ক্ষুদ্র ঋণ বলতে সাধারণত আমরা বুঝি ছোট ঋণ যে ঋণের পরিমাণ খুবই সামান্য। ক্ষুদ্র ঋণ ধারাটি সর্বপ্রথম বাংলাদেশে নিয়ে আসা হয় নোবেল বিজয়ী ডঃ মুহাম্মদ ইউনূস। সাধারণত বেকার ,দরিদ্র উদ্যোক্তা, এবং যাদের দরিদ্রভাবে জীবন যাপন করেন, এসব জনগোষ্ঠী অন্যান্য সাধারণ ব্যাংক ঋণের আওতায় আসতে পারে না তাই সহজ শর্তে, বিনা জামানাতে অল্প সুদে এই ক্ষুদ্র ঋণটি প্রদান করা হয়।
আর এই ক্ষুদ্র ঋণটি সারাদেশে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। তাই আপনারা এই ঋণ বিষয়ে জানার জন্য বেশ আগ্রহী। তাই গুগল সহ ইন্টারনেটে ঋণ কত প্রকার এই বিষয়টি জানার জন্য অনেকে বারবার সার্চ করছেন, তাই আপনাদের সুবিধার জন্য আমরা আজকের এই আর্টিকেলটিতে ঋণ কত প্রকার এই প্রশ্নের উত্তরটি সম্পর্কে আলোচনা করবো। তাই আপনারা শুরু থেকে শেষ অব্দি আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ুন আর দেখে নিন এই প্রশ্নের উত্তরটি।
সাধারণত ক্ষুদ্র ঋণ বলতে আমরা বুঝি, বিনিয়োগের উদ্দেশ্যে সাধারণত সমাজের দরিদ্র শ্রেণীর মানুষকে সহজ শর্তে অল্প সুদে যে ঋণ প্রদান করা হয় তাকে সাধারণত ক্ষুদ্র ঋণ বলা হয়। এ ধরনের ঋণ সাধারণত গ্রাম অঞ্চলের মানুষ বেশি নিয়ে থাকে। শহরতলী বা শহরের মানুষের অর্থনৈতিক জীবনধারার মান বেশ উন্নত তাই তারা এধরনের ক্ষুদ্র ঋণ বা ছোট ঋণ খুব কম নিয়ে থাকে। বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার মধ্যে ৪০ শতাংশ লোক দারিদ্র সীমা নিচে বাস
করে। আর এইসব দারিদ্র মানুষ এই ধরনের ক্ষুদ্রতম ঋণ নিয়ে থাকে।
আপনারা যারা ক্ষুদ্রঋণ কত প্রকার জানতে চাচ্ছিলেন এই বিষয়ে আমাদের এখানে আলোচনা করা হলো আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে এসে আপনাদের প্রশ্নের উত্তরটি জেনে নিন।।