অষ্টম শ্রেণীর গণিত বইয়ের সম্পূর্ণ সমাধান পেতে আমাদের এই ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। যে সমস্ত শিক্ষার্থী গণিতে দুর্বল এবং গণিত ঠিকমতো বুঝতে পারেন না, সেসব শিক্ষার্থীর অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে অষ্টম শ্রেণীর গণিত সমাধানটি ডাউনলোড করে নিতে পারেন।আমাদের এই ওয়েবসাইটে সম্পূর্ণ নির্ভুলভাবে বইয়ের প্রতিটি অনুশীলনের সমাধান সঠিকভাবে দেওয়া আছে। তোমরা চাইলে নিচের দেখানো লিংকে বা অপশনে গিয়ে সম্পূর্ণ বইটি অর্থাৎ গণিত সমাধানটি ডাউনলোড করে নিতে পারবে অন্যান্য কোন চার্জ ছাড়াই। তাই আর দেরি না করে আসুন দেখি আমাদের এই অষ্টম শ্রেণীর গণিত বইটিতে কি কি আছে।
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড বাংলাদেশ কর্তৃক প্রকাশিত অষ্টম শ্রেণীর গণিত বইটি রচনা করেছেন, সালেহ মতিন , ডক্টর অমল হালদার, ডক্টর অমূল্য চন্দ্র মন্ডল,শেখ কুতুব উদ্দিন, হামিদা বানু বেগম, এ কে এম শহিদুল্লাহ, মোঃ শাহজাহান সিরাজ। সম্পাদনা করেন ডঃ মুহাম্মদ আব্দুল মতিন ও আব্দুস ছামাদ। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড 69 -70 মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকা, ঢাকা ১০০০, কর্তৃক প্রকাশিত। বইটি প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত আছে। বইটির প্রথম প্রকাশ হয় সেপ্টেম্বর ২০১২। পরিমার্জিত সংস্করণ হয়, সেপ্টেম্বর ২০১৪। পুনমুদ্রণ হয় নভেম্বর ২০২১।
ডিজাইন করেন জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড। আমাদের এই অষ্টম শ্রেণীর বইতে মোট ১১ টি অধ্যায় আছে। যথা প্রথম অধ্যায়ে প্যাটান, দ্বিতীয় অধ্যায়ে মুনাফা, তৃতীয় অধ্যায়ে পরিমাপ। চতুর্থ অধ্যায়ে বীজগাণিতীয় সূত্রাবলী ও প্রয়োগ, পঞ্চম অধ্যায়ে বীজগাণিতীয় ভগ্নাংশ। ষষ্ঠ অধ্যায়ে সরল সহ সমীকরণ, সপ্তম অধ্যায়ে সেট, অষ্টম অধ্যায়ে চতুর্ভুজ, নবম অধ্যায়ে পিথাগোরাসের উপপাদ্য এবং একাদশ অধ্যায়ে তথ্য ও উপাত্ত। অষ্টম শ্রেণীর গণিত বইয়ের প্রথম অধ্যায় প্যাটার্ন । অধ্যায় টি শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন এই অধ্যায়ের অংক সম্পর্কে তাদের আগে কোন ধারণা ছিল না।
নতুনভাবে এই অধ্যায়টি রাখা হয়েছে। এরপর দ্বিতীয় অধ্যায়, দ্বিতীয় অধ্যায়ে মুনাফা, এবং লাভ ক্ষতি বিষয়ে বিভিন্ন ধরনের অংক রয়েছে। দৈনন্দিন জীবনে আমরা সবাই যে বেচাকেনা এবং লেনদেনের সাথে জড়িত, তাই এসব কাজ সঠিকভাবে করার জন্য আমাদের শিক্ষার্থীদের এই অধ্যায় টি জানা জীবনের জন্য খুবই ভালো। এই অধ্যায়ে শিক্ষার্থীরা শিখতে পারবে মুনাফা বলতে কী বোঝো । সরল মুনাফা ও চক্রবৃদ্ধি মুনাফার হার সংক্রান্ত সমস্যা বলি,ব্যাংকের হিসাব বিবরণী, লাভ ক্ষতি সম্পর্কে হিসাব ইত্যাদি।
পরবর্তী তৃতীয় অধ্যায়ে পরিমাপ সম্পর্কে বিশদভাবে বলা আছে, এই অধ্যায় থেকে শিক্ষার্থীরা দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক, ক্ষেত্রফল পরিমাপে ম্যাট্রিক, ব্রিটিশ ও দেশীয় এককাবলীর সম্পর্ক ও পার্থক্য বুঝতে পারবে। পরিমাপ সম্পর্কে জানবে মেট্রিক ও ব্রিটিশ পরিমাপের সম্পর্ক বুঝবেন ওজন পরিমাপ করতে শিখবে ।পরিমাপ ও এককের পূর্ণতার ধারণা পাবে, ক্ষেত্রফল পরিমাপের সাথে আন্তর্জাতিক পরিমাপের একটা পার্থক্য বুঝবে। চতুর্থ অধ্যায় আছে বীজগণিতীয় সূত্রাবলী ও প্রয়োগ বীজগাণিতীয় প্রতীক দ্বারা প্রকাশিত যেকোনো সাধারণ নিয়ম বা সিদ্ধান্তকে বীজগণিতীয় সূত্রের মাধ্যমে তারা লিখতে পারবে এবং সমস্যাটি প্রতিবেদন করতে পারবে।
এই অধ্যায়ে বীজগাণিতীয় বিভিন্ন সূত্রাবলী যেমন বর্গের সূত্র,ঘনের সূত্র ইত্যাদি এখান থেকে শুরু করা হয়েছে। পঞ্চম অধ্যায়ে বীজগণিতীয় ভগ্নাংশ যেমন বীজগণিতীয় ভগ্নাংশের লঘিষ্ঠকরণ, ভগ্নাংশকে সাধারন হরের বিশিষ্টকরণ, হর গুলোর ল সা গু, ভগ্নাংশের মোট হর দিয়ে লসাগুকে ভাগ করতে পারা, লসাগুকে ভাগ করা ইত্যাদি পঞ্চম অধ্যায় আছে। ষষ্ঠ অধ্যায়ে সমাধান করানো শেখানো হয়েছে। সমীকরণের প্রতিস্থাপন পদ্ধতি এবং অপনয়ন পদ্ধতি সম্পর্কে বলা হয়েছে।
দুই চলক বিশিষ্ট সরল সমীকরণের সমাধান করতে বলা হয়েছে, গাণিতিক সমস্যার সরল সহ সমীকরণ গঠন করে সমাধান করতে বলা হয়েছে। সরল সমীকরণের সমাধান করে দেখাতে বলা হয়েছে। এরপরে ছাত্র জীবনের যে সেট অংক আছে সেটা এই সপ্তম অধ্যায়ের শুরু হয়েছে। সেট শব্দটি এখান থেকেই শুরু। এই অধ্যায় সেট এবং সেট গঠন পদ্ধতি ব্যাখ্যা করতে দেওয়া হয়েছে, সসীম সেট,সসীম সেট ইত্যাদি সম্পর্কে বলা হয়েছে