১ টন কত কেজি বাংলাদেশ

দৈনন্দিন জীবনে আমরা বিভিন্ন প্রকারের ভোগ্য পণ্য ব্যবহার করি। এই ভোগ্য পণ্য গুলি আমাদের অবশ্যই পরিমাপ করে বাজার থেকে নিয়ে আসতে হয়। এই পরিমাপকের এককগুলি ও ভিন্ন ভিন্ন হয়। যেমন যখন আমরা তেল কে নিয়ে তখন সেটা লিটারে কিনে আনতে হয় আবার যখন আমরা চাল কিনি তখন সেটা কিলোগ্রামে কিনে আনতে হয়

তাই আমরা দেখি আমাদের প্রত্যেকদিনের জীবনে পরিমাপকের বিভিন্ন ধরনের একক ব্যবহৃত হয়। এখন আমাদের দেখতে হবে এক টন সমান কত কেজি হতে পারে। আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। আমাদের ওয়েবসাইটটিতে শিক্ষা বিষয়ক, স্বাস্থ্য বিষয়ক, সকল ধরনের প্রশ্নের উত্তর দেওয়া থাকে। তাই যে কেউ চাইলেই আমাদের ওয়েবসাইট টি ভিজিট করে তার প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তরটি দেখে নিতে পারে আমাদের ওয়েবসাইট থেকে। আমাদের ওয়েবসাইটের প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করেও নেওয়া যায়।

আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নিতে কোন ধরনের এক্সট্রা টাকার প্রয়োজন হয় না। যদি কারো অথবা যে কোন ব্যক্তির কোন তথ্যের প্রয়োজন হয় ডাউনলোড করে নিতে, তাহলে তারা আমাদের ওয়েবসাইটে নিচের ডাউনলোড অপশন এ গিয়ে সেখানে দেখানো লিঙ্কে ক্লিক করে তার প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নিতে পারবে কোন ঝামেলা ছাড়াই। ব্যবসায়িক ও ব্যবহারিক ক্ষেত্রে আমাদের বিভিন্ন জিনিসের পরিমাপের প্রয়োজন হয়।

এই পরিমাপের ওজন একেক রকম একক দিয়ে করে থাকি। দৈর্ঘ্য বা দূরত্ব পরিমাপ করার জন্য আমরা এক নির্দিষ্ট মাপের দৈর্ঘ্যের সাথে তুলনা করি। তরল ব্যতীত অন্যান্য দ্রব্য ওজন দিয়ে পরিমাপ করতে হয়। কিন্তু তরল পদার্থের কোন আকার নেই এটি মাপার জন্য নির্দিষ্ট আকারের মাপনি ব্যবহার করা হয়। যেহেতু প্রত্যেক বস্তুর ই ওজন আছে তাই বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন এককের সাহায্যে বস্তু ওজন করা হয়। ওজন পরিমাপের একক হিসেবে আমরা গ্রাম ব্যবহার করে থাকি। আর এই একককে মেট্রিক পদ্ধতির একক। আমরা যখন কম ওজনের বস্তুকে ওজন করি তখন এটি গ্রামে ওজন করতে হয়।

আবার যখন বেশি ওজনের বস্তুকে ওজন করতে হয় তখন কিলোগ্রাম বা কেজিতে প্রকাশ করতে হয়। বিভিন্ন দেশের পরিমাপের জন্য বিভিন্ন পরিমাপ পদ্ধতি প্রচলিত থাকায় আন্তর্জাতিক ব্যবসা-বাণিজ্যে ও আদান-প্রদানে অসুবিধা হয়। তাই ব্যবসা-বাণিজ্যে ও আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে পরিমাপ করার জন্য আন্তর্জাতিক রীতি তথা ম্যাট্রিক পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়। এ পরিমাপের বৈশিষ্ট্য হল এটা দশ গুণোত্তর। দশমিক ভগ্নাংশের দ্বারা এই পদ্ধতিতে পরিমাপ সহজে প্রকাশ করা যায়। অষ্টাদশ শতাব্দীতে ফ্রান্সে প্রথমে এই পদ্ধতির প্রবর্তন করা হয়। বাংলাদেশে পহেলা জুলাই ১৯৮২ সাল থেকে মেট্রিক পদ্ধতি চালু করে বাংলাদেশ সরকার। দৈর্ঘ্য ক্ষেত্রফল ওজন ও তরল পদার্থের আয়তন প্রতিটি পরিমাপেই আমরা এখন পুরোপুরিভাবে মেট্রিক পদ্ধতি ব্যবহার করে থাকি। এতে করে একটি সুবিধা হয়েছে তা হচ্ছে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে, আমদানি রপ্তানির ক্ষেত্রে, আমাদের আর কোন বাধা নেই।

বিদেশ থেকে আমরা যখন আমদানি করি তখন এই পদ্ধতিতে ওজন করে বা পরিমাপ করে নিয়ে আসি আবার বাংলাদেশ থেকে যখন কোন পণ্য বিদেশে রপ্তানি করা হয় তখনও এই মেট্রিক পদ্ধতির পরিমাপকের সাহায্যে পরিমাপ করে তা রপ্তানি করা হয়। তাহলে চলুন দেখা যাক এখন এক টন সমান কত কেজি হতে পারে
১ মেট্রিক টন = ১০০০ কিলোগ্রাম/ কেজি।

তাহলে আমরা দেখে নিলাম এক মেট্রিক টন বা এক টন সমান কত কেজি হতে পারে। ওজন পরিমাপের ক্ষেত্রে আমাদের অবশ্যই প্রয়োজন পরিমাপকের এককের দিকে খেয়াল রাখতে হবে। ওজন পরিমাপকের এককের হিসাব যদি আমরা না জানি তাহলে সেই বস্তুটি আমরা ওজন করতে পারব না। তাই প্রতিটি ব্যক্তির উচিত ওজন পরিমাপের ক্ষেত্রে পরিমাপক গুলির হিসাব ঠিকমতো জানা। তাহলে আমরা পরিমাপ গুলি ঠিকমতো পরিমাপ করতে পারবো

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *