যক্ষা জীবাণু ঘটিত মারাত্মক সংক্রামক একটি রোগ। যেটা মানুষের হাঁচি কাশির মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। একসাথে তিন সপ্তাহ ধরে কাশি জ্বর ও বুক ব্যাথা থাকলে এগুলো হলো যক্ষা রোগের প্রধান ও প্রাথমিক কারণ। সাধারণত একটি ব্যক্তির কপ পরীক্ষার মাধ্যমে এই রোগী শনাক্ত করা যায়।যক্ষ্মা একটি মারাত্মক রোগ হিসেবে সম্ভবত প্রস্তর যুগ থেকে পরিচিত।
তাই আপনারা যক্ষা কত প্রকার বা এই রোগটি সম্পর্কে জানার জন্য খুব আগ্রহ প্রকাশের মাধ্যমে গুগল সহ ইন্টারনেটের বিভিন্ন জায়গায় বারবার সার্চ করছেন। তাই আজকে আমরা আমাদের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনাদের জানিয়ে দেবো যক্ষা কত প্রকার। আপনারা যারা এই বিষয়ে জানতে চান আমাদের আজকের আর্টিকেলটি পড়ুন আর দেখে নিন আপনার প্রশ্নের উত্তরটি। চলুন তাহলে দেখে নেয়া যাক যক্ষা কত প্রকার।
যক্ষা এমন একটি অসুখ যেটা শরীরের যে কোন অঙ্গে হয়ে যেতে পারে, হৃদপিণ্ড ঐচ্ছিক পেশী, থাইরড গ্রন্থি ইত্যাদি যক্ষা যেখানে সবচেয়ে বেশি দেখা যায় সেই স্থানটি হল ফুসফুসে। এক জরিপে দেখা গিয়েছে যক্ষা রোগের জন্য প্রতি বছরে প্রায় ৭০ হাজারের মানুষের মৃত্যু ঘটে। আমাদের দেশে এই রোগটিতে প্রতি বছর তিন লক্ষ লোক আক্রান্ত হয়।
যক্ষা রোগটি প্রধানত দুই ধরনের হয়ে থাকে
প্রথম প্রকার যক্ষা রোগ দুই প্রকার
১. ফুসফুস জনিত ও ২. ফুসফুস জনিত নয় এমন।
দ্বিতীয় প্রকার তিন ধরনের হয়।
১. সাধারণ যক্ষা ২. ডগ রেসিডেন্ট যক্ষা ও ৩. এক্সট্রৈনসিভ যক্ষা।
আপনারা যারা যক্ষা কত প্রকার এই প্রশ্নের উত্তরটি জানার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন, আমরা আমাদের আজকের আর্টিকেলটিতে এই বিষয়ে জানিয়ে দিলাম। আপনারা আমাদের এখান থেকে এসে আপনাদের প্রশ্নের উত্তরটি জেনে নিন।।