নবম শ্রেণীতে বিস্তর ভাবে শুরু হয়েছে উৎপাদকে বিশ্লেষণের কাজ। যদিও সপ্তম ও অষ্টম শ্রেণীতে স্বল্পমাত্রায় ছিল উৎপাদকে বিশ্লেষণ করার নিয়ম। কিন্তু নবম শ্রেণীতে এসে পুরোপুরিভাবে শুরু হয়েছে উৎপাদক বিশ্লেষণ নির্ণয় করার কৌশল। উৎপাদক বিশ্লেষণ করতে হলে আমাদের কিছু নিয়ম জানতে হবে । আর এই নিয়মগুলি তোমরা আমাদের এই ওয়েবসাইটে এসে পেয়ে যাবে। তোমাদের যাদের উৎপাদকে বিশ্লেষণ করার নিয়ম জানার প্রয়োজন, তারা আমাদের ওয়েবসাইটে এসে নিয়মগুলি লিখে নিতে পারো অথবা আমাদের এখান থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারবে। যারা এই পদ্ধতি বা নিয়মগুলি ডাউনলোড করে নিতে চাও তারা আমাদের এই সাইটের নিচের দিকে দেওয়া ডাউনলোড অপশনে গিয়ে , সেখানে দেওয়া লিংকে ক্লিক করে প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নিতে পারবে। আর ডাউনলোড করে নিতে তোমাদের অন্যান্য কোন চার্জ প্রয়োজন হবে না।
class 9 এর প্রথম ও দ্বিতীয় অধ্যায় বাস্তব সংখ্যা ও সেট ফাংশন দিয়ে শুরু হলেও আমাদের তৃতীয় অধ্যায় অর্থাৎ বীজগাণিতীয় রাশির সমাধান এখান থেকে শুরু হয়েছে উৎপাদকে বিশ্লেষণ। উৎপাদকে বিশ্লেষণ ছাড়া পরের অধ্যায় গুলির প্রশ্নের উত্তর দেওয়া খুবই কঠিন বা দেওয়া। তাই এই অংকগুলি করার আগে আমাদের উৎপাদকে বিশ্লেষণ ভালোভাবে জেনে নিতে হবে। আমাদের এই ওয়েবসাইটে উৎপাদকে বিশ্লেষণ করার যাবতীয় নিয়ম পদ্ধতিগুলি খুব সুন্দর এবং সাবলীল ভাষায়। তোমাদের যাদের এই উৎপাদকে বিশ্লেষণ নিয়মগুলি জানা প্রয়োজন তারা আমাদের ওয়েবসাইটে এসে ভিজিট করে দেখে নিতে পারো উৎপাদকে বিশ্লেষণ করার পদ্ধতিগুলি। বিভিন্ন পদ্ধতিতে উৎপাদকে বিশ্লেষণ করা যায়। আর এই বিভিন্ন পদ্ধতিগুলি আমাদের ওয়েবসাইটে বিস্তার ভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
এখন তাহলে দেখে নিন চলো , যে উৎপাদকে বিশ্লেষণ করার নিয়ম গুলি কি কি। প্রথমেই আমরা উৎপাদকে বিশ্লেষণ করতে হলে মনে একটা চিন্তাই আসে আর সেটি হচ্ছে মিডিল ফ্যাক্টর বা মিডিল টার্ম করে উৎপাদকে বিশ্লেষণ করতে হবে। এই মিডিল ফ্যাক্টর বা মিডল ট্রাম পদ্ধতিতে উৎপাদকে বিশ্লেষণ করার জন্য আমাদেরকে, দুই প্রান্তের ২ অঙ্ক গুলি গুণ করে নিতে হবে, তারপর গুণফলকে গুণ আকারে ভেঙে নিতে হবে। তারপর যোগ অথবা বিয়োগ করার মাধ্যমে আমরা মধ্যের যে সংখ্যাটি আছে সেটা মিলিয়ে নিতে পারি।
এখন রাশিটিতে চারটি সংখ্যা হল, প্রথম দুইটির মধ্যে যে জিনিসটি অর্থাৎ যে সংখ্যা অথবা অংকটি কমন যায় সেটি কমন নিতে হবে। এরপর কমন নেওয়ার পরে যে অংকগুলি থাকলো তা প্রথম বন্ধনীর মধ্যে লিখে ফেলতে হবে । এরপর রাশিতে যদি যোগ চিহ্ন থাকে তাহলে যোগ চিহ্ন দিতে হবে, অথবা বিয়োগ চিহ্ন থাকলে বিয়োগ চিহ্ন দিয়ে পরবর্তী সংখ্যাগুলোর মধ্যে যে সংখ্যাটি কমন যাবে সেটি নিয়ে প্রথম বন্ধনীর মধ্যে অংকগুলি লিখে ফেলতে হবে।
তবে মনে রাখতে হবে যেন প্রথম বন্ধনীর আগে যদি মাইনাস চিহ্ন থাকে তাহলে ভেতরের অংকের চিহ্নের পরিবর্তন করে নিতে হবে। আর এভাবেই মিডিল ফ্যাক্টর অংকগুলি করে ফেলতে হবে। আর মিডিল সেক্টর যদি না হয় তাহলে আমাদের দেখতে হবে কোন সূত্র প্রয়োগ করা যায় কিনা যদি সূত্র প্রয়োগ করে রাশিটিকে সমাধান করা যায় তবে সেই সূত্রের দ্বারা সমাধান করে ফেলতে হবে। এভাবে উৎপাদকে বিশ্লেষণ করার সব নিয়ম-কানুন গুলি আমাদের এই ওয়েবসাইটে এক এক করে সব নিয়ম গুলি খুব সুন্দর সাবলীল ভাষায় বর্ণনা করা হয়েছে।
তোমরা চাইলে দেখে নিতে পারো আমাদের এই ওয়েবসাইটের উৎপাদকে বিশ্লেষণ করার অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ নিয়মাবলী। তাই নবম শ্রেণীতে ওঠে তোমরা যারা গণিতে দুর্বল বোধ করছ, তারা আমাদের ওয়েবসাইটে এসে অংকগুলি বুঝে সফল হতে পারবে। তাই গনিতকে নিয়ে আর কোন ভয় পাওয়ার দরকার নেই,আমরা আছি তোমাদের সাথে। আমরা তোমাদের সাহায্য করে যাব, তাই গণিতকে আর ভয় নাই জয় করব এবার গণিতকে।