শব্দ পদে পরিণত হওয়ার পরপরই এর সাথে কিছু শব্দ সংঘটিত হয় আর এগুলোকেই পর্যায় ক্রমে নাম প্রদান করা হয় লগ্নক। আপনারা অনেকেই লগ্নক কয় ধরনের এই প্রশ্নের উত্তরটি জানার জন্য এখানে ওখানে ও ইন্টারনেটে অনুসন্ধান করছেন। আর এই প্রশ্নের উত্তরটি জানার জন্য আপনাকে সঠিক জায়গাটি নির্বাচন করতে হবে। হ্যাঁ আপনি সঠিক জায়গাটি নির্বাচন করেছেন, আমরা আপনাদের জানিয়ে দেবো লগ্নক কয় ধরনের। আর এই প্রশ্নের উত্তরটি জানতে হলে আপনাকে আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শুরু করে শেষ অবধি একটু মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। তাহলে আপনি আপনার এই কান্ট্রিতে প্রশ্নের উত্তরটি আমাদের এখান থেকে পেয়ে যাবেন।
লগ্নক কয় ধরনের আপনারা যারা জানতে চাচ্ছেন তাদের জন্য বলছি সাধারণত লগ্নক পদ ৪ ধরনের।
১. বিভক্তি ২. নির্দেশক ৩. বচন ও সর্বশেষ ৪.বলক
১. বিভক্তি: ক্রিয়া কালের নির্দেশনের জন্য কারক বোঝাতে যেসব পদের শব্দাংশ যুক্ত থাকে তাকে সাধারণত বিভক্তি বলা হয়। বিভক্তি সাধারণত দুই প্রকার হয়ে থাকে। ক্রিয়া বিভক্তি ও কারক বিভক্তি।
২. নির্দেশক: যে সকল শব্দ পদের সাথে যুক্ত হয়ে, পদকে সম্পূর্ণভাবে নির্দিষ্ট করে সেগুলোকে নির্দেশক বা পদাশ্রয় নির্দেশক বলা হয়।
৩. বচন: যে সকল শব্দগুলো পদের সাথে সংযুক্ত হয়ে পদের সংখ্যা বোঝায় সে সকল শব্দগুলোকে পদের বচন বলা হয়।
৪.বলক:যে সব শব্দ গুলো পদের সঙ্গে যুক্ত হলে বক্তব্য জোরালো হয়, সেগুলোকে বলক বলে।
আপনারা যারা লগ্নক কয় ধরনের এ প্রশ্নের উত্তরটি জানার চেষ্টা করছেন আমাদের এখানে আপনাদের কাঙ্খিত প্রশ্নের এই উত্তরটি সঠিকভাবে প্রদান করলাম। আপনারা আমাদের এখান থেকে আপনাদের এই প্রশ্নের উত্তরটি জেনে নিন।
