২০২৩ সালের রোজার ঈদ কত তারিখে

বাংলাদেশ মুসলমান দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম। মুসলমান দের প্রধান দুটি উৎসবের মধ্যে ঈদুল ফিতর মানে রোজার ঈদ অন্যতম একটি বড় উৎসব। সারা বছর পরে এই রোজার ঈদটি মুসলমানদের মধ্যে আনন্দের বার্তা নিয়ে আসে। তাই আপনারা অনেকেই ২০২৩ সালের রোজার ঈদ কত তারিখে এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নিতে চান। তাহলে বলবো আমাদের আজকের এই পোস্টটি আপনার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আজকের এই পোস্টটির মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন ২০২৩ সালের রোজার ঈদ কত তারিখে। আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত আপনাদের সুবিধার জন্য এ ধরনের প্রধান উৎসব গুলোর তারিখ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রদান করি। চলুন তাহলে দেখে নেয়া যাক ২০২৩ সালের রোজার ঈদ কত তারিখে উদযাপিত হয়।

আমাদের মুসলিম জাতির সবচেয়ে খুশির দিন রোজার ঈদ। কারণ এই ঈদটি আমরা সারা বছর পর পেয়ে থাকি। এই ঈদকে কেন্দ্র করে আমাদের অনেক ধরনের প্ল্যানিং থাকে। তাই আপনারা এই ঈদটি কত তারিখে উদযাপিত হবে এই বিষয়টি সম্পর্কে জানার আগ্রহর শেষ নেই। আপনারা প্রতিনিয়ত ২০২৩ সালের রোজার ঈদ কবে এই বিষয়ে জানার জন্য গুগল সহ ইন্টারনেটের বিভিন্ন জায়গায় অনুসন্ধান করছেন। সাধারণত রোজার ঈদ আমরা রমজান মাসের ৩০ টা রোজার শেষে এই ঈদ উদযাপন করে থাকি। আবার অনেক সময় ২৯ টা রোজার পরেও এই ঈদ টি হয়ে থাকে শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখার উপর নির্ভর করে এই রোজার ঈদটি মুসলমানরা উদযাপন করে থাকে। মুসলমানে র জন্য খুব আনন্দের একটি ঈদ কারণ একমাস রোজা রাখার পর এই ঈদটি মুসলমানরা খুব আনন্দের সঙ্গে উদযাপন করে।

আরবি মাসের চাঁদের উপর নির্ভর করে সাধারণত রোজার ঈদ সারা পৃথিবী জুড়ে পালিত হয়। নির্দিষ্টভাবে বা নির্দিষ্টভাবে কোন সময়ে বলা অসম্ভব যে ওই দিনেই রোজার ঈদ পালন হবে। কারণ আরবি হিজরী সাল অনুসারে রমজান মাসে রোজা শুরু হয় চাঁদের উপর নির্ভর করে আবার চাঁদের উপর নির্ভর করে একমাস রোজার পর নির্ভর করে রোজার ঈদে তবে একটি বিষয় বলা যেতে পারে প্রতিবছর আরবি শাওয়াল মাসের এক তারিখে পবিত্র রোজার ঈদ পালন হয়। দীর্ঘ এক মাস রোজা পালনের মাধ্যমে মুসলমানরা এই রোজার ঈদে পালন করে। অনেক সময় আরবি ক্যালেন্ডার বা ইংরেজি ক্যালেন্ডার এ রোজার ঈদ এর তারিখ দেওয়া থাকে তবে এই তারিখ নির্দিষ্টভাবে উল্লেখ থাকে না যে এই দিনেই রোজার ঈদ পালন হবে।

রোজার ঈদ যেহেতু চাঁদ দেখার ওপর নির্ভর করে তাই প্রতি বছরেই চাঁদ দেখা কমিটি উপর নির্ভর করে ও সেই অনুসারেই রোজার ঈদ কবে সেটা নির্ধারণ করে। অনেক সময় চাঁদ দেখা কমিটি তার সিদ্ধান্ত সঠিক দিতে পারে না আর সেজন্যই আমাদের অনেক সময় এই ঈদকে ঘিরে অনেক ভোভ্রান্তি করতে হয়। তাই অনেক সময় তাদের এই ভুল সিদ্ধান্তের কারণে আমরা মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সাথে মিল রেখে রোজার ঈদ কত তারিখে সেই সিদ্ধান্তটা নিয়ে ফেলি। কারণ মধ্য প্রাচ্যের দেশগুলোতে রোজার ঈদ যেদিন পালন হবে তারপরের দিনই আমাদের দেশে রোজার ঈদ পালন করা যাবে। যদিও মধ্যেপত্রের দেশের সঙ্গে আমাদের দেশের সময় খুব একটা পার্থক্য নেই তবু আমরা রোজার ঈদ পরের দিন পালন করে থাকি।

তাছাড়া রোজার ঈদ কবে বা কত তারিখে এই বিষয়টি জানাতে একটি সহজ উপায় হল ইংরেজি ক্যালেন্ডার বা আরবি ক্যালেন্ডার এখানে রোজার ঈদের তারিখের একটি সম্ভাব্য দিন দেয়া থাকে যদিও সেই দিন রোজার ঈদ উদযা পন হয় না তবুও খুব একটা বেশি দিন কম বেশি হয় না। যদিও তারা বলে দেয় এটা সম্পূর্ণ চাঁদ দেখার উপর নির্ভর শীল। প্রতিবছর রমজান মাসে সমান রোজা হয় না তাই এই দিনটি বা তারিখটি কম বেশি হয়ে যেতে পারে। যদিও এই তারিখগুলো বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর অধীনে দিয়ে থাকে।

আপনারা যারা ২০২৩ সালের রোজার ঈদ কত তারিখে এ প্রসঙ্গে জেনে নিতে চান আমরা আমাদের আজকের এই পোস্টটির মাধ্যমে আপনাদের এই প্রসঙ্গে জানিয়ে দিতে বিস্তারিত আলোচনা করেছে। আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে আপনাদের এই প্রশ্নের উত্তরটি সম্পর্কে জেনে নিতে পারেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *