রসায়নবিজ্ঞানে কোন কোন বিক্রিয়া ঘনমাত্রার ওপর নির্ভরশীল। এই ঘনমাত্রা কিভাবে নির্ণয় করা হয় তা আমরা এখন দেখব। যারা আমাদের ওয়েবসাইটে নতুন তারা আমাদের এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে সকল বিষয়ের প্রশ্নের উত্তরগুলি পেতে পারো। তাই তোমরা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করবে এবং প্রয়োজনীয় সকল প্রশ্নের উত্তরগুলি তোমরা এখান থেকে পেয়ে যাবে। আর যে সকল শিক্ষার্থী আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নগুলি ডাউনলোড করে নিতে চাও তাহলেও সেটা নিতে পারবে।
আমাদের ওয়েবসাইটে সকল বিষয়ের সকল প্রশ্নের সঠিক উত্তর পাওয়া যায়। তাই তোমরা আমাদের এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে তোমাদের কাঙ্ক্ষিত সকল প্রশ্নের শুদ্ধ উত্তর গুলি বেছে নিতে পারো। আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নের উত্তরগুলি নিতে তোমাদের আলাদা কোন চার্জ এর প্রয়োজন নেই। তাই তোমরা খুব স্বাচ্ছন্দ্যের সাথে আমাদের প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নিতে পারবে।
কোন বিক্রিয়া অবশ্যই তাপ চাপের উপর নির্ভর করে। কোন বিক্রিয়া সংঘটিত করতে হলে আমাদের মোলার দমন প্রয়োজন হয়। একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় ১ লিটার দ্রবণের মধ্যে যদি এক মল ধ্রবোধ দ্রবীভূত থাকে তবে ওই দ্রবণকে মূলক দমন বলে বা এক মোলার দ্রবণ ও বলা হয়ে থাকে। আবার ১ লিটার দ্রবণে যদি দুই মুলদ্রব্য দ্রবীভূত থাকে তবে ওই দ্রবণকে দুই মোলার দ্রবণ বলা হয়। পানিকে যাব কিভাবে ব্যবহার করলে যে দ্রবণ তৈরি হয় তাকেই জলীয় দ্রবণ বলা হয়।
পানির পরিমাণ দ্রাবকের মধ্যে কম পরিমাণ মিশ্রিত করলে তাকে লঘু দ্রবণ বলে এবং একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ দাবকের মধ্যে বেশি পরিমাণ দ্রব্য মিশ্রিত করলে তাকে গাঢ় দ্রবণ বলে। একটি নির্দিষ্ট ত্রা তাপমাত্রায় 1 লিটার দ্রবণের মধ্যে যত মন্ত্রবোধ দ্রবীভূত থাকে তাকে ওই দ্রবণের মোলারিটি বলা হয়। ল্যাবরেটরীতে মোলার দ্রবণ ডেসিমূলক দ্রবণ সেমি মূলক দ্রবণ ইত্যাদি প্রস্তুত করার প্রয়োজন হয়। বিভিন্ন মোলারিটি দ্রবণ প্রস্তুত করা অত্যন্ত সহজ।
এক্ষেত্রে কতগুলো কাজ ধাপে ধাপে করতে হবে। প্রথমত তোমাদের একই নির্দিষ্ট আয়তনের আয়তনিক ফ্লাক্স বাছাই করে নিতে হবে। তারপর যে পদার্থের দ্রবণ তৈরি করতে হবে সেই পদার্থের নির্দিষ্ট পরিমাণ ওজন করে নিয়ে আয়তনিক ফ্লাক্সে ঢেলে নিতে হবে। এভাবে আয়তনিক ফ্লাক্সের মধ্যে খানিকটা পানি যোগ করে ঝাঁকিয়ে নিলেই পদার্থটির দ্রবণ তৈরি হয়ে যাবে। তাহলে দেখে নেই মোলারিটি বা ঘনমাত্রা সংক্রান্ত সমস্যার সমাধানের জন্য আমরা কোন সূত্র ব্যবহার করতে পারি। নিচের দেওয়া সূত্রটি মোলারিটি বা ঘনমাত্রা সংক্রান্ত সমস্যার সমাধানের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।
w=SVM/1000
তাহলে আমরা দেখলাম কিভাবে মোলারিটি নির্ণয় করা যায় বা ঘনমাত্রা নির্ণয় করা যায়। রসায়ন বিষয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যেহেতু এই ঘনমাত্রা নির্ণয় করা তাই বিক্রিয়াগুলি করতে আমাদের অবশ্যই দ্রবণের ওপর নির্ভর করতে হবে। এবং উপরের নিয়মে তোমরা অবশ্যই সঠিকভাবে দ্রবণ গুলি তৈরি করবে। দ্রবণ সঠিকভাবে তৈরি করলে তার ঘনত্ব আমরা নির্ণয় করতে পারবো। তাই সবাই সাবধানে দ্রবণ গুলি তৈরি করে তার ঘনমাত্রা নির্ণয় করবে। আমাদের দেওয়া এই সূত্র থেকে তোমরা সকল ঘনমাত্রা নির্ণয় করতে পারবে। তাই আবারো বলছি তোমাদের যে কোন প্রয়োজনে যেকোনো সমস্যার প্রশ্ন নিয়ে আমাদের সামনে হাজির হবে আমরা তোমাদের সকল পরীক্ষা সঠিক উত্তর দিয়ে তোমাদের পাশে থাকার চেষ্টা করব।
তাই তোমরা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট কর আমাদের ওয়েবসাইটটি হতে পারে তোমার শিক্ষা জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তাই আর দেরি না করে আমাদের ওয়েবসাইটটি তোমরা ভিজিট করো তোমার প্রয়োজনে প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নিতে পারো আমাদের এইখান থেকেই। বাড়িতে যদি কোন গাইড বা নোট বই না ও থাকে তাহলে তোমরা তোমাদের প্রশ্নের উত্তরগুলি আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে নিতে পারবে। যারা সাধ্যের কথা ঠিক মতো বুঝতে পারে না ক্লাসে অমনোযোগী থাকে তারাও যেন আমাদের এই ওয়েবসাইটে এসে তার প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তরগুলি দেখে নিয়ে বোঝার চেষ্টা করতে পারে।