আল্লাহ এই শব্দটি একটি আরবি শব্দ। বিশেষ করে ইসলাম ধর্মের মানুষের কাছে এই শব্দটি খুব পরিচিত একটি শব্দ। কারণ ইসলাম ধর্মের প্রতিটি মানুষ তাদের সৃষ্টিকর্তাকে আল্লাহ বলে আখ্যায়িত করেন। আর ইসলামের পূর্ব সময় থেকে আরব দেশের মানুষরা আল্লাহ শব্দটি ব্যবহার করে আসছেন। এই শব্দটির মাধ্যমে সাধারণত এই জগতের সকল সৃষ্টির মালিক অর্থাৎ সৃষ্টিকর্তাকে বোঝায়। তাই আমাদের মধ্যে অনেকেরই একটি প্রশ্ন মাথায় ঘুরপাক খায় আর তা হলো আল্লাহ কে। তাই আমরা আমাদের আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনাদেরকে কাঙ্খিত এ প্রশ্নের উত্তরটি সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানিয়ে দেব। আর এ প্রশ্নটি সম্পর্কে জানতে হলে আমাদের ওয়েব সাইটে থাকা আর্টিকেলটি আপনাকে প্রথম থেকে শুরু করে শেষ অবধি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। তাছাড়া এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর গুলো আমাদের ওয়েবসাইটের প্রতিনিয়ত আমরা প্রকাশিত করি। তাই আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট করুন আর জেনে নিন এ ধরনের প্রশ্নের উত্তর গুলো।
এই পৃথিবীতে খুব সুন্দর ও সুসজ্জিতভাবে সৃষ্টি করেছে মহান আল্লাহতালা। আর এই মহান আল্লাহ তায়ালাকে অনেকে অনেকভাবে ডেকে থাকে কেউ ঈশ্বর কেউ ভগবান কেউ গড আবার কেউ আল্লাহ কিন্তু উদ্দেশ্যে সবার একই। আর মহান আল্লাহতালা প্রতিটি মানুষের অন্তরে রয়েছে। আর এই মহান আল্লাহতালা এই পৃথিবীর আকাশ বাতাস প্রতিটি সৃষ্টির মালিক। তিনি এমন একজন তাকে প্রতিনিয়ত আমাদের কে না দেখে বিশ্বাস করতে হবে। কিন্তু মনে রাখতে হবে আমাদের প্রতিটি মানুষের হৃদয়ে তার বসবাস। আল্লাহ তার এ সৃষ্টি জগতের সমগ্র এলাকায় নিজেই শাসন কর্তা। তার নিয়ন্ত্রণা ধীন বিশ্ব-জাহানের বিভিন্ন স্থানে প্রতি মুহূর্তে যা কিছু হচ্ছে তা সরাসরি তার হুকুমে বা অনুমতিক্রমে হচ্ছে। এ সৃষ্টি জগতের সাথে তার সম্পর্ক শুধু এতটুকই নয়।
মহান আল্লাহতালার দয়াতে পৃথিবীর প্রতিটি সৃষ্টি কুল বেঁচে রয়েছে তার দয়া ছাড়া আমরা কোনভাবে বেঁচে থাকতে পারবো না। তাই আপনারা অনেকেই জানতে চান এই আল্লাহ কে কি তার পরিচয় ইত্যাদি এসব বিষয়ে। আল্লাহ তাআলা হলেন তিনি যিনি এই আসমান জমিনের মালিক যিনি ইহকাল ও পরকাল কে নিয়ন্ত্রণ করেন। যিনি এই পৃথিবীর সকল সৃষ্টিকূল কে সৃষ্টি করেছেন। আর প্রতিটি মানুষের কাছ থেকে তিনি ভালো এবং খারাপ কাজের হিসাব নিবেন। পুরো বিশ্ব জাহানের মালিক তিনি। সকল ক্ষমতার অধিকারী তিনি। আর মহান আল্লাহতালা মানুষ ও জিন জাতিকে সৃষ্টি করেছে শুধু তার ইবাদত করার জন্য। আর তাকে না দেখে বিশ্বাস করাই হলো ইমান যেটা প্রত্যেকটি মানুষের মনে থাকতে হবে।