যে দশমিক পদ্ধতিতে সারা পৃথিবীতে ওজন ও দৈর্ঘ্য পরিমাপ করা হয় তাকেই ম্যাট্রিক পদ্ধতি বলে । ১৯৮২ সালের পহেলা জুলাই হতে সরকারিভাবে বাংলাদেশে ম্যাট্রিক পদ্ধতি চালু হয়েছে। এর আগে আমাদের দেশে আমাদের দেশীয় পদ্ধতির পরিমাপ গুলি চালু ছিল। এখন আমাদের দেখাতে হবে এক টন সমান কত কেজি। আপনারা যারা আমাদের ওয়েবসাইটটি এর আগে ভিজিট করেননি তারা অবশ্যই আমাদের সাইটটি ভিজিট করবেন। কারণ আমাদের এই ওয়েবসাইটে শিক্ষা বিষয়ক সকল প্রশ্নের উত্তরগুলি আমাদের এখানে থাকে। অথবা আপনার প্রয়োজনীয় যে কোন বিষয় জানতে চাইলে আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে আসলে অবশ্যই আপনাদের প্রয়োজনীয় সেই উত্তরটি অবশ্যই পেয়ে যাবেন বলে আশা করি। কারণ আমাদের ওয়েবসাইটে শিক্ষা বিষয়ক পড়াশোনা ,চাকরির পরীক্ষা বিষয়ক, এডমিশন টেস্ট, ইত্যাদি সকল বিষয়ের পড়াশোনার যাবতীয় তথ্য উপাত্ত দিয়ে প্রকাশ করে থাকে।
আপনার যেটা জানার ইচ্ছা সেটা আমাদের ওয়েবসাইটে সার্চ করলে অবশ্যই আপনি পেয়ে যাবেন বলেই আশা রাখি। যেহেতু আমরা আপনাদের মনে যে ধরনের প্রশ্নের উদয় হতে পারে সে সকল প্রশ্নেরই উত্তর আমরা দিয়ে থাকি। তাই আপনারা ইচ্ছা করলেই আপনার মনে যেটাই প্রশ্নের উদয় হবে আমাদের ওয়েবসাইটে এসে ভিজিট করে দেখে নিবেন আপনার প্রশ্নের উত্তর খানা কি। আবার কোন শিক্ষার্থীর যদি তার ক্লাসের বা শ্রেণীর পড়াশোনা বিষয়ক কোন প্রশ্নের উত্তর সে যদি না পেরে থাকে, অথবা কোন গাইড নোট বইয়ে না পেয়ে থাকে, আমাদের ওয়েবসাইটে এসে ভিজিট করলে অবশ্যই সে পেয়ে যেতে পারে তার কাঙ্খিত অন্য জায়গায় না পাওয়া প্রশ্নের উত্তরটি। আমাদের ওয়েবসাইটে থেকে প্রশ্নের উত্তরগুলি তারা খুব সহজে ডাউনলোড করেও নিতে পারবে।
কারণ আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নিতে কোন ধরনের এক্সট্রা চার্জের প্রয়োজন হয় না। তাই যদি কোন শিক্ষার্থী তার প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তর ডাউনলোড করে নিতে চাইলে সে খুব সহজেই আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নিতে পারবে আদার্স কোন ঝামেলা ছাড়াই।
১৯৮২ সালের পূর্বে আমাদের দেশে আমাদের দেশীয় রীতিতে যে পরিমাপ ছিল সেগুলি আমাদের দেশে প্রচলিত ছিল। যেমন বর্গ হাত, বর্গগজ, গোন্ডা, কাঠা, বিঘা, মাইল, ইত্যাদি। এছাড়াও ছিল ওজন পরিমাপের ক্ষেত্রে মণ, সের ছটাক, পোয়া তোলা ইত্যাদি। দৈর্ঘ্য পরিমাপের ক্ষেত্রে ছিল গজ ,হাত মাইল ইত্যাদি। কিন্তু আন্তর্জাতিক পরিধিতে আমাদের দেশীয় পরিমাপের সাথে সামঞ্জস্য রাখার কারণে ১৯৮২ সালের পহেলা জুলাই হতে পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মত আমাদের দেশেও আন্তর্জাতিক রীতি অনুযায়ী মেট্রিক পদ্ধতি চালু করা হয়, যাতে বহির্বিশ্বে ব্যবসা-বাণিজ্যে আমাদের পণ্যের রপ্তানি আমদানি ইত্যাদির সুবিধা হয়। সেই কারণে দেশীয় রীতির পরিবর্তে আমরা ম্যাট্রিক পদ্ধতি চালু করি ।
আমাদের পুরাতন মানুষেরা অর্থাৎ দাদা দাদী, নানা-নানী এই জাতীয় বয়স্ক মানুষেরা এখনো পূর্বের সেই হাত, গোন্ডা, তোলা, ছটাক পোয়া, শের মণ, ইত্যাদি ব্যবহার করে থাকে বা বলে থাকে। কিন্তু বর্তমানে হাট বাজার বা দোকানগুলোতে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে আমাদের পূর্বের রীতি আর চলেনা।আন্তর্জাতিক রীতি অনুযায়ী আমরা ম্যাট্রিক পদ্ধতি চালু রেখেছে। আমাদের এখন বলতে হবে এক মেট্রিক টন বা এক টন সমান কত কেজি। আমরা জানি এক মেট্রিক টন সমান ১০০০ কেজি। গণিতের ভাষায় বলতে গেলে বলতে হয় যে
১ মেট্রিক টন=১০(দশ )কুইন্টাল=১০০০ কিলোগ্রাম ।
এছাড়াও আমরা আরও কিছু মেট্রিক পদ্ধতির পরিমাপ সম্পর্কে দেখা যেতে পারে। সেগুলি হল এক এয়র সমান সমান এক বর্গ ডেকামিটার বা ১০০ বর্গমিটার। এক বর্গ গজ সমান সমান ৯ বর্গফুট। তাহলে আমরা এখন যেহেতু মেট্রিক পদ্ধতির পরিমাপগুলো আমাদের দেশে প্রচলিত আছে তাই আগের পরিমাপ অর্থাৎ আমাদের দেশীয় পরিমাপগুলি আর আগের মত সেভাবে গ্রহণযোগ্য হয় না। হাটে বাজারে দোকানে সব জায়গাতেই আমাদের এখন নতুন পদ্ধতি অর্থাৎ পহেলা জুলাই ১৯৮২ সাল হতে যে মেট্রিক পদ্ধতি আমাদের দেশে প্রচলিত হয়েছে সেই অনুযায়ী সকল মাপ বা পরিমাপের বিষয়গুলি হয়ে থাকে।