পরিসীমা নির্ণয়ের সূত্র

ত্রিভুজ চতুর্ভুজ আয়তক্ষেত্র রম্বস ট্রাপিজিয়াম ইত্যাদি সকলেরই পরিসীমা নির্ণয় করতে হয়। তাই আমরা এখন দেখব পরিসীমা সূত্র কি। কিভাবে এসব ত্রিভুজ ক্ষেত্রে অথবা চতুর্ভুজ ক্ষেত্রে অথবা বৃত্তক্ষেত্রের পরিসীমা নির্ণয় করতে হয়। আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি অবশ্যই ভিজিট করবেন। আমাদের ওয়েবসাইটে শিক্ষা বিষয়ক সকল প্রশ্নের সঠিক উত্তর দেওয়া থাকে। তাই আপনাদের যেকোন প্রশ্নের সঠিক উত্তর পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে আসুন। এবং আমাদের ওয়েবসাইট থেকে আপনাদের যে যে প্রশ্নগুলি উত্তর প্রয়োজন সেগুলি অবশ্যই ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে প্রয়োজনীয় প্রশ্নগুলির উত্তর ডাউনলোড করে নিতে কোন ধরনের এক্সট্রা চার্জের প্রযোজ্য হয় না।

তাই আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তর গুলি নিতে কোন ধরনের অপচয় হবে না। প্রশ্নগুলির ডাউনলোড সম্পন্ন করতে আপনাকে আমাদের ওয়েবসাইটের নিচে ডাউনলোড অপশন এ গিয়ে সেখানে দেওয়া নির্দিষ্ট লিংকে ক্লিক করে প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন অনায়াসেই। অনেক ধরনের সমতল ক্ষেত্র থাকে। এই সমতল ক্ষেত্র গুলির পরিসীমা আমাদের অবশ্যই জানতে হয়। তাহলে যে সমতল ক্ষেত্রের পরিসীমা আমাদের জানতে হবে সেই সমতল ক্ষেত্র সম্পর্কে অবশ্যই আমাকে বা আমাদেরকে আগে ভালোভাবে জ্ঞান রাখতে হবে।

না হলে তার পরিসীমা নির্ণয় করতে পারবো না। ত্রিভুজ ক্ষেত্র চতুর্ভুজ ক্ষেত্র বৃত্ত ক্ষেত্র রম্বস ক্ষেত্র আয়তক্ষেত্র বর্গক্ষেত্র ট্রাপিজিয়াম ক্ষেত্র সকল সমতল ক্ষেত্রটি পরিসীমা জানতে হলে তাদের বাহুর দৈর্ঘ্য জানা আবশ্যক। বাহুবলির দৈর্ঘ্যের পরিমাপ যদি না জানি তাহলে আমরা তাদের পরিসীমা ও নির্ণয় করতে পারবো না।

তাই আমাদের উচিত আগে এই বাহুগুলোর দৈর্ঘ্য সম্পর্কে অবহিত হওয়া। বর্গক্ষেত্রের পরিসীমা নির্ণয় করতে হলে বর্গক্ষেত্রের বাহুগুলো দৈর্ঘ্য জানতে হবে। এক্ষেত্রে যেহেতু বর্গক্ষেত্রের বাহুর দৈর্ঘ্য গুলো পরিমাপ সমান তাই একটি বাহুর দৈর্ঘ্য জানলেই আমরা পরিসীমা নির্ণয় করতে পারবো। বর্গের পরিসীমা=(চার বাহুর যোগফল) একক
আয়তক্ষেত্রের পরিসীমা=২(দৈর্ঘ্য+প্রস্থ) একক

বৃত্তের পরিসীমা=(2 পাই আর) একক। তাহলে দেখা গেল যে প্রত্যেকটি সমতল ক্ষেত্রের পরিসীমা নির্ণয় করতে হলে তাদের বাহুগুলোর প্রয়োজন হলো। তাই আমরা যে সমতল ক্ষেত্রটির পরিসীমা নির্ণয় করব তার চাপের দৈর্ঘ্য অথবা বাহু গুলোর দৈর্ঘ্য জেনে নিতে হবে। তাহলে কোন সমতল ক্ষেত্রের ই পরিসীমা নির্ণয় করতে সমস্যা হবে না। প্রত্যেকটি শিক্ষার্থীদের জ্যামিতিতে গুরুত্ব দেওয়া আবশ্যক।

জ্যামিতি ভালো না শিখলে অবশ্যই সে অনেক ভালো শিখতে পারবে না। গণিত যেহেতু আমাদের মূল বিষয় তাই গণিতে অবশ্যই ভালো রেজাল্ট করতে হবে। গণিতে ভালো রেজাল্ট করতে না পারলে অবশ্যই তার শিক্ষা জীবন খুব একটা ভালোর দিকে যে যাবে না। শুধু শিক্ষা জীবন কেন তার পরবর্তী জীবন অর্থাৎ চাকরি বা পেশাজীবনও খুব ভালো হবার কথা নয়। জীবনকে ভালোভাবে সাজাতে অবশ্যই গণিতের প্রয়োজন আছে। তাই আমাদের অবশ্যই সবাইকেই গণিত শিখা প্রয়োজন। কারণ বাস্তব জীবনেও প্রত্যেকটি পদক্ষেপে গণিতের প্রয়োজন হয়।

হিসাব নিকাশ ছাড়া বাস্তব জীবন চলতে পারেনা। প্রতিটি কাজেরই সমান গুরুত্ব আছে তাই প্রতিটি কাজ করতেই একটি হিসাব মেনেই করতে হয় এজন্য অবশ্যই আমাদের সবারই গণিত জানা উচিত। গণিতের পাশাপাশি আমাদের অবশ্যই জ্যামিতি সম্পর্কে অবগত অবগত হতে হবে। নইলে বাস্তব জীবনে এর প্রভাব পড়ে। কারণ বাস্তব জীবনের অনেক ক্ষেত্রেই জ্যামিতির প্রয়োজন পড়ে।যদি সঠিকভাবে জ্যামিতি জানা যায় তাহলে সেই বাস্তব জীবনের কেউ কাজটিও আমরা ভালোভাবে করে আসতে পারবো। তাই বাস্তব জীবন এবং শিক্ষা জীবন উভয় ক্ষেত্রে যেহেতু গণিত এবং জ্যামিতির বিপুল প্রয়োজন আছে তাই আমাদের অবশ্যই গণিত সম্পর্কে সচেতন হয়ে সবাইকে গণিত শিখা উচিত।

হিসাব ছাড়া জীবন চলে না। তাই জীবনকে অর্থবহ করে তুলতে সঠিক হিসাবের প্রয়োজন হয়। তাই জীবনের সকল কিছু শিখার জন্য আমাদের এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন আমাদের এখানেই পেয়ে যাবেন আপনার সকল প্রশ্নের উত্তর।

1 thought on “পরিসীমা নির্ণয়ের সূত্র

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *