আপনি যদি বিকাশের মাধ্যমে নিয়মিত লেনদেন করে থাকেন তবে বিকাশ কাস্টমার কেয়ারের ফোন নাম্বার আপনার প্রয়োজন হবে। তবে বিকাশ কাস্টমার কেয়ারের ফোন নাম্বার প্রয়োজন হলেও আমরা অনেকেই সংগ্রহ করতে পারিনা। চলুন দেখে নেওয়া যাক কি কি কাজে আমরা বিকাশ কাস্টমার কেয়ারে যোগাযোগ করতে পারি এবং বিকাশ কাস্টমার কেয়ারে যোগাযোগ করার জন্য কোন নাম্বারে ফোন দিতে হবে। দেখুন কাস্টমার কেয়ারে ফোন দেওয়ার একমাত্র উদ্দেশ্য হলো যখন আমরা কোন কিছু বুঝতে পারি না তা বুঝিয়ে নেওয়া। কাস্টমারদের সুবিধা ও অসুবিধা দেখার জন্যই কাস্টমার কেয়ার সার্ভিস চালু করা হয়েছে। আপনার বিকাশ একাউন্টে যদি কোন ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে তবে কাস্টমার কেয়ারের মাধ্যমে সেই সমস্যা সমাধান করে নিতে হবে।
কাস্টমার কেয়ারের মাধ্যমে বিকাশের যে কোন সমস্যা সমাধান করে নিতে পারবেন। তবে হ্যাঁ, আপনি চাকরি তো ভাবে যদি কাউকে আপনার একাউন্টের পাসওয়ার্ড দিয়ে থাকেন এবং সেই ব্যক্তি যদি আপনার একাউন্টের সব টাকা তুলে নেয় তবে সে টাকা কখনো ফেরত আনা যাবে না এ কথা মাথায় রাখতে হবে। আমার বিশ্বাস এ ধরনের বোকামি আপনার কেউ করবেন না তবে অনেকেই এমনটা করে থাকেন। অনেকেই না জেনে না বুঝে নিজের একাউন্টের পাসওয়ার্ড অন্য কারো সাথে শেয়ার করে বসে। এ কাজগুলো করার আগে আপনাকে বেশ কয়েকবার ভাবতে হবে এবং আপনি নিজে এই বিষয়গুলি খুব ভালো না বুঝলে আপনার পাড়া-প্রতিবেশী অথবা আত্মীয়-স্বজনদের মধ্যে যদি কেউ ভালো বুঝে থাকে তার সাথে বিষয়গুলো শেয়ার করতে হবে। চলুন দেখা যাক আপনার বিকাশ একাউন্টে কোন ধরনের সমস্যাগুলো হতে পারে।
বিকাশ ব্যবহারকারীদের সবচেয়ে বেশি যে সমস্যা তৈরি হয়ে থাকে তা হল পাসওয়ার্ড ভুলে যাওয়া। বিকাশ একাউন্টের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে কোনভাবেই একাউন্টে থাকা টাকা তোলা সম্ভব হবে না। এক্ষেত্রে কিভাবে পাসওয়ার্ড ঠিক করা যাবে তা হয়তো অনেকেই বুঝতে পারেন না। এমন অবস্থায় সরাসরি কাস্টমার কেয়ারে ফোন করে সাহায্য নিতে পারবেন। তবে সব সময় সতর্ক থাকতে হবে যেন বিকাশ একাউন্টের পাসওয়ার্ড আপনার কাছেই থাকে। যেহেতু আপনি সবসময় বিকাশের মাধ্যমে লেনদেন করছেন তাই এটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি অ্যাকাউন্ট আপনার জন্য। টাকা সেন্ড করার জন্য যেমন বিকাশের পিন নাম্বার প্রয়োজন হবে তেমনি টাকা ক্যাশ আউট করার জন্যও বিকাশের পিন নাম্বার দিতে হবে।
হেল্পলাইন: ১৬২৪৭ অথবা ০২-৫৫৬৬৩০০১.
অনেক সময় প্রতারকরা আপনাকে ফোন দিয়ে বলতে পারে আপনার বিকাশ একাউন্টে সমস্যা তৈরি হয়েছে এবং এই সমস্যার সমাধানের জন্য বিকাশের পিন শেয়ার করতে হবে। মনে রাখবেন বিকাশ কখনো তার ব্যবহারকারীদের কাছে থেকে পিন চাইবেনা। আপনি যদি পিন প্রতারকদের সাথে শেয়ার করেন তবে তারা আপনার একাউন্টের সব টাকা তুলে নেবে এবং অ্যাকাউন্টটি তাদের নিয়ন্ত্রণে চলে যাবে। আপনি নিশ্চয় চাইবেন না আপনার অ্যাকাউন্টটি অন্য কারো নিয়ন্ত্রণে থাকুক। তাই অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা সব সময় নিশ্চিত করতে হবে। একাউন্টের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য একটি শক্তিশালী পিন ব্যবহার করুন যা অন্য কারো পক্ষে জানা সম্ভব নয়। যত বিশ্বস্ত মানুষই হোক না কেন তার সাথে অ্যাকাউন্টের পিন শেয়ার করা থেকে বিরত থাকুন।
আপনার বিকাশ একাউন্টে যে কোন ধরনের সমস্যা হলে সরাসরি কাস্টমার কেয়ারের ফোন নাম্বারে যোগাযোগ করবেন। যদি কারো উপর ভরসা করতে না পারেন তবে তাদের সাথে সমস্যার কথা শেয়ার করার দরকার নেই। আপনার একাউন্টের সমস্যা একমাত্র বিকাশের কাস্টমার কেয়ারের মাধ্যমেই সমাধান করা সম্ভব হবে। এছাড়াও বিকাশ সংক্রান্ত যেকোনো তথ্য জানার জন্য কাস্টমার কেয়ারে ফোন দিতে পারেন। আশা করি আমাদের এই পোষ্টের মাধ্যমে অনেক অজানা তথ্য জানতে পেরেছেন। বিকাশের আঞ্চলিক কাস্টমার কেয়ারের ফোন নাম্বার জানতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন আশা করি পরের পোস্টেই আমরা আপনাদের সাথে জরুরী ফোন নাম্বার গুলো শেয়ার করতে সক্ষম হবো।