মেট্রিক পদ্ধতির পরিমাপের একক গুলির যেকোনো একটি পরিমাপের এককাবলী জানা থাকলে অপরগুলো সহজে মনে রাখা যায়। ভরের বা ওজনের এককাবলী জানা থাকলে ওজন ও তরল পদার্থের আয়তন পরিমাপের একক গুলো শুধু মিটারের জায়গায় গ্রাম বা লিটার বসিয়ে দিলেই মেট্রিক টন কুইন্টাল পাওয়া যাবে । তাই যদি আমরা মেট্রিক টনের হিসাব করি তাহলে মণ এর হিসাব করে ফেলতে পারব। মেট্রিক পদ্ধতিতে ওজন পরিমাপের জন্য ব্যবহৃত দুটি একক আছে একটি হচ্ছে যে কম ওজন পরিমাপের জন্য গ্রাম এবং বেশি বস্তুর ওজন পরিমাপের জন্য কুইন্টাল ও মেট্রিক টন ব্যবহার করা হয়। আজ আমাদের দেখাতে হবে এক মেট্রিক টন রড এর ওজন কত মণ হবে সেটা।
আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। আমাদের ওয়েবসাইটটিতে শিক্ষা বিষয়ক, স্বাস্থ্য বিষয়ক, সকল ধরনের প্রশ্নের উত্তর দেওয়া থাকে। তাই যে কেউ চাইলেই আমাদের ওয়েবসাইট টি ভিজিট করে তার প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তরটি দেখে নিতে পারে আমাদের ওয়েবসাইট থেকে। আমাদের ওয়েবসাইটের প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করেও নেওয়া যায়। আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নিতে কোন ধরনের এক্সট্রা টাকার প্রয়োজন হয় না। যদি কারো অথবা যে কোন ব্যক্তির কোন তথ্যের প্রয়োজন হয় ডাউনলোড করে নিতে, তাহলে তারা আমাদের ওয়েবসাইটে নিচের ডাউনলোড অপশন এ গিয়ে সেখানে দেখানো লিঙ্কে ক্লিক করে তার প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নিতে পারবে কোন ঝামেলা ছাড়াই। ব্যবসায়িক ও ব্যবহারিক ক্ষেত্রে আমাদের বিভিন্ন জিনিসের পরিমাপের প্রয়োজন হয়।
বিভিন্ন দেশের পরিমাপের এককগুলি বিভিন্ন হয়ে থাকে। এই বিভিন্ন দেশের সাথে আন্তর্জাতিক ব্যবসা-বাণিজ্যে করতে হলে একই ধরনের ওজন বা পরিমাপকের এক ক দরকার হয়। কিন্তু বিভিন্ন দেশের একক গুলি একই রকম না হওয়ার কারণে আন্তর্জাতিক ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে ভীষণ রকমের অসুবিধার সৃষ্টি হয়। এই অসুবিধা দূর করার জন্য বা এই অসুবিধার কথা মাথায় রেখে ১৮ শতকে ফ্রান্সে একটি নতুন পদ্ধতির প্রবর্তন করা হয়। সেই পদ্ধতিটি মেট্রিক পদ্ধতি নামে পরিচিত। পরবর্তীতে আন্তর্জাতিক ওজন বা পরিমাপ পদ্ধতিতে এই ফ্রান্সের প্রবর্তন করা পদ্ধতিটি ব্যবহৃত হতে থাকে। আমাদের বাংলাদেশে এদিক থেকে বিবেচনা করে যেহেতু আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ব্যবসা-বাণিজ্য করার প্রয়োজনের তাগিদে বাংলাদেশ সরকার এই পদ্ধতি প্রবর্তন করতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।
এবং সেই সিদ্ধান্তের আলোকেই বা সেই সিদ্ধান্তকেই মান্যতা দেওয়ার ইচ্ছায় বাংলাদেশ সরকার পহেলা জুলাই ১৯৮২ সাল থেকে মেট্রিক পদ্ধতি সরকারিভাবে চালু করা হয়। আর এই পদ্ধতিটি প্রবর্তিত হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত আমাদের দেশে দেশীয় রীতিতে পরিমাপ পদ্ধতি চলে আসছিল প্রাচীনকাল থেকে। এখন আমরা মেট্রিক পদ্ধতিতে সকল ক্ষেত্রে অর্থাৎ ব্যবসা-বাণিজ্য হাট বাজার দোকানপাট মানুষের বাসায় অর্থাৎ কৃষক পরিবারের সব ক্ষেত্রেই মেট্রিক পদ্ধতিতে পরিমাপ পদ্ধতি চালু আছে। আমাদের এখন দেখাতে হবে এক মেট্রিক টন সমান কত মণ রড। তাহলে আমরা গাণিতিকভাবে দেখতে পারি এক মেট্রিক টন সমান কত মণ
১ টন=২৬.৭৯২৪১২ মণ
বা, ১ টন=২৬.৭৯ মণ
তাহলে আমরা কথায় যতই বলি না কেন এক মেট্রিক টন সমান সাড়ে সাতাশ মণ কিন্তু আসলে গণিতিক ভাবে সেটা সঠিক হয় না। যে হিসাবটি আমরা মুখে বলি এটা শুধু একটি চলমান হিসাব বা সহজ একটি রূপ।
বিভিন্ন দেশের পরিমাপের জন্য বিভিন্ন পরিমাপ পদ্ধতি প্রচলিত থাকায় আন্তর্জাতিক ব্যবসা-বাণিজ্যে ও আদান-প্রদানে অসুবিধা হয়। তাই ব্যবসা-বাণিজ্যে ও আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে পরিমাপ করার জন্য আন্তর্জাতিক রীতি তথা ম্যাট্রিক পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়। এ পরিমাপের বৈশিষ্ট্য হল এটা দশ গুণোত্তর। যেহেতু বর্তমানে মেট্রিক পদ্ধতির একক আমাদের দেশে এবং বিশ্ব বাণিজ্যেও প্রচলিত আছে তাই আমাদের উচিত হবে ম্যাট্রিক পদ্ধতির পরিমাপের সকল এককগুলি ভালোভাবে বুঝে নেওয়া দেখে নেওয়া। আর এসব সকল তথ্যই আপনারা পাবেন আমাদের ওয়েবসাইট থেকে। তাই আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি বারবার ভিজিট করুন।