ভাগ অংকে দুই ধরনের ভাজক থাকে একটি হল নিঃশেষে বিভাজ্য হলে ভাজক, আরেকটি নিঃশেষে বিভাজ্য না হলে ভাজক। এখন আমাদের দেখাতে হবে নিঃশেষে বিভাজ্য না হলে ভাজক নির্ণয়ের সূত্রটি কি। গণিত শাস্ত্রে ভাগ অংক একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আমাদের যোগ বিয়োগ গুন ভাগ এই চারটি প্রক্রিয়াই প্রধান প্রক্রিয়া গণিত শাস্ত্রের জন্য। তাহলে দেখাই যাচ্ছে যে চার প্রক্রিয়াটি যদি প্রধান হয় তাহলে ভাগ চার প্রক্রিয়ার একটি প্রক্রিয়া সেজন্য সে একটি বিশেষ জায়গা নিয়েই আছে।আসলে গণিতের সমস্ত অংকই যোগ-বিয়োগ গুন ভাগ এই চারটি প্রক্রিয়া চিহ্ন দ্বারা প্রকাশ করা হয়ে থাকে এবং হিসাব করা হয়ে থাকে। যোগ বিয়োগ গুন ভাগ এই কয়টির বাইরে আসলে অংক হয় না বা হিসাব করতে হয় না। তাই আমাদের অবশ্যই যোগ বিয়োগ গুণ ভাগ এই চার প্রক্রিয়া দ্বারা অংকগুলি খুব বেশি করে গুরুত্ব সহকারে দেখতে হবে এবং করতে হবে।
আজকে আমাদের এখন নিঃশেষে বিভাজ্য না হলে ভাজক নির্ণয়ের সূত্রটি কি হবে তা দেখা।আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন এবং আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে আপনি আপনার যাবতীয় সকল প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যেতে পারেন। কারন আমরা শিক্ষা বিষয়ক সকল প্রশ্নের উত্তর প্রকাশ করে থাকি। আমাদের এই ওয়েবসাইটে সব সময় সকল প্রশ্নের উত্তরই সঠিক থাকে। তাই আপনার যদি যেকোনো বিষয়ে সঠিক প্রশ্নের উত্তর প্রয়োজন হয় তাহলে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করবেন। আর যদি কোন প্রশ্নের উত্তর আপনাকে ডাউনলোড করে নিতে হয় সেটিও পারবেন। আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নের উত্তরগুলি নিতে আপনাকে এক্সট্রা কোন চার্জ প্রযোজ্য হবে না। তাই খুব সহজেই আমাদের এখান থেকে আপনি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।
আমাদের ওয়েবসাইটে নিচে দেখানো ডাউনলোড অপশন এ গিয়ে দেখানো লিংকে ক্লিক করে আপনি নিতে পারবেন আপনার প্রয়োজনীয় প্রশ্নের সকল উত্তরগুলি। আমাদের আজকে দেখাতে হবে নিঃশেষে বিভাজ্য না হলে ভাজক নির্ণয়ের সূত্রটি কি হতে পারে। ভাগ অংকে মোট চারটি অংশ থাকে সেগুলি হল ভাজ্য, ভাজক, ভাগফল এবং ভাগশেষ। যে সংখ্যাকে ভাগ করা হয় তাকে ভাজ্য বলে। যে সংখ্যা দ্বারা ভাগ অংকে ভাগ করা হয় তাকে ভাজক বলে। ভাজ্য কে, ভাজক দ্বারা ভাগ করলে যে উত্তর পাওয়া যায় তাই হচ্ছে ভাগফল। ভাজক এবং ভাগফলের গুণফল, ভাজ্য থেকে বিয়োগ করলে যা যে সংখ্যাটি পাওয়া যাবে সেটি হচ্ছে ভাগশেষ।তাহলে আমরা দেখলাম ভাগ অংকের কয়টি অংশ এবং প্রত্যেকটি অংশ কাকে বলে সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিলাম। এখন তাহলে আমাদের আর ভাগ অংকগুলি করতে তেমন কোন সমস্যা হবার কথা নয়।
তাহলে আমরা দেখতে পেলাম ভাগ অংকের কুটি নাটি বিষয়গুলো কি কি হতে পারে । ভাগ অংক করতে গেলে যে বিষয়টি সব থেকে মনে রাখতে হবে সেটি হচ্ছে তার অংশগুলো কি কি এবং সেটি দ্বারা কি করতে হয়। তাহলে আমরা দেখে নেই যে বিভাজ্যতা না থাকলে অর্থাৎ নিঃশেষে বিভাজ্য না হলে ভাজক নির্ণয়ের সূত্রটি কি হবে।
ভাজক= (ভাজ্য – ভাগশেষ)÷ ভাগফল
এই সূত্র গুলি ব্যবহার করে ভাগ অংক গুলি করে ফেলতে আমাদের আর কোন সমস্যা হওয়ার কথা না তাই আমরা এখন দেখি সব ভাগ অংকগুলি পারি কিনা যদি ভাগ অংকগুলি করতে অসুবিধা হয় তাহলে অবশ্যই তোমরা আমাদের ওয়েবসাইটে এসে ভাগফল নির্ণয়ের, ভাজক নির্ণয়ের, ভাজ্য নির্ণয়ের এবং ভাগশেষ নির্ণয়ের সূত্রগুলি দেখে নিবে এবং প্রয়োজনে ডাউনলোড করেও নিয়ে নিতে পারবে। আমাদের এই শিক্ষা বিষয়ক ওয়েবসাইটটি তোমরা যদি ভিজিট কর তাহলে তোমাদের শিক্ষা জীবনের সকল সমস্যাগুলির সমাধান হতে পারে। তাই তোমরা আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট কর এবং আমাদের সাথে থাকো তাহলে তুমি তোমার শিক্ষাজীবনকে উন্নতির শিখরে নিয়ে যেতে পারবে।