জ্যামিতিতে ত্রিভুজ জ চতুর্ভুজ এসব সংক্রান্ত সকল সমতল ক্ষেত্রে পরিসীমা নির্ণয় করার সূত্র রয়েছে। এখন আমাদের সামান্তরিকের পরিসীমা নির্ণয়ের সূত্রটি খুঁজে বের করতে হবে। আমাদের ওয়েবসাইটে সকল ধরনের গণিত বিষয়ের বা জ্যামিতি বিষয়ের ও পরিসংখ্যান বিষয়ের সকল প্রশ্নের উত্তরগুলি খুব সুন্দর সহজ সরল এবং সাবলীল ভাষায় দেওয়া থাকে। তাই কোন শিক্ষার্থী যদি অনেক দুর্বল হয় তার ক্ষেত্রেও আমাদের এই ওয়েবসাইটের প্রশ্নের উত্তরগুলি বুঝতে কোন কষ্ট হবে না। এজন্য তোমাদের অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করা অত্যন্ত জরুরী।
আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করলে তোমরা সকল ধরনের শিক্ষা বিষয়ক প্রশ্নের উত্তরগুলি এখান থেকে পেয়ে যাবে। যাদের বাসায় কোন গাইড বা নোট বই নেই এবং ক্লাসে স্যারদের কথাও ঠিকমতো শ্রবণ করতে পারেনা তাদের জন্য আমাদের ওয়েবসাইট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের এই ওয়েবসাইটে এসে তোমরা তোমাদের প্রয়োজনীয় সকল প্রশ্নের উত্তর ডাউনলোডও করে নিতে পারবে।
আমাদের এখান থেকে প্রশ্নের উত্তর ডাউনলোড করে নিতে এক্সট্রা কোন চার্জের প্রয়োজন হয় না। তাই অতি সাশ্রয়ী ভাবে আমাদের এখান থেকে প্রশ্নের উত্তরগুলো তোমরা নিতে পারো। গণিতে জ্যামিতি বিষয় একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তোমাদের অবহেলা করলে চলবে না। এই বিষয়ে যত ধরনের তোমাদের প্রশ্ন আছে তা তোমরা আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে এসে দেখে নিতে পারো। গণিতে ভালো করতে হলে অবশ্যই জ্যামিতি বিষয়ের প্রয়োজন আছে। জ্যামিতি বিষয়টিকে বাদ দিয়ে কখনো কেউ গণিতে ভালো ফলাফল আশা করা যায় না।
তাই তোমাদের অবশ্যই গণিত বিষয়ে অত্যন্ত গুরুত্ব দিতে হবে। এবং জীবনের শুরু থেকেই এই গুরুত্বটা দিতে হবে। নইলে পড়ে গিয়ে গণিতভীতি কাজ করবে। একবার গণিত ভীতি মনের মধ্যে ঢুকে গেলে আর পরবর্তীতে সেখান থেকে বের হয়ে আসা অনেকটা দুরূহ। তাই আমাদের প্রথমেই গণিত তারপরেই জ্যামিতির অংশে সঠিকভাবে বুঝে নিতে হবে।
জ্যামিতি করতে হলে প্রথমে জ্যামিতির প্রশ্নটা তে কি বলেছে সেটার দিকে অবশ্যই গুরুত্ব দিতে হবে। কারণ প্রশ্ন না বুঝলে আমরা কখনো সঠিক উত্তর দিতে পারবো না। সঠিক উত্তর দেওয়ার স্বার্থেই আমাদের প্রশ্নটি সঠিকভাবে বুঝে নিতে হবে। তাই সামান্তরিকের পরিসীমা নির্ণয় করতে হলে অবশ্যই আমাকে আগে সামন্তরিক কি সেটা বুঝে নিতে হবে। যে চতুর্ভুজের বিপরীত বাহুগুলো সমান ও সমান্তরাল তাকে সামান্তরিক বলে। বর্গ একটি সামান্তরিক আয়তক্ষেত্রের একটি সামান্তরিক রম্ব শক্তি সামন্তরিক। বিভিন্ন প্রকার চতুর্ভুজের মধ্যে সামান্তরিক একপ্রকার।
সামান্তরিকের সীমাবদ্ধ ক্ষেত্রকে আবার সামান্তরিক বলে। যে সামান্তরিকের একটি কোন সমকোণ তাই হল আয়তো আয়তের চারটি কোণ সমকোণ আয়তের সীমাবদ্ধ ক্ষেত্রে কে আয়তক্ষেত্র বলে। রম্বস একটি আয়তন রম্বস এমন একটি সামান্তরিক যার সন্নিহিত বাহুগুলো বাহুগুলোর দৈর্ঘ্য সমান। অর্থাৎ রম্বসের বিপরীত বাহুগুলো সমান্তরাল এবং চারটি বাহু সমান। রম্বসের সীমাবদ্ধ ক্ষেত্রকে রম্বস ক্ষেত্র বলে। বর্গক্ষেত্র বর্গক্ষেত্র একটি সামান্তরিক বর্গ এমন একটি আয়ত যার সন্নিহিত বাহুগুলো সমান। অর্থাৎ বর্গ এমন একটি সামান্তরিক যার প্রত্যেকটি কোণ সমকোণ এবং বাহুগুলো সমান। বর্গের সীমাবদ্ধ ক্ষেত্রকে বর্গক্ষেত্র বলে।
ট্রাপিজিয়াম যে চতুর্ভুজের একজোড়া বিপরীত বাহু সমান্তরাল একে ট্রাপিজিয়াম বলা হয়। ট্রাপিজিয়ামের সীমাবদ্ধ ক্ষেত্রকে ট্রাপিজিয়াম ক্ষেত্র বলে। তাহলে আমরা দেখলাম যে অনেক চতুর্ভুজে সামন্তরিক। তাই সামান্তরিকের পরিসীমা আমাদের বের করা জরুরি হয়ে পড়বে। সামান্তরিকের পরিসীমা নির্ণয় করতে হলে আমাদের অবশ্যই সামন্তরিকের বাহুগুলোর দৈর্ঘ্য জানা দরকার।সামান্তরিকের বাহুগুলোর দৈর্ঘ্য না জানা থাকলে সামান্তরিকের পরিসীমা বের করতে বা নির্ণয় করতে পারবো না। তাই প্রথমে সামান্তরিকের দৈর্ঘ্যের পরিমাপ আমাদের জানতেই হবে।
যদি বাহর দৈর্ঘ্য না জানি তাহলে প্রশ্নের ক্লু থেকে আমাদের সেগুলো বের করে নিতে হবে। তাহলে দেখি সামান্তরিকের ক্ষেত্রফল =১/২(সামান্তরিকের সন্নিহিত মাহুদয়ের যোগফল) একক। তাহলে আমরা দেখলাম সামান্তরিকের পরিসীমা নির্ণয়ের সূত্রটি এবং কিভাবে সামান্তরিকের পরিসীমা নির্ণয় করা যায়।