ত্রিভুজের পরিসীমা নির্ণয়ের সূত্র

আমরা শিক্ষা জীবনের শুরুর দিক থেকে সুরে শুনে শুনে আসছি ত্রিভুজের কথা। আমাদের কতবার কত কষ্ট করে মুখস্থ করতে হয়েছে ত্রিভুজের ক্ষেত্রফলের সূত্র। আজ আমাদের ত্রিভুজের পরিসীমা নির্ণয়ের সূত্র বের করতে হবে। কিভাবে ত্রিভুজের পরিসীমা নির্ণয় করা হয় সেটি দেখাতে হবে। তাহলে আসুন দেখা যাক কিভাবে ত্রিভুজের পরিসীমা নির্ণয় করা যায়। এই ওয়েবসাইটে আমাদের এই ওয়েবসাইটে জ্যামিতি অথবা গণিত বিষয়ক সকল প্রশ্নের উত্তর দেওয়া থাকে তাই আপনাদের যাদের প্রয়োজন তারা আমাদের এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে আপনারা পেতে পারেন সকল প্রশ্নের উত্তর ।আর যাদের এ সকল প্রশ্নের উত্তর ডাউনলোড করে নেওয়ার প্রয়োজন । তারাও খুব সহজেই আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নগুলি ডাউনলোড করে নেওয়া যায়। আমাদের সাইটের নিচের দিকে দেওয়া ডাউনলোড অপশনে গিয়ে নির্ধারিত লিংকে ক্লিক করে নিয়ে নিতে পারেন আপনার পছন্দের সকল প্রশ্নের উত্তরগুলি।

শুধু ত্রিভুজ নয়, জ্যামিতির সকল প্রশ্নের উত্তর জানা প্রত্যেকটি শিক্ষার্থীর জন্য অবশ্যই প্রয়োজনীয়। কারণ জ্যামিতি ছাড়া গণিত অসম্পূর্ণ। গণিতকে সম্পূর্ণ করতে হলে আমাদের জ্যামিতি জানা আবশ্যক। জ্যামিতির শুরুর দিকে অর্থাৎ অর্থাৎ প্রথমের দিকেই ত্রিভুজ থাকে। আমরা ক্লাস প্রথম অথবা দ্বিতীয় শ্রেণী থেকে ত্রিভুজ সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তরগুলি দিয়ে আসছি। ত্রিভুজ কি ত্রিভুজ কত প্রকার কি কি ইত্যাদি কতই না প্রশ্নের সম্মুখীন আমরা হয়েছি। আজ আমাদের বের করে দিতে হবে ত্রিভুজের পরিসীমা নির্ণয়ের সূত্র। আমরা অনেকেই আছি ত্রিভুজ কাকে বলে এটিই জানিনা। কিন্তু যে কোন প্রশ্নের উত্তর দিতে হলে তাকে অবশ্যই সেই প্রশ্ন সম্পর্কে অবগত হতে হবে নইলে সেই প্রশ্নের উত্তর দেওয়া যায় না। তাই আগে আমাদের জানতে হবে ত্রিভুজ কাকে বলে। ত্রিভুজ কত প্রকার।

এবং কি কি। তাহলে আসুন আগে আমরা জানি ত্রিভুজ কাকে বলে। তিন বাবু দ্বারা সীমাবদ্ধ সমতল ক্ষেত্রকেই ত্রিভুজ বলে। বাহুভেদে ত্রিভুজ তিন প্রকার। যথা সমবাহু ত্রিভুজ সমদ্বিবাহু ত্রিভুজ এবং বিষমবাহু ত্রিভুজ। আবার কোন ভেদেও ত্রিভুজ তিন প্রকার যথা সমকোণী ত্রিভুজ স্থূলকোণী ত্রিভুজ এবং সূক্ষ্মকোণী ত্রিভুজ। প্রত্যেক ত্রিভুজেরই তিনটি বাহু ও তিনটি কোণ রয়েছে তবে কোন ত্রিভুজের আকার ও আকৃতি নির্দিষ্ট করার জন্য সবগুলো বাহু ও কোনের প্রয়োজন হয় না যেমন ত্রিভুজের তিন কোণের সমষ্টি দুই সমকোণ বলে এর যে কোন দুটি কোণের মান দেওয়া থাকলে তৃতীয় কন্ঠের মান বের করা যায়।

আবার ত্রিভুজের সর্বসম্মতা সংক্রান্ত উপপাদ্য গুলো থেকে দেখা যায় যে কোন ত্রিভুজের তিনটি বাহু ও তিনটি কোণ অর্থাৎ ছয় টির মধ্যে কেবলমাত্র নিম্নলিখিত তিনটি অপর এক ত্রিভুজের অনুরূপ তিনটি অংশের সমান হলেই ত্রিভুজ দুইটি সর্বসম হয়। অর্থাৎ এই তিনটি অংশ দ্বারা নির্দিষ্ট আকারের অনন্য ত্রিভুজ আঁকা যায়। আমরা সপ্তম শ্রেণীতেই ত্রিভুজের আঁকা সম্পর্কে শিখেছি। লক্ষ্যনীয় যে প্রতিটি ক্ষেত্রে ত্রিভুজের তিনটি অংশ নির্দিষ্ট করা যায় কিন্তু যে কোন তিনটি অংশ নির্দিষ্ট করলেই ত্রিভুজটি নির্দিষ্ট হয় না।

যেমন ত্রিভুজের তিনটি কোণ দেওয়া থাকলে বিভিন্ন আকারের অসংখ্য ত্রিভুজ আঁকা যায় যাদের সদৃশ ত্রিভুজ বলা হয়। তাই আমাদের বিভিন্ন ধরনের ত্রিভুজ থাকে। এই বিভিন্ন ধরনের ত্রিভুজের পরিসীমা নির্ণয় করতে হলেই আমাদের জানতে হবে ত্রিভুজের প্রত্যেকটি বাহুর পরিমাপ। প্রতিটি বাহুর পরিমাপ দেওয়া না থাকলে প্রশ্নের মধ্যে দেওয়া কোন ক্লু থেকে আমাদের বাহুগুলোর পরিমাপ জেনে নিতে হবে।

কারণ পরিসীমার জন্য ত্রিভুজের বাহুগুলোর পরিমাপ জানা অত্যন্ত আবশ্যিক। তাহলে আমরা দেখে নিই ত্রিভুজের পরিসীমা কি। ত্রিভুজের পরিসীমা সমান সমান ত্রিভুজের প্রত্যেকটি বাহুর যোগফল। যেমন একটি ত্রিভুজের তিনটি বাহুর দৈর্ঘ্য যথাক্রমে ৫ সেন্টিমিটার ৬ সেন্টিমিটার এবং 7 সেন্টিমিটার। এই ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল হবে ,(5+6+7=18) 18 সেন্টিমিটার। আমাদের এই ওয়েবসাইট টি ভিজিট করার জন্য আপনাদেরকে ধন্যবাদ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *