রম্বসের পরিসীমা নির্ণয়ের সূত্র

চার বাহু দ্বারা সীমাবদ্ধ ক্ষেত্রকে চতুর্ভুজ বলা হয়। বর্গক্ষেত্র, আয়তক্ষেত্র, সামান্তরিক, রম্বস, ট্রাপিজিয়াম, ইত্যাদি সব চতুর্ভুজ ক্ষেত্র সব চতুর্ভুজ ক্ষেত্র। এদের মধ্যে রম্বস এক প্রকারের চতুর্ভুজ। এখন আমাদের রম্বসের পরিসীমা নির্ণয়ের সূত্রটি কি হবে তা নির্ণয় করতে হবে। আপনারা যারা আমাদের ওয়েবসাইটটি এখনো ভিজিট করেননি, তারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে যাবেন। আমাদের ওয়েবসাইটে শিক্ষা বিষয়ক সকল প্রশ্নের উত্তর অত্যন্ত সঠিক সহজ সরল এবং প্রাঞ্জল ভাষায় দেওয়া থাকে।

আমাদের ওয়েবসাইটের সকল শ্রেণীর, সকল বিষয়ের, সকল প্রশ্নের উত্তর দেওয়া থাকে। তাই যে কোন শিক্ষার্থীর যে কোন প্রশ্নের উত্তর প্রয়োজন হলেই আমাদের ওয়েবসাইটটিতে এসে ভিজিট করলে সে তার প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তরটি পেয়ে যাবে। আবার আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নের উত্তর ডাউনলোড করে নেওয়া যায়। আমাদের ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে নিতে এক্সট্রা কোন ধরনের চার্জের প্রয়োজন হয় না। তাই আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নেওয়া অত্যন্ত সাশ্রয় এবং সহজ ব্যাপার।

একজন শিক্ষার্থীকে ভালো শিক্ষার্থীর হয়ে গড়ে উঠতে হলে তাকে অবশ্যই সব সময় পড়াশোনা করার প্রয়োজন হয়। যেহেতু সবসময় বই খাতা নিয়ে বাইরে বের হওয়া সম্ভব না। তাই যে কোন জায়গায়, যেকোনো সময়, পড়াশোনা করতে একটি স্মার্টফোন ই যথেষ্ট। স্মার্টফোনের সাহায্যে সে তার প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তরগুলি আমাদের ওয়েবসাইট থেকে দেখে নিয়ে পড়ে ফেলতে পারবে। আজকে আমাদের রম্বস এর পরিসীমা নির্ণয়ের করতে হবে। তাই রম্বসের খুঁটিনাটি বিষয়গুলো আমাদের আগে দেখতে হবে। সামান্তরিকের শীর্ষগামী বাহূদ্বয়ের যদি একটি কোণ ও সমান না হয়ে থাকে তবে তাকে রম্বস বলা হয়। রম্বস সম্পর্কে আরো কিছু প্রযোজ্য বিষয়গুলি হলো

চারবাহু সমান কিন্তু কোণগুলো সমকোণ নয়। বিপরীত কোণদ্বয় পরস্পর সমান এবং কর্ণদ্বয় অসমান। কর্ণদ্বয় পরস্পরকে সমকোণে সমদ্বিখণ্ডিত করে। এই সূত্রগুলো একটি বর্গের মধ্যেও আছে। তাই বর্গ কেও একটি রম্বস বলা যায়। কিন্তু আবার রম্বস কে কখনোই বর্গ বলা যাবে না।

কারণ বর্গের চার বাহু সমান কিন্তু প্রত্যেকে সমকোণ। বর্গ সম্পর্কে আরো প্রযোজ্য বিষয়গুলি হলো
যার বাহু সমান এবং কোণগুলো সমকোণ। কর্ণদ্বয় সমান এবং পরস্পরকে সমদ্বিখণ্ডিত করে।
তাহলে আমাদের রম্বসের যদি একটি বাহু পরিমাপ জানা থাকে তাহলে রম্বসের পরিসীমা নির্ণয় করা যায় খুব সহজেই। রম্বসের পরিসীমা = চার বাহুর যোগফল। রম্বসের এক বাহুর দৈর্ঘ্য a হলে রম্বসের পরিসীমা= 4a একক।
রম্বসের ক্ষেত্রফল =1/2 × কর্ণদ্বয়ের গুণফল

তাহলে তোমরা আজকের আলোচনা থেকে বুঝতে পারলে রম্বস কাকে বলে রম্বসের কয়টি বাহু, কয়টি কর্ণ এবং কিরূপ। এগুলি সব প্রশ্নের উত্তরই তোমরা জেনে ফেললে । তারপরে রম্বসের বাহুর দৈর্ঘ্য নির্ণয় করতে হলে তোমাদের কি কি লাগবে সে বিষয়ে তোমাদের বিস্তারিত বলা হলো। তোমাদের আরো বিস্তারিত দেখার জন্য আমাদের নিচে দেওয়া উত্তরগুলি দেখে নিতে পারো এবং এই উত্তরগুলি যদি তোমাদের প্রয়োজন হয়, তাহলে তোমরা ডাউনলোড করেও নিতে পারবে ডাউনলোড করে নিতে পারবে আমাদের ওয়েবসাইট থেকে।

কোন রকম চার্জ প্রযোজ্য হয় না। তাই তোমরা আমাদের প্রশ্নগুলি নিজে পড়েও দেখতে পারো আবার প্রয়োজনে ডাউনলোড করে নিতে পারো। তাই আর দেরি না করে চলো দেখে নিচের প্রশ্নের কি কি উত্তর দেওয়া আছে সেগুলি ভালোভাবে পড়ে ও দেখে নিই। তাই বলা যেতে পারে যে সকল শিক্ষার্থী ভালো হয় তারা সব সময় পড়াশোনার মধ্যে থেকে ভালো হতে হয়। আর সব সময় পড়তে হলে অবশ্যই তোমাকে ওই বই খাতা নিয়ে ঘুরে বেড়াতে হবে অথবা ঘরের মধ্যে বসে সবসময় বই কথা নিয়ে থাকতে হবে। কিন্তু তুমি যদি ঘুরে বেড়ালে আবার সবসময় পড়াশোনা করলে তাতে সবচাইতে বেশি ভালো হয়। আমার তো তোমার হাতে একটা স্মার্ট ফোন আছে, সেই স্মার্টফোনের সাহায্যে ইন্টারনেটের মাধ্যমে তুমি সকল কিছু পড়াশোনা করে ফেলতে পারলে নিমিষেই এবং যেখানে বসে আছে সেখানে থেকেই বিষয়টা সবচেয়ে বেশি ভালো হয় ঘরের চার দেয়ালের মধ্যে তোমাদেরকে বসেও থাকতে হলো না আবার সব সময় পড়াশোনার মধ্যে থাকতে পারলে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *