বর্তমান বাংলাদেশ একটি তথ্যপ্রযুক্তির দেশ বা ডিজিটাল দেশ হিসেবে সবার কাছে পরিচিত, তাই শিক্ষার্থীদের তথ্যপ্রযুক্তি ও কম্পিউটার সম্পর্কে জেনে রাখাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ, বর্তমানে বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় তথ্য প্রযুক্তিকে খুব গুরুত্ব সহকারে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে
উপাত্ত অনেকের কাছে ভয়ের একটি বিষয়। অনেকেই এই বিষয়টি জানার জন্য বেশ আগ্রহী।
তাই আপনারা অনেকেই উপাত্ত কাকে বলে কত প্রকার ও কি কি এর প্রশ্নটির উত্তর জানার জন্য গুগল সহ ইন্টারনেটের বিভিন্ন জায়গায় খুঁজাখুঁজি করছেন।আপনাদের এই প্রশ্নের উত্তরটি জানতে হলে সর্বপ্রথম সঠিক জায়গাটি নির্বাচন করতে হবে। তাই আজকে আমরা আমাদের আর্টিকেলটিতে উপাত্ত কাকে বলে কত প্রকার ও কি কি? এই প্রসঙ্গে আলোচনা করব। এ প্রশ্নের উত্তরটি পেতে হলে আপনাকে শুরু থেকে শেষ অব্দি আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
সাধারণত তো উপাও তো বলতে এমন একটি তথ্যকে বোঝায় যা নির্দিষ্ট ভাবে কোন চালকের বা একসেপ্ট চলকের গুণ গত ও পরিমান গত ধর্মালম্বীকে প্রকাশিত করে, বেশিরভাগ সময়ে কোন পরিমাণ প্রক্রিয়ার ফলস্বর এইসব প্রক্রিয়াকে উপাত্ত বলা হয়। অন্যভাবে বা এক কথা সহজ ভাবে বলতে গেলে, গণনা বা পরিমাপের মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্যই কে বলা হয় উপাত্ত।
উপাত্তকে সাধারণত দুটি ভাগে ভাগ করা হয়।
১. প্রাথমিক উপাত্ত বা প্রত্যক্ষ উপাত্ত এবং
২. মাধ্যমিক উপাত্ত বা পরোক্ষ উপাত্ত।
উৎস থেকে সরাসরি যে উপাত্ত সংগ্রহ হয় তাকে প্রাথমিক উপাত্ত বলা হয়। আর পরোক্ষ উচ্চ থেকে সংগৃহীত উপাত্তই হচ্ছে মাধ্যমিক উপাও।
আপনারা যারা জানতে চাইছিলেন উপাত্ত কাকে বলে কত প্রকার ও কি কি এ প্রশ্নের উত্তরটি আমাদের আজকের আর্টিকেলটিতে জানিয়ে দেয়া হলো। আমাদের এখান থেকে আপনাদের প্রশ্নের উত্তরটি জেনে নিন।