বিভক্তি কত প্রকার

বাংলায় এমন অনেক বাক্য রয়েছে যেগুলোতে ক্রিয়াপদ নেই বিভক্তিতে রয়েছে। বিভক্তি ছাড়া বাংলা বাক্য ঠিকভাবে গঠিত হতে পারে না। যদি কোন অর্থপূর্ণ বাক্যর বিভক্তি তুলে নেওয়া বাক্যটি যথাযথ অর্থ প্রকাশ করবে না। সাধারণত বিভক্তি দ্বারা একটি বাক্যের বিনাস ও অর্থ ঠিক করে দেয়।
বাক্যের অর্থ নির্দিষ্ট করে, সে জন্য বাংলা বাক্য বিভক্তি প্রধান হিসেবে গণ্য করা হয়।

অনেকেই বিভক্তি কত প্রকার এই বিষয়টি জানতে বেশ আগ্রহী, তাই আপনারা অনেকেই ইন্টারনেট সহ গুগল এ বারবার সার্চ করছেন এই প্রশ্নের উত্তরটি জানার জন্য , আজকে আমরা আপনাদের জানিয়ে দেবো বিভক্তি কত প্রকার এ প্রসঙ্গে, আর এ প্রশ্নটির উত্তর জানতে হলে আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণটি একটু মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। চলুন তাহলে দেখে নিই বিভক্তি কত প্রকার।

আপনারা যারা জানতে চাচ্ছিলেন বিভক্তি কত প্রকার তার আগে জেনে রাখা ভালো বিভক্তি কি যে বর্ণ বা বর্ণ সমষ্টি শব্দ দ্বারা ধাতুর পরে যুক্ত হয়ে সেই বাক্যকে শব্দ বা ধাতুতে পরিণত করে যথাক্রমে কারক নির্ণয়ে ও বাক্যের কাল নির্ণয়ে সাহায্য করে থাকে তাকে সাধারণত বিভক্তি বলা হয়।

বাংলা ব্যাকরণ অনুসারে বিভক্তিকে প্রধানত দুটি ভাগে ভাগ করা হয়।
১. শব্দ বিভক্তি ও ২. ক্রিয়া বিভক্তি।

শব্দের শেষে যেসব বর্ণ বা বর্ণ সমষ্টি যুক্ত হয়ে পদ সংখ্যা বৃদ্ধি করে তাকে শব্দ বিভক্তি বলে। ক্রিয়া বা ধাতুর শেষে যে বিভক্তি যুক্ত হয় সেটাই হলো ক্রিয়া বিভক্তি।

আপনারা যারা জানতে চাচ্ছিলেন বিভক্তি কত প্রকার আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটিতে এ প্রসঙ্গে আলোচনা করা হলো, আমাদের ওয়েবসাইটে এসে আপনাদের এ প্রশ্নের উত্তরটি জেনে নিন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *