পরিসীমা নির্ণয়ের সূত্র কি

ত্রিভুজ ক্ষেত্র , চতুর্ভুজ ক্ষেত্রে, আয়তক্ষেত্র, বর্গক্ষেত্র, রম্বস, ট্রাপিজিয়াম ক্ষেত্র, এসব ক্ষেত্রেগুলির পরিসীমা নির্ণয় করতে হয়। তাই পরিসীমা নির্ণয়ের সূত্রটি কি এখন আমাদের দেখাতে হবে। আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি যদি ভিজিট না করে থাকেন তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটটি অবশ্যই ভিজিট করবেন। কারন আমাদের ওয়েবসাইটটিতে শিক্ষা বিষয়ক সকল প্রশ্নের উত্তর প্রকাশ করে থাকি। আমাদের এখানে বাংলা গণিত ইংরেজি ভূগোল রসায়ন পদার্থ আইসিটি সহ সকল শ্রেণীর সকল বিষয়ের প্রশ্নের উত্তরগুলি প্রকাশ করা হয়ে থাকে। যেসব শিক্ষার্থী স্যারদের কথা ঠিকমতো বোঝেনা তারা আমাদের এই ওয়েবসাইটে এসে তার শ্রেণী অনুযায়ী প্রশ্নের উত্তরগুলি দেখে নিলে তারা অবশ্যই বুঝতে পারবে।

কারন আমাদের ওয়েবসাইটটিতে সকল প্রশ্নের উত্তর অত্যন্ত সুন্দর সহজ সরল এবং সাবলীল ভাষায় প্রকাশ করা হয়। তাই খুব দুর্বল অথবা ভালো মেধাবী শিক্ষার্থীরা আমাদের প্রশ্নের উত্তর খুব সহজেই বুঝে যেতে পারে। আবার যাদের আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নেওয়ার প্রয়োজন তারা আমাদের এখান থেকে প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নিতে পারবে, কারণ আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নেওয়া যায়। ডাউনলোড করতে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটে এসে নিচে ডাউনলোড অপশন এ গিয়ে সেখানে দেখানো লিংকের সাহায্যে তারা প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নিতে পারবে।

আমাদের এখান থেকে প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নিতে কোন ধরনের এক্সট্রা চার্জের প্রয়োজন হয় না। তাই তাদের প্রশ্নের উত্তরগুলি খুব সাশ্রয় রেটেই পেয়ে যাবে নিজের কাছে। এখন আমরা দেখতে পারি এই ত্রিভুজ ক্ষেত্র, চতুর্ভুজ ক্ষেত্র, রম্বস, বৃত্ত, বর্গ ইত্যাদি সমতলীয় ক্ষেত্র গুলোর পরিসীমা কি হতে পারে। তার আগে আমাদের অবশ্যই দেখতে হবে এই সমতল ক্ষেত্র গুলো কি এবং কাকে বলে। তা না হলে তারা পরিসীমা নির্ণয় করতে পারবেনা। প্রথমে দেখি ত্রিভুজ ক্ষেত্র কাকে বলে। তিন বাহু দ্বারা সীমাবদ্ধ সমতল ক্ষেত্রকে ত্রিভুজ বলে। বাহুভেদে ত্রিভুজ তিন প্রকার এবং কোণভেদে ত্রিভুজ তিন প্রকার হয়ে থাকে। চতুর্ভুজ ক্ষেত্র। চারটি সরলরেখা দ্বারা সীমাবদ্ধ ক্ষেত্রকে চতুর্ভুজ ক্ষেত্র বলে। বিভিন্ন ধরনের চতুর্ভুজ ক্ষেত্র হয়। যেমন আয়তক্ষেত্র, বর্গক্ষেত্র, রম্বস, ট্রাপিজিয়াম, সামান্তরিক ইত্যাদি। ত্রিভুজ ক্ষেত্র এবং চতুর্ভুজ ক্ষেত্রে এর পরিসীমা নির্ণয় করতে হলে আমাদেরকে বাহুগুলির পরিমাপ জানা আবশ্যক।

ত্রিভুজের তিন বাহুর যোগফল ই হচ্ছে ত্রিভুজের পরিসীমা। চতুর্ভুজের চার বাহুর যোগফল হচ্ছে চতুর্ভুজের পরিসীমা। তবে এখানে পরিসীমা ত্রিভুজ এবং চতুর্ভুজ বাহুভেদে আলাদা আলাদা হতে পারে। সমবাহু ত্রিভুজের একটি বাহুর দৈর্ঘ্য a একক হলে এর পরিসীমা হবে 3a একক। আয়তক্ষেত্রের দুইটি সন্নিহিত বাহুর দৈর্ঘ্য a ও b একক হলে, এদের পরিসীমা হবে = 2(a + b) একক। রম্বসের যেহেতু বাহূ গুলোর দৈর্ঘ্য সমান এবং বর্গক্ষেত্রের বাহুগুলো দৈর্ঘ্য ও সমান তাই রম্বস এবং বর্গক্ষেত্রের পরিসীমা একই হবে। অর্থাৎ বাহুর দৈর্ঘ্য যদি a একক হয় পরিসীমা হবে = 4a একক। তাহলে আমরা বিভিন্ন প্রকার ত্রিভুজ এবং চতুর্ভুজের পরিসীমার সূত্র গুলি দেখে নিলাম।

তাই আমাদের এ সকল সমতলীয় ক্ষেত্র গুলির পরিসীমা নির্ণয় করতে হলে আর কোন সমস্যা হবার কথা নয়। শিক্ষার্থীরা যদি এইসব সূত্র গুলি মনোযোগ সহকারে দেখে নিতে পারে তাহলে ত্রিভুজ এবং চতুর্ভুজ সংবলিত সকল ক্ষেত্রগুলোর পরিসীমা নির্ণয় করতে তাদের আর বেগ পেতে হবে না। তাই সকল শিক্ষার্থীকে বলা হচ্ছে তোমরা আমাদের এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট কর এবং তোমাদের প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তরগুলি বারবার দেখে নিলে তোমাদের শিক্ষা জীবন খুব সুন্দর এবং সার্থক হয়ে উঠবে। তাই তোমরা পড়াশোনার সময় নষ্ট না করে যখন খুশি তখন আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে তোমাদের প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তরগুলি বারবার দেখে নিতে থাকবে এবং প্রশ্নের উত্তরগুলি বা সূত্র গুলি তোমরা অবশ্যই মুখস্ত করে ফেলবে। তাতে তোমাদের একটি উপকার হবে সেটি হচ্ছে এ ধরনের সমস্যাগুলির সমাধান করে ফেলতে পারবে নিজেরাই।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *