ত্রিভুজক্ষেত্র, চতুর্ভুজক্ষেত্র ,ইত্যাদির বেলায় আমাদের পরিসীমা নির্ণয় করতে হয় এবং বৃত্তক্ষেত্রের সময় আমরা পরিধি নির্ণয় করতে হয়। তাই পরিধি এবং পরিসীমা প্রায় একই জিনিস শুধু ক্ষেত্র বিশেষে কথাটি ভিন্ন হয়। এখন আমাদের বৃত্তের পরিধি নির্ণয় সূত্রটি দেখাতে হবে। কোন একটি বিন্দু কে কেন্দ্র করে যদি একই দূরত্ব বজায় রেখে ঘুরে আসে তাহলে তাকে বৃত্ত বলে। আপনারা যারা আমাদের ওয়েবসাইটটি এখনো ভিজিট করেন নি আপনাদেরকে বলছি আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি একবার ভিজিট করে যাবেন। আমাদের ওয়েবসাইটটি তে শিক্ষা বিষয়ক সকল প্রশ্নের উত্তর প্রকাশ করা হয়ে থাকে। তাই সকল শিক্ষার্থীরা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করলে তাদের প্রয়োজনীয় সকল প্রশ্নের উত্তর আমাদের এখান থেকে পেয়ে যাবে।
যদি কোন শিক্ষার্থী ক্লাসের স্যারদের কথা ঠিক মত বুঝতে না পারে এবং ক্লাসে যদি অমনোযোগী থাকে তাহলে কোন জিনিস বুঝতে না পারলে আমাদের ওয়েবসাইটে এসে তারা তাদের স্যারদের বোঝানোর সেই প্রয়োজনীয় জিনিসটি আবার আমাদের ওয়েবসাইটে এসে দেখে নিতে পারবে। তখন তাদের সেই স্যারদের বোঝানো প্রশ্নের উত্তরটি এখানে পেয়ে গেলে বা পুনরায় দেখলে তাদের সেই পড়াটি মনের ভেতরে গেঁথে যাবে। আবার তাদের যদি কোন প্রশ্ন ডাউনলোড করে নিতে হয় তাহলেও তারা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নিতে পারবে। আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নের উত্তরগুলো ডাউনলোড করে নিতে এক্সট্রা কোন চার্জ এর প্রয়োজন হয় না। তাই এখান থেকে প্রশ্নগুলি নিলে তাদেরও সাশ্রয়ী হবে।
সমতলে একটি বৃত্ত ও একটি সরলরেখা সর্বাধিক দুইটি ছেদবিন্দু থাকতে পারে। সমতলস্থ একটি বৃত্ত ও একটি সরলরেখার যদি দুইটি ছেদবিন্দু থাকে তবে রেখাটিকে বৃত্তটির একটি ছেদক বলা হয়। যদি একটি ও কেবল একটি সাধারণ বিন্দু থাকে তবে রেখাটিকে বৃত্তটির একটি স্পর্শক বলা হয়। বৃত্তের প্রত্যেকের ছেদবিন্দুদের অন্তবর্তী সকল বিন্দু বৃত্তটির অভ্যন্তরে থাকে। আবার বৃত্তের যেকোনো দুইটি বিন্দুর মধ্যে পরিধির অংশকে চাপ বলে। একটি কোণ, কোন বৃত্তে একটি চাপ খন্ডিত বা ছিন্ন করে বলা হয় যদি, চাপটির প্রত্যেক প্রান্তবিন্দু কোণটির বাহুতে অবস্থিত হয়। তাহলে আমরা দেখি বৃত্তের পরিধি নির্ণয়ের সূত্র কি
বৃত্তের পরিধি=2πr একক।
এখানে r বৃত্তের ব্যাসার্ধ। অর্থাৎ ব্যাসের অর্ধেক । ব্যাস=2r একক। তাহলে আমরা দেখলাম বৃত্ত একটি সমতলীয় জ্যামিতিক চিত্র যার বিন্দুগুলো কোন নির্দিষ্ট বিন্দু থেকে সম দূরত্বে অবস্থিত। নির্দিষ্ট বিন্দুটি বৃত্তের কেন্দ্র হয়। এই নির্দিষ্ট বিন্দু থেকে সমদূরত্ত্ব বজায় রেখে কোন বিন্দু যে আবদ্ধপথ চিত্রিত করে তাই বৃত্ত। কেন্দ্র হতে বৃত্তস্থ কোনো বিন্দুর দূরত্বকেই ব্যাসার্ধ বলে। তাহলে আমরা বৃত্ত সম্পর্কে সকল তথ্য উপস্থাপন করলাম।
এখন বৃত্তক্ষেত্রের যাবতীয় কিছু অর্থাৎ ক্ষেত্রফল পরিধি বা পরিসীমা ইত্যাদি নির্ণয় করতে পারব। শিক্ষার্থীরা বৃত্তচাপ কেন্দ্রস্থ কোণ,বৃত্তস্থ কোণ, বৃত্তে অন্তর লিখিত চতুর্ভুজ এখন ব্যাখ্যা করতে পারবে।
বৃত্ত সংক্রান্ত উপপাদ্য প্রমাণ করতে পারবে। বৃত্ত সংক্রান্ত বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে তারা এই জ্ঞান প্রয়োগ করতে পারবে। তাই সকল শিক্ষার্থীর এই বৃত্ত সংক্রান্ত যে তথ্যগুলি দেয়া হলো তা মনোযোগ সহকারে দেখে মনের মধ্যে গেঁথে নিয়ে পরবর্তীতে বিভিন্ন প্রমাণে তা উপস্থাপন করা উচিত। তাই যেহেতু আমাদের ওয়েবসাইটটিতে সকল সূত্র প্রকাশ করা হয়, তোমরা আমাদের এই সূত্রগুলো দেখে নিজেরা বুঝে নিয়ে তোমাদের সমস্যাগুলি সমাধান করে নিতে পারবে। তাই তার জন্য তোমাদের অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি বারবার ভিজিট করে তার প্রশ্নের উত্তরগুলি দেখে নিতে হবে।
প্রয়োজনে তোমরা তোমাদের দেখে নেওয়া উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নিয়ে নিজের কাছে রাখতে পারবে। যাদের নোট বা গাইড বই নেই তারা বারবার এসে আমাদের ওয়েবসাইটটি দেখে নিয়ে তোমাদের নোট বই, গাইড বইয়ের অভাব পূরণ করতে পারবে। তোমরা পড়াশোনায় যত মনোযোগী হবে তত তোমাদের লাভ হবে তাই তোমরা লেখাপড়ায় মনোযোগী হও।