ন সূত্রের প্রমাণ করা শিখতে হবে। তারপর যেতে হবে উৎপাদকে বিশ্লেষণ এর দিকে।

সপ্তম শ্রেণী থেকে শুরু হয়েছে উৎপাদকে বিশ্লেষণ এর মাধ্যমে বীজগাণিতীয় অংক করা তাই আমাদের সপ্তম শ্রেণী থেকে শুরু করতে হবে উৎপাদকে বিশ্লেষণ শেখা উৎপাদকে বিশ্লেষণ আস্তে আস্তে অনেক বরের দিকে যেতে হয় প্রথমে মিডিল ফ্যাক্টর তারপরে বিভিন্ন সূত্রের মাধ্যমে উৎপাদকে বিশ্লেষণ নির্ণয় তারপরে ঘনের সূত্র,বর্গের সূত্র, বর্গসূত্রের সম্প্রসারণ দ্বারা উৎপাদকে বিশ্লেষণ করা যায়। তাছাড়া দুইটি বর্গের বিয়োগফল রূপে প্রকাশ করা এটাও একটি উৎপাদকে বিশ্লেষণ। একটি রাশিকে পূর্ণবর্গ আকারে প্রকাশ করেও উৎপাদকে বিশ্লেষণ করা যায়।

একটি রাশিকে দুইটি বর্গের অন্তর রূপে প্রকাশ করে এবং সূত্র প্রয় োগ করেও উৎপাদকে বিশ্লেষণ করা যায়। সরল মধ্যপদ বিস্তৃত বিভক্তিকরণ করেও উৎপাদকে বিশ্লেষণ করা যায়। দুইটি ঘন এর যোগফল বা বিয়োগফলের সূত্র দিয়েও উৎপাদকে বিশ্লেষণ নির্ণয় করা যায় তাই উৎপাদকে বিশ্লেষণের বিভিন্ন সূত্র আছে বিভিন্ন নিয়ম আছে এই সূত্র এবং নিয়মগুলি নিয়মগুলি জানতে হলে তোমরা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটের নিচের দিকে দিয়ে দেখানো উত্তরগুলি দেখে নিতে পারো তাতে তোমাদের ছাত্র জীবনে উৎপাদকে বিশ্লেষণ শেখার জন্য আর কোথাও যেতে হবে না আমাদের ওয়েব সাইটেই হবে তোমাদের একমাত্র ভরসা।

যারা বিভিন্ন স্যারদের কথা শুনে শ্রাদ্ধের কাছ থেকে শিখেও উৎপাদকে বিশ্লেষণ নির্ণয় করতে পারে না তারা আমাদের ওয়ে এই ওয়েবসাইটে এসে খুব সহজেই শিখে নিতে পারবে উৎপাদকে বিশ্লেষণ কিভাবে উৎপাদকে বিশ্লেষণ করতে হয় তা তোমরা জেনে যাবে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি ঠিকমতো ফলো করার মাধ্যমে। একটি রাশিকে পুনরঘন আকারে প্রকাশ করেও তোমরা উৎপাদকে বিশ্লেষণ বা উৎপাদক নির্ণয় করতে পারবে। উৎপাদক নির্ণয় শিখার জন্য আর কোথাও তোমাদের যেতে হবে না আমাদের এখান থেকেই সম্পূর্ণ প্রশ্নের উত্তর গুলি পেয়ে যাবে তাই তোমরা যারা দেখে শিখতে পারবে তারা দেখে নাও আর যাদের আরো সময় ধরে দেখতে হবে অর্থাৎ তোমাদের এই প্রশ্নের উত্তরগুলি নিজের কাছে রেখে দিতে হবে তাই তোমরা ডাউনলোড করেও নিতে পারবে।

ভাগশেষ উপপাদ্যের সাহায্যে উৎপাদক নির্ণয়ের পদ্ধতি কে বলা হয় উন্নয়ন পদ্ধতি এই পদ্ধতিতে একটি রাশি দেওয়া থাকে সেই রাশিকে আমরা কোন সূত্র অথবা মিডিল টার্মের মাধ্যমে উৎপাদকে বিশ্লেষণ করতে পারিনা তখন আমাদের এই উন্নয়ন পদ্ধতিতে উৎপাদকে বিশ্লেষণ করতে হবে প্রথমে রাশিটিকে শূন্য করতে হবে এবং যে মানটি বসিয়ে শুন্য হবে সেটি হবে একটি উৎপাদক ।যেমন ধরো কোন রাশিতে এক্স চালক এক্স চলকে এক্সের যেকোনো একটি মান ধরে রাশিটিকে শূন্য করতে হবে ধরি আমরা এক্স এর মান ওয়ান বসালে রাশিটি শুন্য হবে এখানে এক্স মাইনাস ওয়ান হবে রাশিটির একটি উৎপাদক।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *