ভাজক নির্ণয়ের সূত্র

আমাদের এই শিক্ষা বিষয়ক ওয়েবসাইটে সকল ধরনের প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হয়। তাই তোমাদের যে সকল প্রশ্নের উত্তর জানা প্রয়োজন তা আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে সকল প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যেতে পারো খুব সহজেই। আবার যাদের প্রশ্নগুলির উত্তর ডাউনলোড করে নিতে হবে তারাও আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে খুব সহজেই ডাউনলোড করে নিতে পারবে। আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নগুলো ডাউনলোড করে নিতে কোন ধরনের আলাদা চার্জের প্রয়োজন হয় না। তাই যাদের প্রশ্নগুলি ডাউনলোড করে নেওয়ার প্রয়োজন তারা আমাদের ওয়েবসাইটে এসে ডাউনলোড অপশনে গিয়ে সেখানে দেখানো লিংকে ক্লিক করে তোমার প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তরগুলি নিয়ে নিতে পারবে অতি সহজেই। আমাদের এই ওয়েবসাইটের প্রশ্ন উত্তরগুলি খুব সহজ সরল বোধগম্য ভাষায় দেওয়া থাকে। তাই দুর্বল বা সবল কোন শিক্ষার্থীর ক্ষেত্রেই প্রশ্নের উত্তরগুলি বুঝতে কোনো সমস্যা হবে না।

আমরা সবাই মনে করি গণিত মানেই খুব কঠিন বিষয়। এই কঠিন বিষয়ে সবার বোধগম্য নয়। কিন্তু আমরা বলি গণিত সবচাইতে সহজ বিষয়। গণিতের মতো কোনো সহজ বিষয় হতে পারে না। কারণ আমরা বাস্তব জীবনে সভায় সবাই সবাই যোগ-বিয়োগ গুন ভাগ ইত্যাদি নিয়ে কাজ করি। আর এই যোগ বিয়োগ গুন ভাগ এর বাইরে গণিতের কোন বিষয় বা হিসাব থাকতে পারেনা। ঘুরেফিরে এই চারটি প্রক্রিয়ার মধ্যেই গণিত সীমাবদ্ধ থাকে। তাই আমরা বলতেই পারি গণিত খুব সহজ বিষয়। গণিত সম্পর্কে তোমাদের যদি কোন ধরনের প্রশ্ন থাকে তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট থেকে সেটা সংগ্রহ করতে পারবে অনায়াসেই। কারণ বণিক বিষয়ে সকল প্রশ্নের উত্তর আমাদের ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া যায়।

তাহলে এখন দেখি ভাজক নির্ণয়ের সূত্রটি কি। ভাজক নির্ণয় করতে হলে আগে আমাদের ভাব অংক সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে। ভাগ অংকের অংশে চারটি অংশ থাকে। একটি ভাজক এরপর ভাজ্য ভাগফল এবং ভাগশেষ। এই চারটি অংশ দিয়ে ভাগ অংক গঠিত হয়। এখন আমরা দেখি ভাজক কি। ভাজক হল যে সংখ্যা দিয়ে ভাগ করা হয় তাকেই ভাজক বলে। ভাজ্য ভাগ অংকে যে সংখ্যাটিকে ভাগ করা হয় তাকে ভাগ্য বলে। এবং ভাজ্যকে ভাজক দিয়ে ভাগ করলে যে উত্তর পাওয়া যায় সেটিই হচ্ছে ভাগফল।

তাহলে আমরা দেখলাম ভাজ্য ভাজক ভাগফল এবং আরেকটি বিষয় থেকে গেছে সেটি হচ্ছে ভাগশেষ। ভাত শেষ হচ্ছে ভাজ্যকে ভাজক দ্বারা ভাগফল নির্ণয় করার পরও যে অবশিষ্ট অংশ থেকে যায় তাকে ভাগশেষ বলা হয়। ভাগ অংক সম্পর্কে আমরা সব কিছুই জেনে ফেললাম। তাহলে এখন আর ভাজক নির্ণয় করতে সমস্যা হওয়ার কথা নয়। তাহলে আমরা দেখি আমরা ভাজক নির্ণয় করতে পারি কিনা। আমাদের প্রথম শ্রেণী থেকে ভাগ অংক শুরু হলেও চতুর্থ পঞ্চম শ্রেণীতে আসলে একটু বড় ধরনের ভাব অংক দেওয়া থাকে।

এবং এই চতুর্থ পঞ্চম শ্রেণীতেই ভাজক নির্ণয়ের সূত্র প্রয়োজন হয়। তাহলে এইভাবে নির্ণয়ের সূত্রটি চতুর্থ পঞ্চম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের খুবই উপকারে আসবে। আমাদের দেশে পঞ্চম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের সমাপনী পরীক্ষা অর্থাৎ পিইসি পরীক্ষা হয়। আর এই পাবলিক পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান করা হয়। বৃত্তি প্রদান করতে অবশ্যই মার্কস এর দিকে নজর রাখা হয়। তাই ভালো মার্কস পেতে হলে অবশ্যই ভাগ অংক ভালো করে করা জরুরী। শুধু ভাত কেন যোগ-বিয়োগ গুন সবই করতে হবে। তাই প্রথম থেকেই আমাদের গণিতের উপর খুব নজর দিতে হবে। যে শিক্ষার্থী গণিতে ভালো সে অন্যান্য বিষয়গুলোতে ভালোই হয়। গণিতকে বাদ দিয়ে ভালো শিক্ষার্থী হওয়া যায় না।

ভাজক=(ভাজ্য / ভাগফল) । এই সূত্রটি শুধু ভাগফলের বিভাজ্যতার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে। এছাড়া ভাগফলের বিভাজ্যতা নেই এধরনের ভাগ ফলে এই সূত্র প্রযোজ্য হবে না। সেখানে আরেকটি ভাজকের সূত্র বিদ্যমান। গণিত বিষয়ের সকল প্রশ্নের উত্তর পেতে তোমরা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করবে আশা রাখি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *