জীববিজ্ঞান এর জনক কে

জীববিজ্ঞান শব্দটি শুনে বোঝা যায় এই বিজ্ঞানটি জীব সম্পর্কিত একটি বিজ্ঞান। জীব বিজ্ঞানের ইংরেজি শব্দ হলো বায়োলজি। বর্তমান সময়ে বিজ্ঞানের মাধ্যমে সারা বিশ্ব পরিবর্তন হচ্ছে। আর সাধারণ বিজ্ঞানের অন্যতম একটি শাখা হলো জীববিজ্ঞান। আর এই বিজ্ঞানটি প্রাচীন তম বিজ্ঞান গুলোর মধ্যে একটি। আর জীববিজ্ঞান মূলত দুটি শাখা নিয়ে বিস্তীর্ণ একটি হলো উদ্ভিদবিজ্ঞান আর অন্যটি হলো প্রাণিবিজ্ঞান। আর এ দুটিকে কেন্দ্র করে গঠিত হয় একটি মূল বিজ্ঞান অর্থাৎ জীববিজ্ঞান।

জীববিজ্ঞান এমন একটি শাখা জীব ও জীবন সংক্রান্ত গবেষণা করা হয়। তাদের গঠন, বৃদ্ধি, বিবর্তন, শ্রেণী বিন্যাসবিদ্যার সংঘটিত হয়। তাই আপনারা অনেকেই জীব বিজ্ঞানের জনক কে এ বিষয়ে জেনে নিতে চান। আর এই বিষয়টি জানার জন্য আপনারা প্রতিনিয়ত গুগল সহ ইন্টারনেটে নানান জায়গায় অনুসন্ধান করেছেন। তাই আপনাদের সুবিধার জন্য আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে আপনাদের প্রয়োজনীয় এ ধরনের প্রশ্নের উত্তর গুলো জানিয়ে দেই।

জীবনের সাথে জড়িত প্রায়োগিক বিষয় গুলোর সাথে জীববিজ্ঞান জড়িত। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রতিটি ক্ষেত্রে জীব বিজ্ঞানের ব্যাপকভাবে প্রয়োজন লক্ষ্য করা যায়। চিকিৎসা থেকে শুরু করে কৃষি সংক্রান্ত ব্যাপারে জীববিজ্ঞান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সে কারণে আমরা বলতে পারি সভ্যতার একেবারে আদিকাল থেকে এই জীব বিজ্ঞানের উদ্ভাবন ঘটেছে। পৃথিবীর সৃষ্টি কূলে অনেক প্রাণী ও জীব রয়েছে যারা জীব বিজ্ঞানের আওতায় নয় অর্থাৎ তারা এগুলো সাধারণত ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাক হিসেবে জীব জগতে বেঁচে রয়েছে। এসব ছত্রাক ও ব্যাকটেরিয়া প্রাণী বা জীব কোনটার মধ্যে পড়ে না। জীববিজ্ঞান আমাদের জীবনের একটি অংশ হিসেবে রয়েছে তাই এই বিজ্ঞানের প্রাথমিক জ্ঞান থাকাটা আমাদের বিশেষভাবে প্রয়োজন।

জীববিজ্ঞান সাধারণত কোন সাধারণ বিজ্ঞান নয়। এই বিজ্ঞান টির মাধ্যমে শুধু জীব ও প্রাণীর জীবন নিয়ে আলোচনা করা হয় না। এই বিজ্ঞানটি অনেক অনেক ধরনের তথ্য জানিয়ে দেয়। ক্ষুদ্র কোন বিষয় নিয়ে এ বিজ্ঞান টি আলোচনা হয় না বিস্তারিতভাবে এই বিজ্ঞানটি প্রাণী ও জীবের জীবন সম্পর্কিত তথ্য নিয়ে আলোচনা করে থাকে। আর এই বিজ্ঞানটিকে নিয়ে অনেক বিজ্ঞানী দীর্ঘ সময় ধরে গবেষণা করে গিয়েছে এবং এবং জীব বিজ্ঞানের পিছনে অনেক বিজ্ঞানের অবদান রয়েছে। তবে অ্যারিস্টোটল কে সমস্ত জীব বিজ্ঞানের জনক হিসেবে ধরা হয়।

এই বিজ্ঞানী জীববিজ্ঞানীরা উপর অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। তাই তাকে জীববিজ্ঞানের জনক হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করা হয়। তবে জীববিজ্ঞানের এক একটি শাখায় এক একটি বিজ্ঞানীর অবদান বিশেষভাবে লক্ষ্য করা যায়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *